|
|
|
|
হুল্লোড় |
শাহরুখ ভাল, সলমনও পছন্দের |
বলিউডে তাঁর হাত ধরেই প্রথম এসেছিল ‘সিক্স-প্যাক’। তবে আজ অর্জুন রামপালের
সেক্স-অ্যাপিল শুধু তাঁর চেহারা নয়। একান্ত সাক্ষাৎকার দিলেন প্রিয়াঙ্কা দাশগুপ্ত-কে |
বলিউডে ‘সিক্স-প্যাক’ আপনারই প্রথম। বাড়ির খাবার খেয়ে কি ‘সিক্স-প্যাক’টা গলে গেল? ‘সিক্স-প্যাক’টা আমার এখনও আছে। কিন্তু একজন অভিনেতার কাজ শুধু ‘সিক্স-প্যাক’ দেখানো নয়। আমি ফিট থাকতে ভালবাসি। শুধু করতে হবে বলে করা নয়। আমি ফিট থাকার চেষ্টা করি কারণ তাতে শরীরটাও সুস্থ থাকে।
ফিট থাকার জন্য উপোস করেছেন কোনও দিন?
কখনওই না। আমি সব খাই। তবে বাকিরা ‘সিক্স-প্যাক’ বানালো কি না তাতে আমার একেবারেই যায় আসে না। আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে বেশ কিছু ভাল অভিনেতা রয়েছেন যাঁদের কিন্তু ‘সিক্স-প্যাক’ নেই। এমন অনেকে আছেন যাঁরা বডি তৈরি করার জন্য স্টেরয়েডের ব্যবহার করেন। আমি জীবনে কোনও দিন স্টেরয়েড ছুঁইনি।
আপনি কি অভিনেতাদের কথা বলছেন? আমি অনেক সাধারণ মানুষকে দেখেছি যাঁরা এই ব্যাপারটাকে প্রশ্রয় দেন। আসলে মডেল আর অভিনেতাদের মতো চেহারা পাওয়াটা একটা হুজুগে দাঁড়িয়ে গেছে।
কিছু দিন আগে আপনার সঙ্গে জর্জ ক্লুনির তুলনা করে বলা হয়েছে যে প্রতিটা ছবিতে আপনাকে আরও বেশি পরিণত এবং সপ্রতিভ লাগছে। এর পিছনে রহস্যটা কী? আগে তুলনা করা হত ব্র্যাড পিটের সঙ্গে। অনেকে আবার আমার ‘ইনকার’-এর ছবি দেখে জনি ডেপের সঙ্গে তুলনা করছেন। যতক্ষণ না কেউ আমাকে অ্যাঞ্জেলিনা জোলির সঙ্গে তুলনা করছেন, আমার কোনও আপত্তি নেই। জোকস অ্যাপার্ট, আসলে এই তুলনাগুলো কেন করা হয় জানি না। শুনতে ভাল লাগে। তবে যখন নতুন কোনও কাজ করি, চেষ্টা করি তার থেকে কিছু অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করার।
যা কাজ করেছেন তার থেকে কী অভিজ্ঞতা হল? কম বেশি ভালই বলা যায়। বেশির ভাগ সিনেমাই বক্স-অফিসে ভাল করেছে। তবে কয়েকটা সে রকম ভাল করেনি।
কোন সিনেমার কথা বলছেন? ‘চক্রব্যুহ’। সিনেমাটা দুর্দান্ত ছিল। কিন্তু সে আন্দাজে বক্স-অফিসে ভাল ফল করল না। আমার ধারণা, ছবি প্রচারে বা বিজ্ঞাপনে কোথাও ঘাটতি থেকে গিয়েছিল। কাজটা করে আমি নিজেই খুব সন্তুষ্ট ছিলাম। |
|
‘রক অন’-এর অর্জুন আর ‘ইনকার’-এর অর্জুনের মধ্যে তফাতটা কোথায়? আমি জানি না। যখনই কোনও সঙ্কল্প করি, মন থেকেই করি। তার পর বুদ্ধি দিয়ে ঠিক করি কী ভাবে লক্ষ্যে পৌঁছান যায়।
আগে অর্জুন রামপাল মানে ছিল ‘গ্রেট লুকস’। এখন অর্জুন রামপাল ইক্যুয়ালস টু কিলার লুকস আর ভাল অভিনয়। কৃতিত্বটা কাকে দেবেন? আমার চেহারার জন্য বাবা-মা পুরো ক্রেডিটটাই পাবেন। তবে আমার সম্পর্কে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গিও বদলেছে। আগে কোনও মেয়ে আমায় শুধু ‘হট’ বললে রেগে যেতাম। এখন কেউ বললে তার বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগও আনতে পারি।
সে কী!
(হেসে) মজা করছিলাম। ইদানীং যৌন হয়রানির ব্যাপারে বিস্তর আলোচনা হচ্ছে। এটা খুব গভীর একটা বিষয়। কেবল শারীরিক ভাবেই নয়, মনের উপরেও চলে অত্যাচার। সুধীর মিশ্রের ‘ইনকার’-এ আমার চরিত্রের বিরুদ্ধে সেই অভিযোগ করা হয়। তবে চরিত্রটি ‘মেল শভিনিস্ট’ নয়। সে কেরিয়ারে যথেষ্ট সফলও। অফিসে চিত্রাঙ্গদার মেন্টর। তার দৃঢ় বিশ্বাস চিত্রাঙ্গদা একদিন ক্রিয়েটিভ হেড হতে পারবে। কিন্তু অদ্ভুত ভাবে গল্পের মোড় ঘুরে যায় যখন অন্যান্য বিষয় উঠে আসে।
কোন বিষয়ের কথা বলছেন? ছবিতে বেশ কয়েকটা প্রশ্ন তোলা হয়েছে। এগুলো সব অফিসেই প্রযোজ্য। একটা ছেলে তার মহিলা বসকে ঠিক কী ভাবে দেখে? অফিসেই অন্য কারও সঙ্গে যদি কোনও মেয়ের সম্পর্ক তৈরি হয়, তা হলে সে কি সহকর্মীদের বিদ্রুপ এড়াতে পারে? কোনও ছেলে সরাসরি অফিসে ফ্লার্ট করতে পারে কি? কোনটা যৌন হয়রানি আর কোনটা নয়, সে বিষয়ে কিন্তু যথেষ্ট ধোঁয়াশা রয়েছে। আমি কি আমার মহিলা সহকর্মীকে তার কাজে উৎসাহ দেওয়ার জন্য চকোলেট বা ফুল দিতে পারি? আর তা করলে কি আমাকে ফ্লার্ট হিসাবে চিহ্নিত করা হবে? একজন মহিলা সহকর্মী তার বসের সঙ্গে অফিসের ট্যুরে বাইরে ঘুরে এলে, তা নিয়ে কী গুজব রটবে না?
এই সমস্যার মূলে কী আছে? সমস্যাটা আসলে সমাজে ছেলে মেয়েদের বড় করে তোলার পদ্ধতিতে। ছোটবেলা থেকেই ছেলেদের শেখানো হয় যে বড় হয়ে তাদের সংসারটা চালাতে হবে। তারা সে ভাবেই ভাবতে শুরু করে। অন্য দিকে অনেক মেয়েদের শেখানো হয় যে তাদের শান্ত থাকতে হবে। সে পড়াশুনো করবে তবে কেরিয়ার নিয়ে মাথা না ঘামালেও চলবে। মেয়েদের বিয়েটাই ভবিতব্য। সংসার, স্বামী, সন্তান এ সব সামলে যদি সময় থাকে তবেই সে কেরিয়ারের কথা ভাবতে পারে।
যৌন হয়রানি বলতে ঠিক কী বোঝানো হবে সেটা খুব কম সংস্থাই স্পষ্ট করে বলতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে ব্যাপারগুলো শাঁখের করাতের মতো। এর অপব্যবহারও হয় প্রচুর। কিছু তথ্য-প্রযুক্তি সংস্থাতে এই সংক্রান্ত ‘সেল’ রয়েছে। তাতে সমস্যার কিছু হলেও সমাধান হয়।
শোনা যায় এই দেশে পুরুষ মডেলদের ‘এক্সপ্লয়েট’ করা হয়... আমাকে কোনও দিন এ রকম পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়নি। এ ব্যাপারে শুনেছি। তবে প্রমাণ না থাকলে কিছু বলতে চাই না। তা ছাড়া সেধে শিকার হওয়া আর যৌন হয়রানি এক নয়।
অভিনেতা হিসেবে আপনি আজ যে জায়গায় রয়েছেন তার জন্য কাকে কৃতিত্ব দেবেন? বেশ কয়েকজন পরিচালকের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। এ ব্যাপারে প্রকাশ ঝাঁ-র কথা অবশ্যই বলব। উনি আমাকে অনেকটাই বদলে দিয়েছেন। তা ছাড়া ফরহান আখতার, অভিষেক কপূর, সুধীর মিশ্রও রয়েছেন।
মধুর ভান্ডারকর? মধুর আমার ‘ফ্ল্যামবয়েন্স’ ব্যাপারটা ‘হিরোইন’-এর রোলটাতে ব্যবহার করেছেন। ওঁর সিনেমায় আমি একজন সুপার স্টার। তবে ওঁর সঙ্গে আলাদা ভাবে কথা বলে দেখেছি উনি আমাকে অন্যান্য চরিত্রেও ভাবেন। ‘রক-অন’-এ আমার চরিত্রটা নিয়ে অভিষেক কপূর খুব চিন্তায় ছিলেন। বলেছিলেন যে ‘জো’র চরিত্রটার জন্য আমি বড্ড বেশি ‘গ্ল্যামারাস’। সেটা শুনে আমি তো প্রায় ওঁর মাথায় গিটার ভাঙতে গিয়েছিলাম! ওটা আমার কাছে একটা ‘মেক অর ব্রেক’ অবস্থা ছিল। প্রথম শটটা হওয়ার পর অভিষেক আমাকে বলেন, “তোমাকে ওটা বলাটা আমার ভুল হয়েছিল। তুমি ছাড়া আর কাউকে দিয়ে এই চরিত্রটা হত না।” আমার সম্পর্কে অনেক মানুষের ধারণাটা এ রকম বলেই আমার কাজটা খুব কঠিন।
আর ফরহান? ও আমাকে মডেলিং করার সময় থেকেই চেনে। ও একজন গভীর মনের মানুষ। ওকে অভিনেতা হিসেবে দেখতে আমার খুব ভাল লাগে। ‘কার্তিক কলিং কার্তিক’-এ ওর শরীরী ভাষা খুব ভাল লেগেছিল। ‘ভাগ মিলখা ভাগ’-এর ব্যাপারেও তাই বলব। কেউ নিজের ‘কমফর্ট জোন’-এর বাইরে বেরোতে চায় না। কিন্তু ফরহানকে দেখুন, ও সেটা করে দেখাল। আমি চাইলে শুধু বড় মাপের বাণিজ্যিক ছবিতেই কাজ করতে পারতাম। কিন্তু সেটা করি না।
যাঁদের পুঁজি শুধুমাত্র অভিনয় তাঁরা আপনাকে নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন না? মনে হয় না আমি কারও নিরাপত্তাহীনতার কারণ। কিছু দিন আগে আমি নিখিল আডবানীর ‘ডি-ডে’-র শ্যুট করছিলাম। আমার সঙ্গে ছিলেন ঋষি কপূর, ইরফান, হুমা কুরেশি আর শ্রুতি হাসন। ঋষি কপূর একজন উচ্চ মানের অভিনেতা। ইরফানও চমৎকার। হুমা আর শ্রুতি নতুন হলেও ভাল দক্ষতা অর্জন করেছে। প্রত্যেকেরই অভিনয় পদ্ধতি আর শৈলী আলাদা। এটা ভাবা ভুল যে একে অন্যের জায়গা দখল করছি।
‘হিরোইন’ ছবিতে দেখানো হয়েছিল ফিল্ম-ইন্ডাস্ট্রিতে বন্ধু পাওয়া যায় না। আপনিও কি তাই মনে করেন? আমাদের সকলকে একজোট হয়ে কাজ করতে হবে। অভিনেতারা বেশির ভাগ সময়ই শ্যুটিং-এ ব্যস্ত থাকেন। তাই আমাদের আড্ডা দেওয়া সব সময় সম্ভব নয়। তবে এটা সত্যি যে আমরা যেহেতু একই পেশায় আছি, তাই সমমনস্ক লোকেদের সঙ্গেই বেশি জমে।
|
কেন সেক্সি লাগে? |
|
|
|
অর্জুনের স্কিন-টোন আমার পছন্দ। আর
ওর ‘ভয়েস’। একেবারে মাতোয়ারা করে
দেয়। আশা করি কোনও দিন ওর
সঙ্গে অভিনয় করব। |
ওর চোখ দেখেও মনে হয় ওর
খুব অ্যাটিটিউড আছে। আর ও
কাউকে পাত্তা দেয় না।
এটা মেয়েদের খুব পছন্দ। |
অর্জুনের চোখ দু’টো বুদ্ধিদীপ্ত,
সহজ, এলোমেলো। চোখে একটা
আলগা,
অগোছালো আবেদন
রয়েছে। আমার ভীষণ পছন্দ। |
পাওলি দাম |
তনুশ্রী চক্রবর্তী |
চূর্ণী গঙ্গোপাধ্যায় |
|
ছোটবেলায় স্কুলের বাচ্চারা বন্ধুদের সম্পর্কে ভীষণ স্পর্শকাতর। ইন্ডাস্ট্রিতে বন্ধুদের মধ্যেও কি অধিকারবোধ নিয়ে ‘আড়ি আড়ি, ভাব ভাব’ ব্যাপারটা আছে?
‘আড়ি-ভাব’-এর বিষয়টায় বিশ্বাস করি। এটা বলে আমার বুদ্ধিমত্তাকে অপমানিত করতে আমি চাই না। ঘনিষ্ঠ বন্ধু-বৃত্তের বাইরে বেরিয়ে কাজ করার মধ্যে অস্বাভাবিক কিছুই নেই।
সলমনের সঙ্গে আপনার ঘনিষ্ঠতা নিয়ে অনেক গুজব। শাহরুখ নাকি মোটেই পছন্দ করছেন না এ সব... একদম বাজে কথা। সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং-কে ধন্যবাদ। ওখানে আমি সব কিছুই স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে দিয়েছি। সলমন, শাহরুখ দু’জনকেই চিনি অনেক দিন। দু’জনেই খুব ভাল। আমি সমান শ্রদ্ধা করি ওঁদের।
আপনার ‘থ্রি এ এম ফ্রেন্ড’ কে? যার সঙ্গে আপনি রাত তিনটের সময় খুব বিষণ্ণ থাকলে কথা বলেন? আমি নিজেই নিজের ‘থ্রি এ এম ফ্রেন্ড’। সেই সময় আমি লিখি। বই পড়ি। চিত্রনাট্য ব্যাপারটা বুঝি। কোনও দিন হয়তো লিখেও ফেলব একটা।
বলিউডে মেয়েদের বাণিজ্যকরণের বিষয়ে খুব চর্চা হচ্ছে আজকাল। আপনারও কী একই মত? মূল বিষয়টা থেকে সরে যাওয়ার জন্যই এই সব মন্তব্য করা হচ্ছে। দেশকে কী ভাবে সুরক্ষিত করা যায় তা না ভেবে বলিউডে মেয়েদের বাণিজ্যকরণ নিয়ে কথা বলছি আমরা। আমাদের দেশের সব বড় অভিনেত্রীরাই ‘সেক্সি’ আর বুদ্ধিমান। ‘সেক্সি’ মানেই খারাপ নয়। একশো কোটির দেশ আমাদের। সবাই কিন্তু যৌনক্রিয়ারই ফল। কাজেই ‘যৌনতা’ মানেই খারাপ কিছু, এ রকম ভাবার কোনও যুক্তি নেই। আমরা কি এমন একটা দেশ বানাতে চাইছি যেখানে শুধু ব্রহ্মচারীরাই থাকবে?
‘আইটেম নাম্বার’ পছন্দ করেন? ব্যক্তিগত ভাবে না। একটা সিনেমায় সুড়সুড়ি দেওয়া আইটেম নাম্বার আছে বলে সেটা দেখতে ছুটব না। তবে অনেক বাচ্চাকে জানি যারা এ সব খুব পছন্দ করে। আমাদের দেশে তো মাইকেল জ্যাকসন, ইউটু বা বোনো-র মতো পপ তারকারা নেই। সারা পৃথিবীর লোকই ‘রিহানা’র ফ্যান। ও যেভাবে নাচে সেটা দেখে কি কেউ বলে যে আমেরিকাতে ধর্ষণ এই কারণেই বাড়ছে? যে ভারতীয় মানুষটি ধর্ষণ করছে, সে অসুস্থ। হতে পারে সে অবদমিত যৌনতার শিকার। সে যখন ধর্ষণ করে তখন তার সেই সুপ্ত কামনার পরিতৃপ্তি হয়। মেয়েদের নিরাপত্তা দিতে পারি না আমরা। কিন্তু আমাদের রাজনৈতিক নেতাদের দেখুন। এত নিরাপত্তা নিয়ে ঘুরে বেড়ায় কোন কারণে? আমাদের প্রায়োরিটি ঠিক করতে হবে।
ভারতের সৈন্যবাহিনীর সংখ্যা বিশাল। দেশের প্রত্যেক মানুষের উচিত বাধ্যতামূলক ভাবে কম করে দু’ বছর তাতে যোগ দেওয়া। এর থেকেই মানুষ সততা শিখতে পারবে। ধর্ষণ নয়, মানুষ শিখবে কী ভাবে রক্ষা করতে হয়। অনেক পুরুষই কোনও মেয়েকে চরম দুর্দশার মধ্যে পড়ে থাকতে দেখেও সাহায্যের হাত বাড়ায় না। হাবভাব যেন, “আরে ইয়ার ছোড় দো। ফির ফাঁস যায়েঙ্গে।”
মেয়েরা আপনাকে দেখে পাগল। আপনার এমন কোনও অভ্যেস আছে যা খুব কম মানুষে জানে? আমি কুসংস্কারাচ্ছন্ন। সকালে উঠেই সব লাকি চার্মগুলো পরে ফেলি। মইয়ের তলা দিয়ে কখনও হাঁটি না। পথ চলতে গিয়ে বিড়াল রাস্তা কাটলে, আমি সঙ্গে সঙ্গে অন্য রাস্তা ধরি!
আপনার সব থেকে বড় সমালোচক? আমার স্ত্রী মেহের। এমন তো অনেক বারই হয়েছে যে, অনেকে আমার কাজকে ভাল বলেছে। কিন্তু ও নেগেটিভ মার্ক দিয়েছে। এ দিক দিয়ে আমার মেয়েরা কিন্তু একেবারে অন্ধ ভক্ত। |
|
|
|
|
|