৪ এপ্রিল পর্যন্ত
বর্ধমানের জোড়া খুনে কোর্টে বাঁশ, হাজতে ৫
সিপিএম নেতা প্রদীপ তা ও কমল গায়েন খুনে ধৃত ৫ জনকে সিআইডি হেফাজত থেকে জেল হাজতে পাঠাল আদালত। ওই মামলায় ধৃত আরও ছ’জন বর্তমানে হাজতেই আছেন।
শনিবার বর্ধমানের সিজেএম ইয়াসমিন আহমেদের এজলাসে সিআইডি জানায়, ধৃতদের জেরা করে মির্জাপুরের বেড়াপুকুরের ধার থেকে চার ও সাড়ে তিন ফুট বাঁশের দু’টি টুকরো পাওয়া গিয়েছে। সেগুলি খুনে ব্যবহৃত হয়েছিল বলে তাদের দাবি। বিচারক ধৃতদের ৪ এপ্রিল পর্যন্ত জেল হাজতে রাখার নির্দেশ দেন।
গত ২২ ফেব্রুয়ারি বর্ধমান শহর লাগোয়া দেওয়ানদিঘিতে সিপিএমের ওই দুই নেতাকে খুন হন। ১৯ মার্চ প্রদীপবাবুর গ্রাম মির্জাপুর থেকে ওই ৫ জনকে ধরে সিআইডি। পরের দিন তাঁদের সিআইডি হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। খুনের পরে যে ২২ জনের নামে অভিযোগ দায়ের হয়, তাঁরা সকলেই এলাকায় তৃণমূল কর্মী বলে পরিচিত। এর মধ্যে ১১ জন এখনও গ্রেফতার হননি।
এ দিনই সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মদন ঘোষ, জেলা সম্পাদক অমল হালদার, জেলা পরিষদের সভাধিপতি উদয় সরকার, বর্ধমান-দুর্গাপুরের সাংসদ সাইদুল হক প্রমুখ মির্জাপুরে গিয়ে ঘণ্টা তিনেক স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেন। অমলবাবুর বক্তব্য, “তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের ভয়ে গ্রামবাসী মুখ খুলতে পারছেন না। আমরা তাঁদের সাহস জোগাতে গিয়েছিলাম।” রাজ্যের আইনমন্ত্রী তথা তৃণমূলের জেলা পর্যবেক্ষক মলয় ঘটক পাল্টা বলেন, “ওই দুই নেতা যে জনরোষের জেরে খুন হয়েছিলেন, তা এলাকার মানুষ ভাল রকম জানেন। ভয় দেখানোর অভিযোগ অবান্তর।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.