|
|
|
|
|
|
...গন্ধ এসেছে |
এ বার পুজো কেদারনাথে
ব্যারাকপুরের পুজোপ্রস্তুতি
ঘুরে দেখলেন বিতান ভট্টাচার্য |
|
|
চাণক সর্বজনীন দুর্গোৎসব: জজবাড়ির পুজো নামেই বিখ্যাত ১০৯ বছরের পুরনো এ পুজো। ডাকের সাজের সাবেক প্রতিমা। পুজোয় বস্ত্র বিতরণ হয়। চার দিন থাকে নানা অনুষ্ঠান। ধুনুচি নাচে অংশ নেন মহিলারা।
তালপুকুর বারোয়ারি শ্রীশ্রী দুর্গাপূজা ও লক্ষ্মীপূজা: কৃষ্ণনাথ মুখোপাধ্যায় প্রতিষ্ঠিত এ পুজোর বয়স ৯০ বছর। বাড়ির পুজোই একসময় বারোয়ারি পুজো হয়েছে। ডাকের সাজের প্রতিমা। থাকে পংক্তিভোজনও।
আনন্দপুরী শীতলা মন্দির সমাজ: এ বার থিম জলসাঘর। সত্যজিৎ রায়ের ছবিটির অনুকরণে জলসাঘর তৈরি হচ্ছে বাঁশ, কাঠের মণ্ডপে। গাছের গুঁড়িতে কষ্ঠিপাথরের রঙে প্রতিমা। |
|
ইছাপুর আনন্দমঠ কেন্দ্রীয় সর্বজনীন |
|
রায়বাগান দুর্গোৎসব কমিটি: ৬৪ বছরের এ পুজোর থিম এ বার সে কাল-এ কাল। বেত ও ঝুড়ি দিয়ে মণ্ডপ সাজছে বৃন্দাবনের পরিবেশে। শিল্পীরা মায়াপুরের।
ওল্ড ক্যালকাটা রোড সর্বজনীন: প্রাচীন মন্দিরের মধ্যে সোনার প্রতিমা। ঠাকুরদালান, নাটমন্দির, তুলসীমঞ্চ তৈরি হচ্ছে। পুজোর দিনগুলোতে ছবি আঁকা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বই-বিতরণও থাকে।
বড়পোল পূর্ব তালপুকুর অধিবাসীবৃন্দ: মন্দিরের আকারে মণ্ডপে চিরাচরিত সাজের প্রতিমা। থাকছে নানা অনুষ্ঠানও।
পানপাড়া সর্বজনীন: ভিন রাজ্যের মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। মানানসই প্রতিমা। ষষ্ঠীতে বিশেষ অনুষ্ঠান ছাড়াও বস্ত্র-বিতরণ থাকে।
সুমঙ্গলাপুরী সর্বজনীন: মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। বারোয়ারি পুজো হয় ঘরোয়া ভাবে।
কোলেপাড়া সর্বজনীন: প্রতিমা সাবেক, মণ্ডপ মন্দিরের আদলে। |
|
|
পলতা নেতাজি সঙ্ঘ |
পলতা সেবাগ্রাম |
|
তালপুকুর পঞ্চাননতলা দুর্গোৎসব: মহিলা পরিচালিত এই পুজোয় ডাকের সাজের একচালা প্রতিমা।
মাঠপাড়া মহিলা সমন্বয় কমিটি: মহিলা পরিচালিত এই পুজোয় সদস্যসংখ্যা ১১২। সাবেক প্রতিমা, অনাড়ম্বর মণ্ডপ।
নেতাজি সঙ্ঘ (পলতা জহর কলোনি): রাজস্থানের একটি স্মৃতিসৌধের আদলে মণ্ডপ। থিম স্বর্গ ও নরক। মাটি, ফাইবার গ্লাস দিয়ে তৈরি হচ্ছে মণ্ডপ। দুর্গার দু’টি মূর্তি থাকবে।
মধ্য নোনাচন্দনপুকুর দুর্গোৎসব: এই মণ্ডপ এ বার শিশুদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয় হবে বলে উদ্যোক্তাদের আশা। কার্টুনের টম অ্যান্ড জেরি এ বার এখানকার মণ্ডপে। প্রতিমা সাবেক।
চিড়িয়ামোড় যুবশক্তি মানস: হিন্দি স্কুলের মাঠে বিশাল মণ্ডপ। মন্দিরের আদলে এই মণ্ডপ তৈরি হচ্ছে কাঠ, বাঁশ ও প্লাই দিয়ে। প্রতিমায় সাবেকিয়ানার ছোঁয়া। পুজো ঘিরে এখানে মেলা বসে।
|
ইছাপুর হরিসভা |
সেবাগ্রাম: তাইল্যান্ডের নাগমন্দিরের আদলে মণ্ডপ। অন্দরসজ্জা শিস মহলের আদলে। কাচের টুকরো দিয়ে তৈরি ফুল, পাতা, নকশা, বিভিন্ন মডেল ও মার্বেল দিয়ে সেজে উঠছে মণ্ডপ। শিল্পীরা নদিয়ার।শান্তি সঙ্ঘ: ৪৫তম বছরের পুজোয় থিম বৈষ্ণোদেবী। পাহাড়, ঝর্না পেরিয়ে প্রায় ২০ ফুট উপরে উঠে সাবেক মূর্তি। থাকছে মেলাও।
হরিসভা: থিম কেদারনাথ। কাঠ ও প্লাইয়ের মণ্ডপ। স্পঞ্জ ও নারকেল ছোবড়া দিয়ে তৈরি হবে পাহাড়। কেদারনাথের অনুকরণে বরফের পাহাড়ের মতো পাহাড় হবে। নাগ, নারায়ণ, লক্ষ্মী, শিব, হনুমান মন্দির ও শঙ্করাচার্যের সমাধিও হচ্ছে। মণ্ডপ হবে প্রায় ১০০ ফুট উঁচু। প্রতিমা ভবানীরূপী।
ইছাপুর আনন্দমঠ কেন্দ্রীয় সর্বজনীন দুর্গোৎসব: থিম দিল্লির লালকেল্লা। প্লাই, মাটি, প্যারিস দিয়ে তৈরি হচ্ছে কেল্লা। ৫০০ টাকার নোটের উপরে তৈরি হচ্ছে প্রতিমা।
ইছাপুর বয়েজ ক্লাব: কেরলের অরুণাচলেশ্বর মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। কাঠ, প্লাই, কাপড়ের উপরে বেতের কাজ। প্রতিমা সাবেক।
তুফান সঙ্ঘ (পলতা): রাজস্থানের রাজা উমেদ সিংহের ভবনের আদলে মণ্ডপ।
ঘিদহ সুকান্ত পল্লি: সাবেক প্রতিমা। ধান খেত আর সবুজ মাঠের পাশে পুজো মণ্ডপ। পাড়ার মহিলারা পুজোর আয়োজন করেন। |
নিজস্ব চিত্র |
|
|
|
|
|