বাণিজ্যে স্নাতক হলে
বাণিজ্যে স্নাতক হওয়ার পর কেরিয়ারের হাজারটা পথ খোলা। পরিচালনার পাঠ থেকে শুরু করে চাটার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্সি, কর পরামর্শদাতা থেকে আইন, কোন রাস্তায় হাঁটবেন, সেটা নির্ভর করছে আপনার নিজের পছন্দের উপর। বিশেষজ্ঞদের শুধু পরামর্শ নিজেকে একটু আগে থেকেই বাজিয়ে দেখে নিন, কী চান আপনি। তার পর স্নাতক পেরনোর সঙ্গে সঙ্গেই লেগে পড়ুন সেই পছন্দের লক্ষ্যে পাড়ি দেওয়ার জন্য। যতটা পারা যায় দক্ষতা অর্জন করে তৈরি হয়ে থাকুন। চোখ-কান খোলা রাখুন। ব্যাস্, বিনা দ্বিধায় চাকরির বাজারে আপনার জায়গাটা পাকা হয়ে যাবে। এই সূত্রে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য বিভাগের অধ্যাপক মলয়েন্দু সাহা জানিয়েছেন, বি কম-এর পর এখন ছাত্রছাত্রীরা আর শুধু এম কম পড়ার লক্ষ্যে এগোন না। শুধুমাত্র যাঁরা গবেষণা বা শিক্ষকতা করতে চান, তাঁরাই উৎসাহী থাকেন প্রথাগত উচ্চশিক্ষায়। অন্যরা এমবিএ, চাটার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্সি (সিএ), কস্ট অ্যাকাউন্ট্যান্সি, কোম্পানি সেক্রেটারিশিপ (সিএস), চাটার্ড ফিনান্সিয়াল অ্যানালিস্ট, অ্যাকচুরিয়াল সায়েন্স, ট্যাক্স কনসালট্যান্সি, আইনের মতো যে কোনও বিষয়ই বেছে নিতে পারেন।
চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্সি
বিশ্বায়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পাল্টেছে চাটার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্সি পাঠ্যক্রমের বিভিন্ন দিক। পাঠ্যসূচি বদলেছে। বদলে গিয়েছে ভর্তির শর্তও। দ্বাদশ, স্নাতক বা স্নাতকোত্তর, যে যোগ্যতাই থাক না কেন, সিএ পড়ার জন্য এখন কমন এফিসিয়েন্সি টেস্ট দেওয়া বাধ্যতামূলক।
বছরে চার বার হয় এই ‘এমসিকিউ’ ধরনের এই প্রবেশিকা পরীক্ষা। ফেব্রুয়ারি, মে, অগস্ট এবং নভেম্বরে। কমন এফিসিয়েন্সি টেস্ট (সিপিটি)-এ পাশ করার পর পুরোদস্তুর চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হওয়ার জন্য অতিক্রম করতে হয় আরও কয়েকটি ধাপ।
প্রথমে নাম নথিভুক্ত করতে হয় ইন্টিগ্রেটেড প্রফেশনাল কম্পিটেন্স কোর্স (আইপিসিসি)-এর জন্য। নাম নথিভুক্তির ন’মাসের মধ্যে শেষ করতে হয় স্টাডি কোর্স। এর পর ৩৫ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ পর্ব চলে পার্সোনালিটি ডেভেলপমেন্ট, কমিউনিকেশন স্কিল, বিজনেস এনভায়রনমেন্ট, জেনারেল কমার্শিয়াল নলেজ ইত্যাদি বিষয়ের উপর। এর পর দেওয়া হয় ১০০ ঘণ্টার তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষণ। যা শেষ হয় আর্টিকলশিপ শুরুর আগে। আইপিসিসি-র দু’টি গ্রুপে পাশ করার পর নথিভুক্ত হতে হয় তিন বছরের আর্টিকল্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট-এর জন্য। এই পর্ব চুকলে সিএ ফাইনাল কোর্সের জন্য নাম লিখিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু হয় চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছনোর।
ফাইনাল কোর্স চলাকালীন একই সঙ্গে চালাতে হয় জেনারেল ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড কমিউনিকেশন স্কিলস (জিএমসিএস) কোর্স। ইতিমধ্যেই শেষ করতে হয় তিন বছরের আর্টিকলড ট্রেনিং। সবশেষে সি এ ফাইনাল পরীক্ষায় পাশ করে নাম লেখাতে হবে ইনস্টিটিউট অফ চাটার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্সির সদস্য পদের জন্য। একই সঙ্গে বৃত্ত সম্পূর্ণ হয় চাটার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হওয়ার।
সিএ-দের কাজের পরিধি বিস্তৃত। অ্যাকাউন্টিং বা হিসাব সংরক্ষণ, অডিটিং, কর্পোরেট ফিনান্স, বিজনেস ল’জ, ট্যাক্সেশন-সহ কর্পোরেট গভর্ন্যান্সের বিভিন্ন দিকে তাঁদের অবাধ গতিবিধি। কেউ যেমন নিজে স্বাধীন ভাবে অনুশীলন করতে পারেন, তেমনই নির্দিষ্ট কোনও সংস্থায় যোগ দিয়ে নিতে পারেন সংস্থার ফিনান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট, স্ট্রাটেজিক ম্যানেজমেন্ট, প্ল্যানিং এবং ফিনান্সিয়াল পলিসি নির্ধারণ-সহ বিভিন্ন দায়িত্ব। বর্তমানে ফিনান্সিয়াল অফিসার, চিফ অপারেটিং অফিসার এমনকী ম্যানেজিং ডিরেক্টরের পদও সামলে থাকেন তাঁদের অনেকে।

কস্ট অ্যাকাউন্ট্যান্সি
চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্সির মতোই কস্ট অ্যাকাউন্ট্যান্সিও কিন্তু বাণিজ্য স্নাতকদের কাছে যথেষ্ট আকর্ষণীয়। নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে অডিট করার দায়িত্ব বর্তায়ে কস্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টদের উপর। বস্তুত, সরকারি ও বেসরকারি, দুই ক্ষেত্রেই কস্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টদের চাহিদা ধীরে ধীরে ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইনস্টিটিউট অফ কস্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অফ ইন্ডিয়ার সেন্ট্রাল কাউন্সিল-এর সদস্য মানসকুমার ঠাকুর। এর কারণ হিসেবে তাঁর বক্তব্য: এ দেশে ক্রমাগত দুর্নীতি বাড়ার কারণে কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রক অডিটিং পদ্ধতিতে কস্ট অডিট কিছু ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক করেছে। বিশেষ করে শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত সংস্থা বা যে সমস্ত সংস্থার পাঁচ কোটি টাকা বা তার বেশি টাকার সম্পত্তি রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে কস্ট অডিট আবশ্যিক।
মানসবাবু জানিয়েছেন, এন টি পি সি, ও এন জি সি, ভেল, সেল, আই টি সি, টি সি এস, কোল ইন্ডিয়া, ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া, ইনফোসিস-এর মতো সংস্থা নিয়মিত ভাবে কস্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট’ নিয়োগ করে থাকে।

কোম্পানি সেক্রেটারি
দ্বাদশ পেরিয়ে স্নাতক স্তরে বাণিজ্য নিয়ে পড়ছেন এমন বহু পড়ুয়াই সমান্তরাল ভাবে কোম্পানি সেক্রেটারি পাঠ্যক্রমটিও পড়তে থাকেন। কারণ কোম্পানি সেক্রেটারি হলে কর্পোরেট আইন, ক্যাপিটাল মার্কেট ও কর্পোরেট গভর্ন্যান্সে বিশেষজ্ঞ হওয়া সম্ভব। সংস্থার যাবতীয় নিয়ম-বিধি স্থির করার দায়িত্ব আসতে পারে তাঁর কাঁধে। এমনকী কর্পোরেট সংস্থায় মূল পরিকল্পনাকারী বা স্ট্র্যাটেজিক ম্যানেজারের মতো অত্যন্ত সম্মানজনক পদাধিকারী হিসেবেও কাজ করতে পারেন তিনি।
যে কোনও শাখায় স্নাতক হলেই কোম্পানি সেক্রেটারিশিপ পড়া যায়, তবে বাণিজ্য শাখার ছাত্রছাত্রীদেরই এই বিষয়টি পড়তে দেখা যায় বেশি। স্নাতক হলে সরাসরি ভর্তি হওয়া যায় কোম্পানি সেক্রেটারির এগ্জিকিউটিভ প্রোগ্রামে। তবে ১০+২-এর পর ভর্তি হওয়া যেতে পারে ফাউন্ডেশন প্রোগ্রামে।
কর পরামর্শদাতা
কর পরামর্শদান এক নতুন ধরনের পেশা, যার চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে বলে জানাচ্ছেন আইনজীবী তথা কর পরামর্শদাতা সন্দীপ দত্ত। যে কোনও সংস্থা এখন কর সংক্রান্ত বিষয়ে পরামর্শ নিতে নিযুক্ত করে ট্যাক্স কনসালন্ট্যান্ট। রিটার্ন জমা দেওয়া, কর দেওয়া বা কর সংক্রান্ত সংস্থাগুলি বা ব্যক্তিদের সাহায্য করেন তাঁরা। হিসাব শাস্ত্রের সঙ্গে ভ্যাট, আয়কর, সেন্ট্রাল এক্সাইজ অ্যান্ড সার্ভিস ট্যাক্স, প্রফেশনাল ট্যাক্স, এন্ট্রি ট্যাক্স-এও পারদর্শী হতে হয় তাঁদের। অন-লাইনে রিটার্ন জমা দেওয়ার পদ্ধতি চালুও এ পেশার চাহিদা বাড়ার কারণ।

কোথায় কী কোর্স
পাঠ্যক্রম প্রতিষ্ঠান ওয়েবসাইট
চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্সি দ্য ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড
অ্যাকাউন্ট্যান্টস অফ ইন্ডিয়া
কস্ট অ্যাকাউন্ট্যান্সি দ্য ইনস্টিটিউট অফ কস্ট
অ্যাকাউন্ট্যান্টস অফ ইন্ডিয়া
কোম্পানি সেক্রেটারি দ্য ইনস্টিটিউট অফ কোম্পানি
সেক্রেটারিজ অফ ইন্ডিয়া
ট্যাক্স কনসালট্যান্সি বেঙ্গল ট্যাক্স কনসালট্যান্ট
ট্যাক্স প্র্যাক্টিস অ্যান্ড প্রসিডিওর সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ
ট্যাক্স ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ট্যাক্স অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সিমবায়োসিস ল স্কুল (পুণে) www.symlaw.ac.in
 
ব্যাঙ্কে চাকরির পরীক্ষা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে ক্লার্ক পদের জন্য যাঁরা ইনস্টিটিউট অফ ব্যাঙ্কিং পার্সোনেল সিলেকশন (আইবিপিএস)-এর পরীক্ষায় বসতে চান, অথচ এখনও ফি দিয়ে উঠতে পারেননি, তাঁদের জন্য সুযোগ খোলা এখনও। অনলাইনে আবেদন করার দিন গতকাল পেরিয়ে গিয়েছে। তবে নির্দিষ্ট সাতটি ব্যাঙ্কের শাখায় সরাসরি (অফলাইনে) ফি জমা দেওয়া যাবে আগামী ৯ তারিখ পর্যন্ত। অর্থাৎ এর মধ্যেই অনলাইনে নাম নথিভুক্ত করে থাকলে ফি দেওয়ার জন্য বাড়তি তিন দিন সময় পাচ্ছেন তাঁরা। নতুন স্কোরকার্ড পেতে: গত ২০১১-র ডিসেম্বরে ক্লার্ক নিয়োগের ওই পরীক্ষা নিয়েছিল ইনস্টিটিউট অফ ব্যাঙ্কিং পার্সোনেল সিলেকশন (আইবিপিএস)। সেই পরীক্ষার স্কোরকার্ডের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ফেব্রুয়ারি। তাই নতুন করে বৈধ স্কোরকার্ড দেওয়ার জন্য এ বছরের শেষে বা আগামী বছরের প্রথমেই পরীক্ষা নেওয়ার কথা জানিয়েছে তারা। দেশের ১৯টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে ক্লার্ক পদের জন্য হবে কমন রিটেন এগজামিনেশন (সিডব্লিউই)। এ বার এই পরীক্ষা দিতে হবে ইন্টারনেট মারফত বা অনলাইনে। প্রসঙ্গত, এই পরীক্ষার ফল হিসেবে স্কোরকার্ড দেয় আইবিপিএস। সেই কার্ডে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে বিভিন্ন ব্যাঙ্কে প্রয়োজন মতো ইন্টারভিউয়ে ডাক পান প্রার্থী।
যোগ্য কারা: যে কোনও বিষয়ের স্নাতকরাই বসতে পারেন পরীক্ষায়। তবে প্রার্থীদের কম্পিউটার চালনা তথা কম্পিউটার সংক্রান্ত জ্ঞান থাকা বাধ্যতামূলক। থাকতে হবে কম্পিউটার অপারেশন্স বা ল্যাঙ্গুয়েজ-এ ডিগ্রি, ডিপ্লোমা বা সার্টিফিকেট। বয়স হতে হবে ২০-২৮ বছর।
পরীক্ষার ধরন: পরীক্ষায় রিজনিং, ইংরেজি ভাষা, নিউমেরিক্যাল এবিলিটি, সাধারণ জ্ঞান বিশেষত ব্যাঙ্কিং সংক্রান্ত বিষয় ও কম্পিউটারের উপর ৪০টি করে প্রশ্ন থাকবে। প্রতিটির বিষয়ের নম্বরও ৪০ করে। অর্থাৎ মোট ২০০ নম্বরের পরীক্ষায় থাকবে ২০০টি প্রশ্ন। বরাদ্দ সময় দু’ঘণ্টা। পুরোপুরি অবজেকটিভ ধরনের প্রশ্ন হবে। প্রত্যেকটি ভুল উত্তরের জন্য এক চতুর্থাংশ নম্বর কাটা যাবে। এই প্রসঙ্গে জর্জ স্কুল অফ কম্পিটেটিভ এগজামিনেশন্সের অন্যতম অধিকর্তা অভিজিৎ কুণ্ডুর মত, কোনও প্রশ্নের উত্তর জানা না থাকলে, এড়িয়ে যাওয়াই ভাল। আন্দাজে উত্তর দিতে গেলে নম্বর কমে যেতে পারে। কলকাতা, দুর্গাপুর, শিলিগুড়ি এবং বহরমপুরে পরীক্ষা কেন্দ্র হবে।
আপনার প্রশ্ন
বিশেষজ্ঞের উত্তর
প্রশ্ন: বাণিজ্য বিভাগে স্নাতক। এর পর হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট নিয়ে পড়তে আগ্রহী। রাজ্যে কোন প্রতিষ্ঠানে এই বিষয়টি পড়ানো হয়?

উত্তর: ম্যানেজমেন্টের স্নাতকোত্তর (এমবিএ) পাঠ্যক্রমে হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বা মানব সম্পদ পরিচালনার বিষয়টি পড়া যায়। ডিগ্রির পাশাপাশি চাইলে স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমাও করা যায় বিষয়টিতে। এমবিএ পাঠ্যক্রমের মধ্যে বিশেষ বিষয় হিসেবে (স্পেশ্যালাইজেশন) বেছে নেওয়া যায় এটিকে। রাজ্যের ম্যানেজমেন্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির প্রায় প্রতিটিতেই হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্টে স্পেশালাইজেশন করার সুযোগ আছে। আইআইএম (জোকা), আইআইএসডব্লিউবিএম, ফিউচার বিজনেস স্কুল, টেকনোগ্রুপ, জে আই এস গ্রুপ-সহ একাধিক প্রতিষ্ঠানে বিষয়টি পড়ার সুযোগ পাবেন।
প্রশ্ন: দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ছি বিজ্ঞান নিয়ে। বিষয় পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, অঙ্ক, বাংলা ও ইংরেজি। আমি রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স এবং এআইইইই, এই দু’টি পরীক্ষাই দিতে চাই। পছন্দের বিষয় ফুড টেকনোলজি। রাজ্যে কোন কোন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে এতে বি-টেক পড়ানো হয় জানাবেন? পাঠ্যক্রমটিই বা কত বছরের?

উত্তর: এ রাজ্যে যে সমস্ত ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ফুড টেকনোলজি পড়া যাবে সেগুলি হল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, গুরুনানক ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, হলদিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, টেকনো ইন্ডিয়া (সল্টলেক)। যে কোনও ইঞ্জিনিয়ারিং শাখার মতোই ৪ বছরের কোর্স এটি।


Content on this page requires a newer version of Adobe Flash Player.

Get Adobe Flash player


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.