মঙ্গলে মিস কৌতূহলের পাথর সাফাই |
মঙ্গলে কাজ শুরু করল কৌতূহলের সাফাই বিভাগ। প্রথম দিনের কাজ বেশ সন্তোষজনক, জানিয়েছে নাসা। রোভার কিউরিওসিটির কৌতূহল মেটাতে ধুলো মেখে পড়ে থাকা কিছু পাথরকে বেছে নিয়ে সেগুলিকে সাফসুতরো করে নেওয়াটা জরুরি। নয়তো বর্ণালী বিশ্লেষণের যন্ত্র (আলফা রে এক্স-রে স্পেকট্রোমিটার) বুঝবে কী করে, ঠিক কী দিয়ে তৈরি মঙ্গলের পাথর? এর জন্য নিউইউর্কের হানিবি রোবেটিক্সের তৈরি ঝাড়ুদার রোবট রয়েছে কিউরিউসিটিতে। সাফাইয়ের প্রথম ধাপটি হল উপযুক্ত পাথর বেছে নেওয়া। কৌতূহল সেটা সুচারু ভাবেই করেছে। |
ইয়েলোনাইফ বে অঞ্চলের গল ক্রেটারে চ্যাটালো একটা পাথরকে বেছেছে সে। নাম রাখা হয়েছে একুইর-১। তারের ব্রাশ দিয়ে সেটিকে পরিষ্কার করা গিয়েছে ভাল ভাবেই। ক্যালিফোর্নিয়ায় নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরির তরফে ডায়না ত্রুজিল্লো জানিয়েছেন, পরের ধাপ হল, পাথর ভেঙে টুকরো করা। তার জন্য উপযুক্ত পাথর বেছে সেটিকে হাতুড়ির নাগালে ঠিক জায়গায় আনা, এই সব সারতে হবে আগে। সেই পর্বও মসূণ হবে বলে আশা করছে নাসা।
|
বিজ্ঞান গবেষণায় রাজ্যে পাঁচটি বিশেষ ফেলোশিপ |
রাজ্যে বিজ্ঞান গবেষণায় উৎসাহ দিতে পাঁচটি বিশেষ ফেলোশিপ চালু করছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দফতর। মন্ত্রী রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায় মঙ্গলবার জানান, ফেলোশিপের জন্য গবেষকদের কাছ থেকে আবেদন চাওয়া হবে। সেগুলি বিচার করে পাঁচ জনকে বছরে দু’লক্ষ টাকা করে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর ফেলোশিপ দেওয়া হবে। রসায়ন, পদার্থবিদ্যা, নদীবিজ্ঞান, টেলি-যোগাযোগ অথবা জীবনবিজ্ঞান এবং স্বাস্থ্যবিজ্ঞানে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ গবেষণার সঙ্গে যুক্ত পাঁচ জন প্রতি বছর ফেলোশিপ পাবেন। মন্ত্রী বলেন, “অগ্রাধিকার পাবেন স্নাতক স্তরের শিক্ষক-শিক্ষিকারা। পড়ানো, পরীক্ষা নেওয়া, খাতা দেখার ফাঁকে ওই শিক্ষকেরা গবেষণার বিশেষ সুযোগ পান না বলেই এই সিদ্ধান্ত।” স্কুলপড়ুয়াদের গবেষণায় উৎসাহ দিতে এবং গ্রামীণ বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারের স্বীকৃতি হিসেবে দু’টি এককালীন অনুদানও দেওয়া হবে। মন্ত্রী বলেন, “বিজ্ঞান-প্রযুক্তির প্রতি রাজ্যবাসীর ঝোঁক কম। সে-দিকে নজর রেখে ‘বঙ্গীয় বিজ্ঞান উদ্যোগ’ নামে প্রকল্প চালু হচ্ছে। এই সব সরকারি সাহায্য তারই অঙ্গ।” |