মুখ্যমন্ত্রীর সভাস্থল পরিদর্শন করে গেলেন জেলাশাসক ওঙ্কার সিংহ মিনা। কাল, বৃহস্পতিবার আসানসোল স্টেডিয়াম সংলগ্ন পোলো মাঠে ১২টি সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা করার কথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, আজ, বুধবার রাতে মুখ্যমন্ত্রীর দুর্গাপুর পৌঁছনোর কথা। আসানসোলে যে সব কর্মসূচি রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিলান্যাস। আসানসোলের কাল্লায় কুষ্ঠ হাসপাতাল সংলগ্ন এলাকায় মাইনস বোর্ড অব হেলথের প্রায় ৯০ বিঘা জমি নিয়েছে শিক্ষা দফতর। সেখানেই হবে এই বিশ্ববিদ্যালয়। প্রশাসনিক তৎপরতা তুঙ্গে থাকলেও মুখ্যমন্ত্রী শেষ পর্যন্ত আসবেন কি না, সে নিয়ে সামান্য ধোঁয়াশা রয়েছে বলে প্রশাসনের একটি সূত্রের দাবি। অসুস্থতার জন্য সম্প্রতি কয়েকটি কর্মসূচি বাতিল করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাই আসানসোল সফরও শেষ পর্যন্ত হবে কি না, সে নিয়ে আশঙ্কায় প্রশাসনের একাংশ।
|
মিথ্যা অভিযোগের প্রতিবাদে সোমবার সন্ধ্যায় রানিগঞ্জ থানায় বিক্ষোভ দেখালেন গির্জাপাড়ার বাসিন্দারা। শ’দেড়েক বাসিন্দার স্বাক্ষর করা একটি স্মারকলিপি ওসির হাতে তুলে দেওয়া হয়। বাসিন্দাদের দাবি, ৬ জানুয়ারি স্কুলপাড়ার বাসিন্দা দেবাশিস চন্দ্র সুভাষ গড়াইয়ের নামে যে অভিযোগ দায়ের করেছেন তা ঠিক নয়। প্রসঙ্গত, সেদিন দেবাশিসবাবু অভিযোগে জানান, তাঁদের পারিবারিক জমি কমদামে দু’জনকে বিক্রি করে দেওয়ার জন্য ৩ জানুয়ারি সুভাষ গড়াই গির্জাপাড়ায় এবং ৫ জানুয়ারি উদয় ঘোষ বড়বাজার এমজি রোডে আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছেন। বাসিন্দাদের দাবি, দেবাশিসবাবুর অভিযোগ মিথ্যো। কারণ সেদিন সুভাষবাবু কলকাতায় ছিলেন ক্রিকেট খেলা দেখার জন্য। এ বিষয়ে মঙ্গলবার উদয়বাবু বলেন, “রাজনীতির শিকার হচ্ছি। এর বেশি কিছু বলার নেই।” তবে দেবাশিসবাবু বলেন, “যা ঘটেছে তাই লিখিত ভাবে জানিয়েছি। এখন প্রশাসনের সহযোগিতা ছাড়া আমার কিছু করার নেই।” পুলিশ জানিয়েছে, মামলা শুরু হয়েছে। বাসিন্দারা যে দাবি জানিয়েছেন তা নিয়েও তদন্ত হবে।
|
ভাঙড়ে দলীয় কর্মীদের উপর হওয়া আক্রমনের প্রতিবাদে মঙ্গলবার শিল্পাঞ্চল জুড়ে ধিক্কার মিছিল করল বামফ্রন্ট। কয়েক হাজার মানুষ আসানসোলের বিভিন্ন প্রান্ত প্রদিক্ষণ করেন। মিছিল হয় হিরাপুর, কুলটি, সালানপুরেও। |