অবসর নিয়ে ফেললেন ডেভিড বেকহ্যাম। বিশ্ব ফুটবলের সর্বকালের অন্যতম সেরা সেলিব্রিটি এ দিনও প্যারিস সাঁ জাঁ-র ট্রেনিংয়ে অংশ নিয়ে তার পরেই এক বিবৃতি মারফত ঘোষণা করেন, “পিএসজি-কে ধন্যবাদ আমাকে পরের মরসুমেও খেলার সুযোগ দেওয়ার জন্য। তবে সর্বোচ্চ মানে খেলতে খেলতেই আমার বুট চিরতরে তুলে রাখার জন্য এটাই সেরা সময় বলে মনে করি।” ইংল্যান্ডের প্রথম ফুটবলার হিসেবে চারটে বিভিন্ন দেশের ক্লাবে ট্রফি জেতার রেকর্ড কয়েক দিন আগেই করেছেন ৩৮ বছরের স্টাইলিস মিডফিল্ডার। ইংল্যান্ডে ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড, স্পেনে রিয়াল মাদ্রিদ, আমেরিকায় এলএ গ্যালাক্সি এবং এ মরসুমে ফ্রান্সে প্যারিস সাঁ জাঁ-য়। এখনও তাঁর দখলেই বিশ্বের ধনীতম ফুটবলারের শিরোপা। গত পাঁচ বছরেও বার্ষিক গড় আয় ছিল ২০-২৫ মিলিয়ন পাউন্ড। ব্রিটিশ ফুটবল বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ বলছেন, বেকহ্যামের বিখ্যাত সেটপিস আর ফ্রিকিকের স্মৃতি পরের কয়েক বছরে হয়তো অনেকটা ফিকে হয়ে যাবে, কিন্তু সেলিব্রিটি হিসাবে তাঁর কদর কোনও দিন কমবে না। অবসরের দিন ‘গোল্ডেনবলস’ বেকস বলেছেন, “ছোটবেলায় যদি কেউ বলত যে, আমি চারটে আলাদা আলাদা দেশের ক্লাবে খেলে ট্রফি জিতব, একশো বারের বেশি ইংল্যান্ডের হয়ে খেলব তা হলে বলতাম এটা কল্পনা। কিন্তু বড় হয়ে সেগুলো বাস্তব করতে পারাই সেরা প্রাপ্তি।”
|
ইভানোভিচের গোলে বুধবার রাতে আমস্টারডাম এরিনায় বেনফিকাকে ২-১ হারিয়ে ইউরোপা লিগ চ্যাম্পিয়ন হল চেলসি। হ্যাজার্ডের চোট থাকায় ম্যাচে মোজেস, র্যামিরেস-সহ তোরেসকে নিয়ে আক্রমণ সাজিয়েছিলেন চেলসি কোচ বেনিতেজ। অন্য দিকে নিকোলাস গায়তানকে মাঝমাঠে রেখে অস্কার কাদোর্জোকে সেন্টার ফরওয়ার্ডে রেখেছিলেন বেনফিকা কোচ জর্জ জেসুস। দু’দলই সুযোগ তৈরি করলেও প্রথমার্ধে কেউ গোল পায়নি। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে তোরেসের গোলে ১-০ এগিয়ে যায় চেলসি। কিন্তু সেই গোলের রেশ মেলাতে না মেলাতেই পেনাল্টি থেকে ১-১ করে যান কার্দোজো। কিন্তু অতিরিক্ত সময়ে কর্নার থেকে গোল করে চেলসির জয় নিশ্চিত করেন ইভানোভিচ। বায়ার্ন মিউনিখ, জুভেন্তাস, বার্সেলোনা ও আয়াখ্সের পরে প্রথম ইংলিশ ক্লাব হিসাবে ‘ইউরোপিয়ান ত্রিমুকুট’(চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, ইউরোপা লিগ, কাপ উইনার্স কাপ) জিতল চেলসি।
|
রাজ্য ভলিবল সংস্থার মাঠে অনুষ্ঠিত সাব-জুনিয়র ক্লাব স্টেট চ্যাম্পিয়নশিপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠল বর্ধমানের অরবিন্দ কোচিং সেন্টার। তারা নৈহাটি অ্যাথলেটিক ক্লাব এবং বরিষা এমসি-কে ২-০ সেটে হারায়। শেষ ম্যাচেও তারা ২-০ সেটে পরাজিত করে হাওড়া অন্নপূর্ণা ব্যায়াম সমিতিকে। বি-গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হিসেবে তারা কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে। একই মাঠে মিনি স্টেট চ্যাম্পিয়ানশিপে বর্ধমান সদর ও অরবিন্দ কোচিং সেন্টার দল দু’টি যোগ দিয়েছিল। কিন্তু তারা গ্রুপ লিগ থেকেই বিদায় নিয়েছে। |