মমতার মত জেনেই শিখার শাস্তির সিদ্ধান্ত |
তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আলোচনা করেই বিধায়ক শিখা মিত্রের বিরুদ্ধে ‘কড়া ব্যবস্থা’ নেবেন তৃণমূল নেতৃত্ব। দলের এক প্রথম সারির নেতা বুধবার জানান, এ সপ্তাহের মধ্যেই শিখা দেবীর বিরুদ্ধে দলীয় সিদ্ধান্ত ঘোষিত হবে। শিখাদেবী বা তাঁর স্বামী সাংসদ সোমেন মিত্র বিষয়টি নিয়ে প্রকাশ্যে কোনও মন্তব্য করেননি। সোমেনবাবু বলেন, “এখন আমাদের কোনও বক্তব্য নেই।” তবে দলের অন্য সাংসদদের মতোই তিনিও সংসদের বদলে বিধানসভাতেই যে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোট দিতে চান, এই মর্মে একটি আবেদনপত্রে সোমেনবাবু এ দিন স্বাক্ষর করেন বলে তৃণমূল সূত্রের খবর। ভোটদানের প্রয়োজনীয় ওই নথি তিনি স্বাক্ষর করতে চান কি না, তা জানতে চেয়ে মঙ্গলবার রাতেই সোমেনবাবুকে এসএমএস করেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক মুকুল রায়। সোমেনবাবু ‘সম্মতি’ দেওয়ায় তাঁর বাড়িতে সেই নথি পাঠানো হয়। তিনি তাতে স্বাক্ষর করে তৃণমূল নেতৃত্বের কাছে পাঠিয়েও দেন। ফলে তৃণমূল মনে করছে, সোমেনবাবু আপাতত দলনেত্রীর সঙ্গে কোনও ‘সংঘাতে’ যেতে চান না। সোমেন-শিখার ঘনিষ্ঠ অনুগামীদের একাংশের মতে, শাস্তি কী হয়, তা দেখেই তাঁরা পরবর্তী পদক্ষেপ করবেন।
|
বিষমদে মৃত্যুতে যাবজ্জীবনও |
মদ খেয়ে কারও মৃত্যু হলে বা কেউ পঙ্গু হলে দোষী ব্যক্তির যাবজ্জীবন পর্যন্ত হতে পারে। ন্যূনতম শাস্তি ১০ বছর জেল ও জরিমানা। পশ্চিমবঙ্গের আবগারি-আইনে এই মর্মে সংশোধনী এনে একটি বিল বুধবার পাশ হল রাজ্য বিধানসভায়। ক’মাস আগে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাটে বিষ-মদে বহু প্রাণহানির পর রাজ্য ঘোষণা করেছিল, সংশ্লিষ্ট আইনে সংশোধনী এনে কড়া শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। সেই মতো চলতি আইনে শাস্তির বিষয়টি স্পষ্ট করে নতুন ধারা যুক্ত হয়েছে। বিলে বলা হয়েছে, মদের সঙ্গে কেউ যদি বিষাক্ত কিছু মেশায়, তা খেয়ে কেউ যদি পঙ্গু হয় বা মারা যায়, তবে বিষ মেশানোয় জড়িত ব্যক্তির শাস্তি হবে।
|
রাজ্যে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সড়কের হাল ফেরানোর আর্জি জানাতে কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের দ্বারস্থ হচ্ছেন রাজ্যের পূর্তসচিব অজিতরঞ্জন বর্ধন। আজ, বৃহস্পতিবারেই দিল্লি যাচ্ছেন তিনি। পানাগড়ে জাতীয় সড়কের দুরবস্থা-সহ বিভিন্ন প্রসঙ্গ তুলবেন অজিতবাবু। |