পাকিস্তান মুক্তি দেবে ৩১৫ ধীবরকেও |
একসঙ্গে জোড়া খুশির খবর। আজই ভারতীয় বন্দি সর্বজিৎ সিংহকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাক সরকার। আর আজই ইসলামাবাদ জানাল, বৃহস্পতিবার ৩১৫ জন ভারতীয় মৎস্যজীবীকে মুক্তি দেওয়া হবে। আপাতত করাচির এক জেলে বন্দি ওই মৎস্যজীবীরা। এঁরা প্রত্যেকেই মাছ ধরতে গিয়ে পাক জলসীমায় ঢুকে পড়েছিলেন। প্রতি বছরই দু’দেশের অনেক মৎস্যজীবী বন্দি হন। পাক সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, প্রায় দেড়শো পাকিস্তানি মৎস্যজীবী ভারতের বিভিন্ন জেলে বন্দি রয়েছেন। ২০০৮ সালে মুম্বই হামলার পরে দু’দেশের মধ্যে শান্তি প্রক্রিয়া বন্ধ ছিল। গত বছরই তা নতুন করে শুরু হয়। তার পরেই দু’দেশের বন্দিদের মুক্তি দেওয়ার বিষয়টি তরান্বিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নয়াদিল্লি ও ইসলামাবাদ।
|
করিমের লেখা পুরনো, মত একান্ত ‘নিজস্ব’ |
দিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার আহমেদ তারিক করিমের পাকিস্তান সংক্রান্ত লেখা প্রবন্ধটি প্রায় এক দশকের পুরনো। সেটি বাংলাদেশ সরকারের কোনও নীতির সূচক নয়, নিতান্তই তাঁর ‘ব্যক্তিগত মতামত’। আজ এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছেন খোদ হাই কমিশনার তারিক করিম। দিন চারেক আগে বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আডবাণী তাঁর ব্লগে লিখেছিলেন, বাংলাদেশের হাই কমিশনার তাঁর সঙ্গে দেখা করে ভারতের অন্য প্রতিবেশী রাষ্ট্র পাকিস্তানের সমালোচনায় মুখর হয়েছেন। সেই ব্যাপারে বাংলাদেশ হাই কমিশনারের লেখা কিছু প্রবন্ধও ব্লগে উল্লেখ করেছিলেন আডবাণী। আজ করিম বিবৃতিতে বলেন, পাকিস্তান সম্পর্কে তাঁর যে লেখাটি এখন নজরে এসেছে ও তা নিয়ে কিছু বিতর্কও হচ্ছে, সেটি আসলে ২০০১ সালে প্রকাশিত। তিনি ‘ব্যক্তিগত স্তরে’ এই লেখাগুলি লিখেছিলেন। সেই সময়ে করিম সরকারি কাজ থেকে স্বেচ্ছাবসর নিয়ে একটি মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। করিম জানিয়েছেন, এখন তিনি দিল্লিতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার হিসাবে চুক্তিতে নিযুক্ত রয়েছেন। বাংলাদেশ সরকারের নীতির সঙ্গে তাঁর পুরনো ‘ব্যক্তিগত স্তরের’ লেখার কোনও সম্পর্ক নেই। |