বক্তৃতা তৈরি করেই চাঁদে পা আর্মস্ট্রংয়ের |
নিল আর্মস্ট্রংয়ের দাবি নস্যাৎ করে দিল তাঁরই পরিবার। চাঁদের মাটিতে পা রেখেই আর্মস্ট্রং মন্তব্য করেছিলেন “(এক জন) মানুষের এই ছোট্ট পদক্ষেপ, মানব সভ্যতার জন্য বিরাট লাফ।” (দ্যাটস ওয়ান স্মল স্টেপ ফর (এ) ম্যান, ওয়ান জায়ান্ট লিপ ফর ম্যানকাইন্ড)। নভোশ্চরের দাবি ছিল, চাঁদের মাটিতে পা দিয়েই এটি ছিল তাঁর স্বতঃস্ফূর্ত অভিব্যক্তি। কিন্তু আর্মস্ট্রংয়ের মৃত্যুর পরে তাঁর পরিবারের লোকেরা জানিয়েছেন, এ কথা সত্যি নয়। তাঁর বক্তব্যটি মোটেই স্বতঃস্ফূর্ত ছিল না। চাঁদে নামার মুহূর্তটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য কী বলবেন, চন্দ্রাভিযানের কয়েক মাস আগে বেশ ভেবে-চিন্তেই তা লিখে রেখেছিলেন আর্মস্ট্রং।
|
এই প্রথম একটি গ্রহের জন্মের বিশেষ পর্যায় দেখতে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। নক্ষত্রের চার পাশে জমে থাকা গ্যাস ও ধুলোর আস্তরণের অংশ জমাট বেঁধেই তৈরি হয় নতুন গ্রহ। চিলির আটাকামা লার্জ মিলিমিটার অ্যারে নামক দূরবীক্ষণের সাহায্যে এইচডি ১৪২৫২৭ নামক সদ্যোজাত নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে একটি গ্রহকে জন্মাতে দেখা গিয়েছে। নক্ষত্রটি পৃথিবী থেকে ৪৫ কোটি আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। এই আবিষ্কারের কথা নেচার পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।
|