‘জন্ম থেকেই স্টেজের ধারে বড় হয়েছি’
আমাদের রবিবার বলে কিছুই নেই। আগেও ছিল না, এখনও নেই। একটু বড় হওয়ার পরে রবিবার আমার অবশ্য গন্তব্য মঞ্চের পিছনে অথবা উইংসের পাশে কিংবা রিহার্সাল রুম। আসলে যে রবিবার শো থাকত না, সে রবিবারেই আমাদের সন্ধেবেলায় থাকত নাটকের রিহার্সাল। ফলে ছুটির দিনের আনন্দ নয়, আমাদের এ ছিল এক অন্য আনন্দ। তবে ছেলেবেলায় এক-আধটা রবিবার অন্যদের মতন হত বই কী, বাবা-মার সঙ্গে মাঝে মাঝে চলে যেতাম অনেক দূরে। দূর মানে হল, আমাদের পার্ক সার্কাসের বাড়ি থেকে বেরিয়ে সোজা হয়তো তারাতলা রোড দিয়ে বাটা অবধি চলে গেলাম। তা ছাড়া খুবই যাওয়া হত ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলের বাগানে, আমাদের বাড়ি থেকে হেঁটে হেঁটেই যাওয়া হত, প্রায় দিনই হেঁটে হেঁটে ফেরা। কখনও বা ফিটন গাড়িতে। তখনও কলকাতায় ঘোড়ার গাড়ি চলত।
আর যেতাম চিড়িয়াখানা। আমার একটা ব্যাপার এখনও মনে পড়ে যে, তখন চিড়িয়াখানায় জোড়া ভাল্লুক ছিল। তাদের যেই টমেটো খাওয়ানো হত, তখনই তারা হাত তুলে নমস্কার করত। এটা আমার কাছে মস্ত আনন্দের ছিল। কিন্তু যখন আমি একটু বড়, বোনেদের নিয়ে এক বার গেছি সেই ভাল্লুকদের কেরামতি দেখাব বলে, গিয়ে দেখলাম জোড়ার বড়টি অর্থাৎ পুরুষটি নেই। আর স্ত্রীটিকে দেখেই মনে হচ্ছে যে ওর মনে সুখ নেই, যেন কাঁদছে আর পাক খাচ্ছে। শুনেছি এর কিছু দিন পরেই নাকি ওই স্ত্রীটিও মারা গেছে। এখনও ওই দিনটার কথা মনে পড়লে বড় দুঃখ হয়।
তবে আনন্দের স্মৃতি বলতে মনে পড়ে, সাড়ে তিন কি চার বছর হবে তখন, প্রথম স্টেজে নামলাম। ‘ছেঁড়া তার’ নাটকে গ্রামের মেয়ে সেজে। তার পর চার বছরে ‘দশচক্র’, আর ছয় বছরে আবার ‘ছেঁড়া তার’ কিন্তু এ বারে ছেলের ভূমিকায়। এর মধ্যে উইংসের পাশে দাঁড়িয়ে ডায়লগ বলা, স্টেজের নানান কাজ তো ছিলই। আর এ সবই ছিল রবিবারে। শুনেছি আমি যখন খুব ছোট তখন স্টেজে, উইংসের পাশে বা সাজঘরে আমাকে কাঁথা পেতে শুইয়ে বাবা-মা অভিনয় করেছেন। আর আমি হয় ঘুমিয়ে পড়েছি, নয়তো বড় বড় চোখে দেখছি। তাই প্রায় জন্ম থেকেই রবিবার মানেই আমার স্টেজে কাটানো। পরবর্তী কালে সে দর্শক হিসেবে হোক, সাহায্যকারী হিসেবে হোক, বা অভিনেত্রী হিসেবেই হোক। আর রবিবারে এ প্রসঙ্গে আর একটা ব্যাপার ভীষণই উল্লেখযোগ্য, যে ‘পাগলা ঘোড়া’ নাটক দিয়ে আকাদেমির থিয়েটার হাউস হিসেবে পরিচিতি এবং এর মূলে ছিলেন বাবা। নাটকটি প্রত্যেক রবিবার অভিনীত হত।
তবে নাটকের মধ্যে থাকলেও বাবা-মার কড়া হুকুম ছিল লেখাপড়ায় ফাঁকি চলবে না। ফলে অনেক রবিবারে এর মধ্যেও আমি পরের দিনের পড়া তৈরি করেছি। তাই সেই ছোট থেকেই রবিবারের ফুরসত যাকে বলে, তা আমার কোনও দিনই ছিল না, এখনও নেই।
আমার প্রিয়

সাহিত্য: রবীন্দ্রনাথ
গান: ক্লাসিকাল, রবীন্দ্রসঙ্গীত
নাট্যকার: রবীন্দ্রনাথ
নাটক: রক্তকরবী, রবীন্দ্রনাথের অন্য নাটক, রাজা অয়াদিপাউস,
আন্তিগোনে, পুরনো কিছু গ্রিক নাটকের অনুবাদ, ব্রেখটের কিছু নাটক
অভিনেতা: বাবা-মা তো আছেনই, এ ছাড়া কেয়া চক্রবর্তী, উষা গাঙ্গুলি, অজিতেশ,
কৌশিক সেন, দেবশঙ্কর, অর্পিতা, আরও কেউ কেউ, কখনও কখনও।

বড় হওয়ার পরে নাটকের জন্য আমাকে ইতিমধ্যেই মানুষ জন একটু আধটু চিনতে শুরু করেছে। আর এর মধ্যেই লিখলাম ‘নাথবতী অনাথবৎ’। এই নাটকটার মধ্যে দিয়ে দর্শকদের খুব কাছে গিয়েছি। রবিবার মানেই কোথাও না কোথাও শো থাকতই। একটা সময় আমি খুব অসুস্থ ছিলাম। প্রায় চার বছর অভিনয় করিনি। তবে এই সময়টায় আমি ইরাবতী কার্বের ‘যুগান্ত’ পড়লাম। দ্রৌপদীর কী অসামান্য ব্যাখ্যা। ফোনেও কথকতা নিয়ে আলোচনা হত বাবার সঙ্গে। তার পরে লিখলাম ‘কথা অমৃত সমান’। আবার এই সময়ই বাবরি মসজিদ ভাঙা পড়ল, প্রতিবাদ করলাম, ‘ডাকঘর’ করতে চাইলাম। কারণ জানো তো, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদি ক্যাম্পে ‘ডাকঘর’ পড়া হয়েছিল। যাই হোক, ‘কথা অমৃত সমান’ ১৩টা এপিসোডে ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায় প্রোডিউস করতে চেয়েছিলেন। অবশ্য শেষ পর্যন্ত সেটা হয়নি। সেটা না হলেও দর্শকদের কাছ থেকে যা পেয়েছি, তা আমার রবিবারের প্রাপ্তি। মনে আছে এর পর থেকেই লোকে আবার মহাভারত পড়া শুরু করল। আর এক রবিবার তো শোয়ের পর এক অল্পবয়সি ছেলে ভীষণই চটে গিয়েছিল। সে এক ঘটনা বটে। নাটকের ভিতর দিয়ে মানুষকে এই যে নাড়া দিতে পেরেছি, তাদের ঘুমিয়ে থাকা অনুভূতি জাগাতে পেরেছি, এর থেকে বড় পাওয়া আর কী হতে পারে। আর এই রবিবারেই মঞ্চস্থ হয়েছিল ‘রাজা’। প্রথমে আমি সুরঙ্গমা, পরে এই আমিই সুদর্শনা। এও তো আমার রবিবারেরই প্রাপ্তি। এই ‘রাজা’ আমার আত্ম আবিষ্কারের নাটক। বহু রবিবারে নাটক আমি পাঠ করেছি, অন্ধকারে ডুব দিয়ে আলোর পথনির্দেশ পাই এ নাটকে।
আমার এখন রবিবার বলে আলাদা কিছুই নেই। অন্য দিনের থেকে কোনও তফাত নেই। লেখার কাজ চলতেই থাকে। পড়াশোনা চলতেই থাকে। তবে একটা জিনিস হারিয়ে গেছে, মার সঙ্গে আলাপ। সকালে কোনও একটা কথা বলতে গিয়ে হয়তো শুরু হল। তার পর প্রসঙ্গ থেকে প্রসঙ্গান্তরে যাওয়া। যখন খেয়াল হল, তখন হয়তো দুপুরের খাওয়ার সময় মা তাড়া দিলেন, আমিও তাড়া করলাম, তার পর আবার এ কথা সে কথা হতে হতে দুপুর গড়িয়ে বিকেলের দিকে যায় আর কী... ঘড়ির দিকে চোখ পড়তেই আমরা মা মেয়েতে হেসে কুটোপাটি। কোথা দিয়ে যে সময় কেটে যেত ভেবেই পেতাম না। আর বাবা সারা দিন ভীষণই ব্যস্ত। নিজের কাজে, নিজের সৃষ্টিতে। কিন্তু তার মধ্যে কত কত কিছু যে শিখিয়েছেন, কত কিছু যে জেনেছি সে কথা বলি কেমন করে। হয়তো নানা কারণে কাছে যেতে পারছি না, টেলিফোনে জেনে নিয়েছি। অনেক অজানা, অনেক অজ্ঞতা অতিক্রম করতে পেরেছি এঁদের জন্য। সেই দিনগুলো আজ বড় ভিড় করে। এখন অনুভব করি কত কম জানি। আরও কত জানার আছে, শেখার আছে। চেষ্টা করি নিজেকে সমৃদ্ধ করতে। আরও পূর্ণ করতে। এখন তো আরও কিছুটা দায়িত্ব এসে পড়েছে, চেষ্টা করি নির্ভুল ভাবে সে কাজ সম্পন্ন করতে।
এই ভাবেই এখনও আমি আলোর খোঁজে চলেছি।
সাক্ষাৎকার: শর্মিষ্ঠা দত্ত
ছবি: শুভাশিস ভট্টাচার্য
এই গরমে ‘হিল’ নিয়ে কাহিল দুই নেত্রী। দার্জিলিং ‘হিল’ নিয়ে যখন রাজ্যের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অন্য দিকে ‘রাইসিনা হিল’ নিয়ে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী!
মণিদীপা। কলকাতা

পাহাড়টাই যা একটু ঠান্ডা আছে, ওটাকে এই মুহূর্তে গরম করে তুলবেন না, প্লিজ!
সৌরভ মাল। সোনাটিকরি

গ্রিসের অর্থনীতি তো কিছু দিন আগে পড়ে গিয়েছিল। বলা যেতে পারে যে তখন গ্রিস ‘ক্যাশ’-এ গোল খাচ্ছিল। ইউরো চলছে এখন। সেদিন একটি খেলায় গ্রিসের সামনে ‘চেক’ ছিল। তিরিশ মিনিটের মধ্যে দুটো গোল খেয়ে গেল গ্রিস। অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে যে গ্রিস কেবল ‘ক্যাশ’-এ নয়, ‘চেক’-এও গোল খাচ্ছে!
পার্থ ভট্টাচার্য। নবদ্বীপ

ইউরো সঙ্কট মিটবে কী করে। দেশগুলো দল বেঁধে লাথালাথি করে পরস্পরকে গোল দেওয়ার ধান্দা করলে কী আর একটা মুদ্রার দাম তোলা যায়!
অরুণ প্রামাণিক। পার্ক সার্কাস

টাকার দাম আরও কমবে। বাজারে তো এখন আবার ‘ইউরো’ এসেছে!
শুভদীপ ঘোষ। বর্ধমান

সূর্যের বুকে শুক্রের কলঙ্ক’কে ঘিরে যা হইচই হল, তাতে সূর্য একটি নক্ষত্র না কুমারী মেয়ে, তা গুলিয়ে যাচ্ছিল!
বোধিসত্ত্ব। বড়িশা

ভারতের নতুন সেনাপ্রধানের নাম বিক্রম সিংহ আর বাংলার সিনেমাপ্রধানের নতুন নাম ‘বিক্রম সিংহ’!
সায়ন্তন দত্ত। রবীন্দ্রপল্লি

হলদিয়াতে পুরভোটের ফলাফল দেখে একটা কথাই বলা যায় যে, তৃণমূল সি পি এমের কাছে স্ট্রেট ‘শেঠ’-এ হেরে গেল!
বোধিভাই।

ভাগ্যিস, গরমের কোনও রাজনৈতিক রং নেই। যে হারে মানুষ মরছে, তাতে বিরোধী পক্ষরা অবশ্যই রাস্তায় নামতেন!
সুবীর দাস। লালগোলা

সাংসদ পদে শপথ নিলেও সচিন জানালেন ক্রিকেটই তাঁর একমাত্র স্ব-পথ!
আরতি পাল। আমদাবাদ

রোনাল্ডো: ক্লাবে আছি, দেশে নেই!
মেরুন পাল। শ্যামবাজার

বর্ষার গলায় এখন একটাই সুর: ‘আসতে পারি কিন্তু কেন আসব?’!
অরূপরতন আইচ। কোন্নগর
চলবে না কেউ নিজের মত আর পথে।
চলতে হবে মন্ত্রীবাবুর বাঁধা নতুন গতে।
আই আই টি-র প্রশ্ন হবে জয়েন্ট
যেই বলেছেন অমনি সবাই তুলছে নানান পয়েন্ট।
দেশ বলছে ছোঃ, তবু ধরে আছেন গোঁ।
ঘুঁটের মালা বেশ মানাবে গলে, কপিল সিব্বল-এ
বৈজয়ন্তী দত্ত
যুবকটি তার প্রেয়সীর চেয়ে বয়সে বছর তিন ছোট হবে। সে সময়ে দলে দলে ছেলেমেয়েরা বাংলা ছেড়ে পাড়ি দিচ্ছে পশ্চিম ভারতের শহরগুলোতে। এই রকম এক শহরে, একই সংস্থায় চাকরি দু’জনের। ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে বাস করতে থাকে একসঙ্গে। অবধারিত ভাবে এক দিন জানাজানি হয়ে যায় ওদের একত্র জীবনযাপনের কথা। মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে দু’বাড়ির অভিভাবকের। কিন্তু ওরা প্রাপ্তবয়স্ক যে! বাবা-মায়েরা অসহায় বোধ করেন। দুই বাবা-মা পরস্পরকে দোষারোপ করতে থাকেন। এক দিন অকুস্থলে হাজির মেয়েটির বাবা ও মা। খবর পেয়ে ছেলেটি অন্তর্ধান করেছে। দু’জনের স্বর্গরচনায় সহসা দৈত্যের আবির্ভাব যেন রাগে ক্ষোভে হতাশায় মেয়ে হিংস্র হয়ে ওঠে। মা অবাক হয়ে দেখেন তাঁর চিরচেনা কন্যাকে চিনতে পারছেন না। সুন্দর করে ঘর সাজিয়েছে তাঁর মেয়ে পর্দা ঝোলে প্রতি ঘরে, রান্নাঘরে দু’টি থালা, দু’টি বাটি, দেওয়ালে দুই আলমারি, দু’টি চেয়ার। শোওয়ার ঘরে মাটিতে ডবল বিছানা, দেখে তাঁর বুক কেঁপে ওঠে। মেয়ের থমথমে মুখ, গোপন অশ্রু মায়ের চোখ এড়ায় না। ক্রোধ নিভে গিয়ে অপার মায়ায় ছেয়ে যায় মায়ের হৃদয়। সন্তানকে সুখী দেখতে চাইবে না কোন পিতামাতা?
যুবকটি বাধ্য ছেলের মতো ফিরে গিয়েছিল নিজের শহরে, নিজের পারিবারিক বেষ্টনীতে। আরও পড়াশোনা করে নিজেকে সম্মানীয় জায়গায় প্রতিষ্ঠিত করতে চেষ্টা করল। কত বছর কেটে গেল, দু’জনের দেখা হল না। একটা ক্ষীণ সুতো অদৃশ্য হয়ে দু’জনকে গেঁথে রাখল। অদর্শনের ব্যথা দু’টি হৃদয়ে জেগে রইল ভোরের শুকতারার মতো।
দু’জনেই বাবা-মা’র একমাত্র সন্তান। দু’জোড়া বাবা-মা যথা সময়ে সাক্ষাৎ করলেন। ছেলেটির এত দিনে ছ’বছর বয়স বেড়েছে, মেয়েটির মনের বয়স আরও কিছু বেশি। ছেলেটির আবার চাকরি হতেই বিবাহের দিন স্থির হল।
আজ ওরা সুখী দম্পতি। সামাজিক সিলমোহর ওদের পিতামাতাকে নিশ্চিন্ত করেছে, এক খুদে মানুষ এসে ওদের ভালবাসায় ভাগও বসিয়ে ফেলেছে।
আজকাল কমপক্ষে ‘ফোর টোয়েন্টি’ না হলে
মাধ্যমিকে ফার্স্ট ডিভিশন জুটছে না।
দুলাল বাগচি, পলতা
ক্ষমা করিনি
তখন বয়স আট-ন’বছর হবে। বিকেল চারটে বাজলেই বাড়ির সামনের মন্দিরের মাঠে খেলা আরম্ভ হত আমাদের। সে দিন তখনও সবাই এসে পৌঁছয়নি। বুল্টিদি ও আমি খেলছি। হঠাৎ দেখি এক বান্ডিল টাকা পড়ে আছে। কুড়িয়ে নিয়ে ভাবছি কী করব। পাড়ারই এক মাঝবয়সি লোক (ভদ্রলোক বলতে ইচ্ছে করছে না) মন্দিরের পুকুরে স্নান করতে যাচ্ছিল। আমাদের পার হয়ে গিয়েই আবার ফিরে এসে জিজ্ঞাসা করল, ‘কী রে? দেখি দেখি। ও, এটা তো আমার টাকা, লুঙ্গি থেকে পড়ে গেছে।’ আমরা তখন এত ছোট, তাকে যে জিজ্ঞেস করব স্নান করতে অত টাকা নিয়ে আসবে কেন, বা মাকে এক বার ঘটনাটা জানাব, অত সব না ভেবে তাকে টাকার বান্ডিলটা দিয়ে দিলাম। সে দিন মন্দিরের দেবী টাকাটা যাঁর হারিয়েছিল তাঁর উপর নির্দয় আর যে মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে টাকাটা পেল, তার উপর সদয় হলেও আমি কিন্তু আজও ওই লোকটিকে ক্ষমা করতে পারিনি।
শম্পা মান্না, কলকাতা-৩১

ই মেল-এ অথবা ডাকে, চিঠি পাঠান।
ই-মেল: chirkut.rabi@abp.in
চিঠি: চিরকুট, রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.