|
|
|
|
|
|
|
খেয়াল রাখুন |
|
শ্রীরামপুরে স্বামী প্রণবানন্দ জেমস অ্যান্ড জুয়েলারি অ্যাকাডেমি-তে একাধিক রত্নালঙ্কার পাঠ্যক্রমে ভর্তি চলছে। এটি পশ্চিমবঙ্গ সরকার স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য প্রযুক্তি শিক্ষা পর্ষদ (ডব্লিউবিএসসিটিই) অনুমোদিত তাদের বিভিন্ন পাঠ্যক্রমের ক্লাস শুরু হবে আগামী ৪ জুলাই। এর মধ্যে রয়েছে এক বছরের জেমস অ্যান্ড জুয়েলারি অ্যাপ্রেইজিং, এক বছরের অ্যাডভান্সড জুয়েলারি ডিজাইনিং, এক বছরের জুয়েলারি ম্যানুফ্যাকচারিং ও ছ’মাসের জেমোলজি। প্রতিটিরই আসন সংখ্যা ২৫। ভর্তি হওয়ার শেষ দিন আগামী ৩০ জুন। যোগাযোগের নম্বর- ০৩৩-২৬৫২ ৭৫২২।
|
কলকাতার বেঙ্গল ট্যাক্স কাউন্সেল এ বার নিয়ে এল ইং-অ্যাকাউন্টিং-এর পাঠ্যক্রম। কর্তৃপক্ষের মতে, বিভিন্ন ধরনের কর অর্থাৎ আয়কর, পরিষেবা কর, কেন্দ্রীয় শুল্ক-সহ অন্যান্য করের সঙ্গে হিসাবশাস্ত্রের সম্পর্ক নিবিড়। তাই আইন বা বাণিজ্য নিয়ে পড়ার পর যারা স্বনির্ভর হতে আগ্রহী, তাদের ই-অ্যাকাউন্টিংও শিখে রাখতে হবে ট্যাক্স কনসালট্যান্সির সঙ্গে। কারণ, ইনকাম ট্যাক্স, ভ্যাট, সেন্ট্রাল এক্সাইজ সবই এখন অন-লাইনের মাধ্যমে চলে। বিস্তারিত তথ্য বা বেঙ্গল ট্যাক্স কাউন্সিলে ভর্তির জন্য যোগাযোগের নম্বর ৯৩৩১০-৬২৭৩৩।
|
বেঙ্গালুরুর ন্যাশনাল ল স্কুল অফ ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি-র আইন শিক্ষার উপর একগুচ্ছ দূরশিক্ষা পাঠ্যক্রমের জন্য আবেদনপত্র চাওয়া হচ্ছে। প্রত্যেকটি পাঠ্যক্রমই ‘ডিসটেন্স এডুকেশন কাউন্সিল’ দ্বারা স্বীকৃত। যে কোনও বিষয়ের স্নাতকরা ভর্তি হওয়ার যোগ্য। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে যে সমস্ত দূরশিক্ষা পাঠ্যক্রম করানো হয়, সেগুলি হল— হিউম্যান রাইট্স ল, মেডিকেল ল অ্যান্ড এথিক্স, এনভায়রনমেন্টাল ল, ইন্টালেকচুয়াল প্রপার্টি রাইট্স ল, চাইল্ড রাইট্স ল, কনজিউমার ল অ্যান্ড প্র্যাক্টিস। প্রতিটি পাঠ্যক্রমই এক বছরের স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা। আবেদনপত্র জমা দিতে হবে ৩০ জুনের আগে। তা ডাউনলোড করা যাবে এই আইন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে। দেখে নাও www.nls.ac.in ওয়েবসাইট। |
|
আপনার প্রশ্ন
বিশেষজ্ঞের উত্তর |
|
|
|
প্রশ্ন: আমি মাধ্যমিক দিলাম এই বছর। ভবিষ্যতে ইচ্ছে রয়েছে মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়ার। কিন্তু অভিভাবকদের মত, উচ্চ মাধ্যমিকের পর এক বছর ভাল করে প্রস্তুতি নিয়ে তার পর জয়েন্ট এন্ট্রান্স দেওয়া উচিত। আমার প্রশ্ন, ২০১৪-তে জয়েন্ট দিয়ে যদি ভাল র্যাঙ্ক না করতে পারি, তা হলে কি বি সি এ পড়ার জন্য কোথাও ভর্তি হতে পারব?
তৌসিফ আহসান উত্তর: প্রথমেই জানিয়ে রাখা ভাল, এ রাজ্যে মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং-এ বি-টেক পড়ার জন্য সর্বসাকুল্যে তিনটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। প্রথমটি হল তারাতলার মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট। এখানে ভর্তির জন্য আই আই টি জয়েন্ট এন্ট্রান্স দিতে হয়। আর, এই সর্বভারতীয় পরীক্ষায় ভাল ফল করে মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটে ভর্তির জন্য বাড়তি এক বছরের প্রস্তুতি কাজে লাগতে পারে। এ ছাড়া, রাজ্যে প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন সিকম মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং আই টি এম ই-তেও মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া যেতে পারে রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার মাধ্যমে।
প্রসঙ্গত, রাজ্যে এই দু’টি প্রতিষ্ঠানে মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য ১০+২ স্তরে ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি ও ম্যাথমিটিক্স মিলিয়ে ৬০ শতাংশ নম্বর প্রয়োজন। ১০ এবং ১০+২ স্তরে ইংরেজিতে ৫০ শতাংশ নম্বর আবশ্যিক। এ ছাড়া ‘এ আই ট্রিপল ই’ পরীক্ষার মাধ্যমেও এই দুটি প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ খোলা রয়েছে। তাই যে বছর ১০+২ দিচ্ছেন, সেই বছর জয়েন্ট এন্ট্রান্স (রাজ্য এবং আই আই টি জয়েন্ট) পরীক্ষাতে অবশ্যই বসুন। আর, পরের বছর পুরোদস্তুর প্রস্তুতি নিয়ে পরীক্ষাতে বসুন। প্রথম বছর পেলে তো ভালই, না হলে পরবর্তী বছরেও সুযোগ নেবেন। আর, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বি-টেক কোর্স এবং বি সি এ কোর্সের মধ্যে ফারাক প্রচুর। ভর্তির ক্ষেত্রে মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং যতটা কঠিন, বি সি এ তুলনায় ঠিক ততটাই সহজ। রাজ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসন অনেক ক্ষেত্রেই অপূর্ণ থাকে। তাই উচ্চমাধ্যমিক দেওয়ার পর এক বছর প্রস্তুতি নিয়েও যদি মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুযোগ না পান, তা হলেও বি সি এ পড়তে কোনও অসুবিধা হবে না।
প্রশ্ন: দ্বাদশ শ্রেণির বিজ্ঞানের ছাত্রী। এ বছর উচ্চমাধ্যমিক দিয়েছি। আমি স্নাতক স্তরে মানবাধিকার বিষয় নিয়ে পড়তে আগ্রহী। বিষয়টি কলকাতায় কোথায় পড়ানো হয়?
চন্দ্রিকা হালদার, গড়িয়া
উত্তর: স্নাতক স্তরে মানবাধিকার বা হিউম্যান রাইট্স নিয়ে পড়ার তেমন সুযোগ নেই। তবে, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে নৃতত্ত্ব বিভাগের অধীনে বালিগঞ্জ সায়েন্স কলেজ চত্বরে হিউম্যান রাইট্স বা মানবাধিকার বিষয়ের উপর ‘এম এ’ ডিগ্রি চালু রয়েছে। দু’বছরের এই পাঠ্যক্রমটিতে ২০টি আসন রয়েছে। যে কোনও বিষয়ের স্নাতকরাই ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারেন। তবে ইংরেজিতে দক্ষতা এবং মানবাধিকার বিষয়ে বিশেষ আগ্রহ থাকা প্রয়োজন ভর্তির জন্য। উচ্চমাধ্যমিক এবং স্নাতক স্তরের নম্বর ছাড়াও একটি প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়া হয় প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য। স্নাতকে সাধারণ বিষয় হিসেবে হিউম্যান রাইট্স পড়া যায় কলকাতার লরেটো কলেজে।
প্রশ্ন: পি জি ডিপ্লোমা ইন মাস কমিউনিকেশন বা পি জি ডিপ্লোমা ইন মিডিয়া স্টাডিজ এই দু’টির মধ্যে একটি কোর্স করতে আগ্রহী। কলকাতার কোন সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই পাঠ্যক্রমগুলি পড়ানো হয়। যদি কোনও সরকারি প্রতিষ্ঠানে সুযোগ না পাই, তা হলে বেসরকারি আর কোন প্রতিষ্ঠানে বিষয়গুলি পড়তে পারি?
মিঠুন মণ্ডল, পূর্ব মেদিনীপুর
উত্তর: কলকাতায় যে সমস্ত সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পি জি ডিপ্লোমা ইন মাস কমিউনিকেশন পড়ানো হয়, সেগুলি হল, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। এ ছাড়া, পি জি ডিপ্লোমা ইন মিডিয়া স্টাডিজ পড়ানো হয় একমাত্র কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর বেসরকারি যে সমস্ত প্রতিষ্ঠানে স্নাতকোত্তরে পি জি ডিপ্লোমা পড়ার সুযোগ রয়েছে সেগুলির মধ্যে অন্যতম
হল এন এস এইচ এম, আই এস বি অ্যান্ড এম, ভারতীয় বিদ্যাভবন। |
|
|
|
|
|