আঙুলদেখায় কমলাকান্ত হাইস্কুল মাঠের উপর খুঁটি দিয়ে গেছে বিদ্যুতের তার। খুবই নীচ দিয়ে যাওয়ায় বিপদের আশঙ্কা রয়েছে। স্কুলের শিক্ষক আর শিক্ষিকা-সহ ছাত্রছাত্রীরাও ক্ষুব্ধ।
হলদিবাড়ি স্টেশনের অনেক যাত্রী বাধ্য হচ্ছেন টিকিট না কেটে উঠতে। যাত্রী অনুপাতে কাউন্টার কম। একটি কাউন্টার যাত্রী চাহিদা মেটাতে ব্যর্থ। অজ্ঞাতকারণে একটি বন্ধ। এখানে কম পক্ষে তিনটি কাউন্টার জরুরি।
বড়েরডাঙ্গা মোড়ে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই। এখানে পঞ্চাশের বেশি দোকান। সমস্যায় ক্রেতা-সহ দোকানদারেরাও।
বিপিএল তালিকাভুক্তদের বাড়িতে সরকার থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছিল। এতে যে মিটার দেওয়া হয়, তাদের অধিকাংশের মিটারের দু’ বছর না হতেই অকোজো হয়ে গেছে।
হলদিবাড়ি রেলগেট সংলগ্ন রেল লাইনের ধারে শুয়োরের মাংস বিক্রি হচ্ছে। কেউ নাকে রুমাল দিয়, কেউ চোখ বন্ধ করে পারাপার হচ্ছে।
হলদিবাড়ি-দেওয়ানগঞ্জ, হলদিবাড়ি -বেলতলি রোডে যে সমস্ত যাত্রিবাহী ছোট গাড়ি চলছে, সেগুলি প্রত্যেকটিই ওভারলোড হয়ে চলছে। গাড়ির ছাদে, পাদানিতে যাত্রীরা যাতায়াত করছে।
ব্লকের এমন কোনও মোড় নেই যেখানে সন্ধ্যা হলেই বেআইনি মদের আসর বসে না। এর মধ্যে আঙ্গুলদেখা মোড় বিশেষ উল্লেখের দাবি রাখে।
এ সবের সমাধানে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনও উদ্যোগ নেই। তাই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
আব্দুল জলিল সরকার, কোচবিহার। |