ডাক্তার হতে চান সপ্তম সৌম্যজিৎ
য়েন্টে সুযোগ পেলে ডাক্তারি পড়তে চান বীরভূম জিলা স্কুলের আর এক কৃতী ছাত্র তথা রাজ্যে মেধা তালিকায় সপ্তম স্থানে থাকা সৌম্যজিৎ গরাইও। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৬৬। সিউড়ি অরবিন্দপল্লির বাসিন্দা সৌম্যজিতের বাবা
সৌম্যজিৎ গরাই।
—নিজস্ব চিত্র।
প্রশান্তবাবু সাঁইথিয়া ডাকবিভাগের কর্মী এবং করবীলতাদেবী স্বাস্থ্যকর্মী। ছেলের ফলে আপ্লুত তাঁরা। সৌম্যজিতের অকপট স্বীরারোক্তি, “রাজ্য মেধা তালিকায় জায়গা হবে ভাবিনি। পড়াশোনার মধ্যে আনন্দ খুঁজে নিয়ে সেটা নিয়মিত করলে রেজাল্ট ভাল না হওয়ার কোনও কারণ নেই। আমি সেটাই চেষ্টা করেছি।” তবে রাজ্য মোধা তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা বন্ধু দ্যুতিদীপ্তর মতো ফুটবল নয় ক্রিকেটটাই পচ্ছন্দ তাঁর। তবে তাঁর আক্ষেপ, ক্রিকেটে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের ঘটনার পর আবেগে টোল খেয়েছে। আর একটা জিনিস খুব প্রিয় সেটা হল --- মায়ের হাতে নিত্য নতুন রেসিপি দিয়ে রসনা তৃপ্তি করার ইচ্ছে। মা অবশ্য তৈরি সে জন্য। মাধ্যমিকে দ্যুতিদীপ্তের থেকে কিছু নম্বর বেশি পেয়েছিলেন সৌম্যজিৎ। এ বার বন্ধুর থেকে ৮ নম্বর কম পেয়ে কোনও আক্ষেপ আছে। দুই বন্ধুর বক্তব্যে অবশ্য সেরকম কিছুই টের পাওয়া যায়নি। দু’জনেই বললেন, “আমাদের মধ্যে সুস্থ প্রতিযোগীতা ছিল এবং আমরা খুশি যে মেধা তালিকায় এক থেকে দশের মধ্যে আসতে পেরে।”
বীরভূম জেলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক অশোককুমার সাহা বলেন দু’জনেই মেধাবী ছিল। আমরা আশাহত হয়েছিলাম যে ওরা মধ্যমিকে তেমন ফল করতে পারেনি বলে। তবে আজ আমি অত্যন্ত আনন্দিত ও আপ্লুত।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.