|
দশভুজার ধূলাসুর-বধ |
ঘর থেকে বর্ষার আঁচড় এখনই মুছুন।
নইলে পুজোয় ফাইনাল টাচ দেবেন কী করে? |
যতই মাঝেমধ্যে আকাশ মুখ গোমড়া করে বসে থাক, পুজো পুজো ভাবটা কিন্তু এসে গিয়েছে। জামাকাপড়ের দোকানে একটুআধটু উঁকিঝুঁকিও নিশ্চয়ই দিয়ে নিয়েছেন। এর মধ্যেই বরং সময় করে বাড়িটার ঝাড়ামোছাও শুরু করে দিন। না হলে যে সময়টা বিউটি পার্লার-এ কাটানোর কথা, তখন যদি ঝাড়ন হাতে সারা বাড়ি দাপিয়ে বেড়াতে হয়, কেমন লাগবে বলুন তো! তার চেয়ে কয়েকটা চটজলদি সাফাই টিপ্স জেনে নেওয়া যাক।
|
• এখনও ভাল করে রোদ ওঠেনি। তাই প্লিট করা ভারী পর্দা না কাচাই ভাল। দেওয়াল রং করার সময় যে ব্রাশ ব্যবহার করা হয়, সেই ব্রাশ দিয়ে আড়াআড়ি আর সমান্তরাল ভাবে পর্দাটাকে ঝেড়ে নিন। হালকা ঝুল, ধুলো পরিষ্কার হয়ে যাবে। পুজোর ঠিক মুখে পর্দা কাচতে আর কোনও সমস্যাই হবে না। |
|
• ফুল সাজানোর জন্য পুরনো পেতলের ফুলদানি বা কাঁসার বড় পাত্র বের করেছেন। পরিষ্কারের সময় এর গায়ে একটু টমেটো কেচাপ মাখিয়ে রাখুন। মিনিট পনেরো-কুড়ি রেখে জল দিয়ে ভাল করে ধুয়ে নিন। ঝকঝক করবে। লেবুর রস আর নুনের মিশ্রণ লাগিয়ে সঙ্গে সঙ্গে ধুয়ে ফেললেও একই ফল পাবেন।
• বর্ষায় বাথরুমের আনাচেকানাচে জমেছে ছত্রাক। দুই কাপ জলের সঙ্গে দুই চা-চামচ টি ট্রি অয়েল মিশিয়ে স্প্রে করুন ছত্রাক ধরা জায়গায়। গন্ধ তো উবে যাবেই, দাগও অনেক ফিকে হয়ে যাবে।
• বর্ষার জল লেগে কাচের জানলায় ধরেছে বিশ্রী ছোপ। কী করবেন? এক কাপ জল, এক কাপের চার ভাগের এক ভাগ হোয়াইট ভিনিগার আর বাসন মাজার লিকুইড সোপ আধ চা-চামচ মিশিয়ে একটা স্প্রে বোতলে পুরে বেশ করে ঝাঁকিয়ে নিন। এই মিশ্রণ দিয়েই জানলাগুলো পরিষ্কার করে ফেলুন। |
|