রাজ্য সাঁতার প্রতিযোগিতায় নতুন রেকর্ড |
২০১২ সালের রাজ্য সাঁতার প্রতিযোগিতায় ভাঙল পাঁচটি রাজ্য রেকর্ড। পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক সুইমিং ক্লাবের বৈকুণ্ঠ সরোবরে বেঙ্গল অ্যামেচার সুইমিং এ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত এ বছরের স্টেট অ্যাকয়াটিক ওপেন চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু হয়েছিল শুক্রবার। আর এ বছর সাঁতারুরা গড়লেন পাঁচটি নতুন রেকর্ড। পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটের সুপ্রিয় মণ্ডল প্রথম দিনে ছেলেদের ২০০ মিটার বাটার ফ্লাই বিভাগে ২ মিনিট ১১.৩৫ সেকেন্ড সময় নিয়ে নতুন রাজ্য রেকর্ড গড়েন। ২০০৪ সালে এই রেকর্ড ছিল দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার সুমন দত্তের। তিনি সময় নিয়েছিলেন ২ মিনিট ১২.৮৩ সেকেন্ড। শনিবার, প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় দিনে মেয়েদের ২০০ মিটার ব্যাক স্ট্রোক বিভাগে কলকাতার শ্রেয়ন্তী পান ২ মিনিট ৩৬.৯৮ সেকেন্ড সময় নিয়ে রেকর্ড গড়েন। ২০০৯ সালে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার রত্না মণ্ডলের গড়া রাজ্য রেকর্ড (২ মিনিট ৩৯.৭০ সেকেন্ড) ভেঙে দেন শ্রেয়ন্তী। এ দিন মেয়েদের ৪০০ মিটার ব্যক্তিগত মিডলে বিভাগে ২০ বছরের পুরনো রাজ্য রেকর্ড ভাঙেন হাওড়ার সায়নী ঘোষ। ১৯৯২ সালে হাওড়ার ঊর্মিলা ছেত্রীর গড়া জাতীয় রেকর্ড (৫ মিনিট ৩৯.৮৪ সেকেন্ড) ভেঙে ৫ মিনিট ৩৬.৩২ সেকেন্ড সময় নিয়ে নতুন রাজ্য রেকর্ড গড়েন সায়নী। রবিবার প্রতিযোগিতার শেষ দিনে নতুন দুটি রাজ্য রেকর্ড হয়। মেয়েদের ৫০ মিটার ব্যাক স্ট্রোক বিভাগে কলকাতার আরশি পোদ্দার ৩২.৭১ সেকেন্ড সময় নিয়ে গত বছর নিজেরই গড়া রাজ্য রেকর্ড (৩২.৯৭ সেকেন্ড ) ভাঙেন। ছেলেদের ১০০ মিটার ব্যাক স্ট্রোক বিভাগে ৫৮.৮৭ সেকেন্ড সময় করে রাজ্য রেকর্ড গড়েন উত্তর চব্বিশ পরগণার সানু দেবনাথ। ২০০৬ সালে সুমন্ত নাথের গড়া রাজ্য রেকর্ড (৫৯.৮১ সেকেন্ড) ভেঙেছেন তিনি। উপস্থিত থাকা অল ইন্ডিয়া সুইমিং ফেডারেশনের সহ-সভাপতি রামানুজ মুখোপাধ্যায় বলেন, “আগামী ১-৫ অক্টোবর পুনেতে জাতীয় সাঁতার প্রতিযোগিতা হবে। রাজ্য প্রতিযোগিতায় সফলদের নিয়ে বাংলার প্রতিযোগী নির্বাচন করা হবে।”
|
যুব দাবার দ্বিতীয় দিনে শীর্ষে পাঁচ জন |
নেতাজী ইন্ডোর স্টেজিয়ামে রবিবার যুব দাবার তৃতীয় রাউন্ডের শেষে শীর্ষে আছেন পাঁচ প্রতিযোগীস্বপ্নীল ধোপাডে, পদ্মিনী রাউত, স্বয়মস মিশ্র, সায়ন্তন দাস এবং প্রান্তিক রায়। দিব্যেন্দু বড়ুয়া দাবা অ্যাকাডেমি এবং অল স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট আয়োজিত এই দাবায় এখন ওই পাঁচ জনই আছেন তিন পয়েন্টে। |