|
|
|
|
আমবাগানে দেহ |
ধর্ষণ নয়, স্বস্তিতে বিহার পুলিশ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • পটনা |
অবশেষে বিহারের ভাগলপুরের কাছে, আমবাগান থেকে উদ্ধার করা মহিলার ঝুলন্ত মৃতদেহের ময়না-তদন্ত রিপোর্ট পুলিশের হাতে এল। তা পেয়ে স্বস্তির শ্বাস ফেলল বিহার পুলিশ। ময়না-তদন্তে মহিলার শরীরে ধর্ষণ ইত্যাদির কোনও চিহ্নই পাওয়া যায়নি। দিল্লির ঘটনার পরে বিভিন্ন রাজ্যের পুলিশও উদ্বেগে দিন কাটাচ্ছে। বিহার পুলিশের এক সূত্রের কথায়, এ ক্ষেত্রে মহিলা ট্রেন থেকে নেমে রেল পুলিশের আওতার বাইরে, বিহার পুলিশের এলাকায় চলে আসেন। তাঁর দেহও মিলেছে বিহার পুলিশের এলাকায়। সে কারণেই ময়না-তদন্তের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত রাজ্য পুলিশের কর্তারা যথেষ্ট উদ্বেগের মধ্যে ছিলেন।
তবে মহিলার মৃত্যু আসলে খুন, না আত্মহত্যা, তার উত্তর এখনও অজানা। ভাগলপুরের এসপি কে এস অনুপম বলেন, “ময়না-তদন্তের রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, ওই মহিলার সঙ্গে কোনও ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি। ধর্ষণের কোনও চিহ্ন তাঁর শরীরে পাওয়া যায়নি। খুনের একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। তবে ওই মহিলার আত্মহত্যার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে না।”
গত কাল ভাগলপুরের কাহালগাঁও এলাকার একটি আমবাগান থেকে ওই মহিলার ঝুলন্ত দেহ পাওয়ার পরেই গণধর্ষণ ও খুনের অভিযোগ ওঠে। শুরু হয় হইচই। এবং এ বারেও বিতর্কে জড়িয়ে যায় ব্রহ্মপুত্র মেলের নাম। উল্লেখ্য, সপ্তাহ দু’য়েক আগে ধর্ষণের হাত থেকে বাঁচতে এই ব্রহ্মপুত্র মেল থেকেই ঝাঁপ দিয়েছিলেন এক মহিলা। পাশাপাশি, ভাগলপুর পুলিশ জলপাইগুড়ির পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে।
আলিপুরদুয়ারের এসডিপিও বিশ্বচাঁদ ঠাকুর বলেন, “ওই মহিলা আলিপুরদুয়ারের বাসিন্দা কি না তা খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে।” |
|
|
|
|
|