প্রবেশিকা: হোটেল ম্যানেজমেন্ট
খন যাঁরা ১০+২-তে, তাঁরা কিন্তু নিজেকে তৈরি করতে শুরু করে দিয়েছেন দ্বাদশোত্তর পর্বের জন্য। কারণ ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিক্যাল, আইন বা হোটেল ম্যানেজমেন্ট সব ধরনের পাঠ্যক্রমে ভর্তির প্রক্রিয়া হয় ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে কিংবা শুরু হওয়ার মুখে। যেমন, সর্বভারতীয় হোটেল ম্যানেজমেন্ট প্রবেশিকা পরীক্ষা। কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রকের অধীন ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ হোটেল ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড কেটারিং টেকনোলজি (এনসিএইচএমসিটি) স্বীকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য এই পরীক্ষার আবেদনপত্র দেওয়া শুরু হয়েছে। পরীক্ষাটির মাধ্যমে পা রাখা যায় দেশের প্রথম সারির ইনস্টিটিউট অফ হোটেল ম্যানেজমেন্ট বা আইএইচএম-সহ বেশ কয়েকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। পড়া যায় তিন বছরের ব্যাচেলর অফ সায়েন্স ইন হসপিটালিটি অ্যান্ড হোটেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন পাঠ্যক্রম। এটি এনসিএইচএমসিটি এবং ইন্দিরা গাঁধী জাতীয় মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত।

কারা পড়তে পারেন
‘ব্যাচেলর অফ সায়েন্স ইন হসপিটালিটি অ্যান্ড হোটেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’ পাঠ্যক্রমটির নামের মধ্যে থাকা ‘সায়েন্স’ শব্দটি বহু অভিভাবক ও পড়ুয়ার আশঙ্কার কারণ। তাঁরা ভাবেন শুধুমাত্র বিজ্ঞান বিভাগের ছেলেমেয়েরাই বোধহয় এর জন্য সর্বভারতীয় হোটেল ম্যানেজমেন্ট প্রবেশিকা পরীক্ষাটি দিতে পারবেন। কিন্তু বিষয়টি তা নয়। বিজ্ঞান, কলা বা বাণিজ্য, যে কোনও বিষয়েই ১০+২ পাশ করেছেন বা ২০১২-তে ১০+২ দিচ্ছেন এমন পড়ুয়া আগামী বছর এই প্রবেশিকা পরীক্ষা দিতে পারবেন। ১০+২ স্তরে নির্দিষ্ট নম্বরও কিছু চাওয়া হয় না। শর্ত একটাই, যে কোনও বোর্ডই হোক না কেন, প্রার্থীর ১০+২ স্তরে ইংরেজি একটি বিষয় হিসেবে থাকা জরুরি আর ইংরেজিতে পাশ নম্বরও থাকা আবশ্যিক।
সাধারণ এবং অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণিভুক্ত ছাত্রছাত্রীদের ক্ষেত্রে বয়স হতে হবে ২২ বছরের নীচে। অর্থাৎ ২০১২-র হোটেল ম্যানেজমেন্ট এন্ট্রান্স টেস্টে একমাত্র তাঁরাই বসতে পারবেন, যাঁদের জন্ম ১৯৯০-এর ১ জুলাইয়ের পর। তবে তফসিলি জাতি-উপজাতিদের ক্ষেত্রে ঊর্ধ্বসীমায় শিথিলতা রয়েছে। ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত এই পরীক্ষাটি দেওয়া যাবে। ১৯৮৭-র ১ জুলাইয়ের পর জন্ম এমন প্রার্থীরাও এ ক্ষেত্রে পরীক্ষায় বসতে পারেন। দেখা যায় স্নাতক পড়ুয়া বা উত্তীর্ণরাও প্রবেশিকা দিচ্ছেন।
পড়ার পরে সুযোগ
পরিসংখ্যান বলছে দেশে হোটেল শিল্পের ঊর্ধ্বগতি অব্যাহত। ২০০৯-’১০ আর্থিক বছরের তুলনায় ২০১০-’১১ আর্থিক বছরে সব মিলিয়ে হোটেল ব্যবসার বাড়বাড়ন্ত হয়েছে অনেকটাই। সম্প্রতি এক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, দেশের বাছাই করা কিছু হোটেল ২০১১ অর্থবর্ষে ১,২০০ কোটি টাকার উপর আয় করেছে। হোটেল ব্যবসার রমরমা এবং সেই সঙ্গে পর্যটন শিল্পের অবস্থা ভাল হলে পেশাদারদের চাহিদা বাড়বে এটাই স্বাভাবিক। সেই সমীকরণ মেনেই দেশের তিনতারা, চারতারা, পাঁচতারা হোটেলের পাশাপাশি মাঝারি মাপের হোটেলগুলিতেও প্রশিক্ষিতদের চাহিদা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে।
কী ধরনের চাকরি পায় হোটেল-হসপিটালিটিতে স্নাতক প্রার্থীরা?
যে কোনও হোটেল বা আতিথেয়তাকেন্দ্রিক শিল্পে ম্যানেজমেন্ট ট্রেনি, কিচেন ম্যানেজমেন্ট বা হাউসকিপিং ম্যানেজমেন্ট ট্রেনি লেভেল-এ, এয়ারহোস্টেস বা কেবিন ক্রু, বিভিন্ন বিমান সংস্থার গ্রাউন্ড স্টাফ, হোটেল গেস্ট রিলেশন এগ্জিকিউটিভ, দেশীয় বা আন্তর্জাতিক ফাস্ট ফুড চেন-এ ম্যানেজমেন্ট ট্রেনি, ক্রুজলাইনার-এ ট্রেনি ম্যানেজমেন্ট লেভেল-এ, অন্যান্য হোটেল ম্যানেজমেন্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ানোর চাকরি।
পাশাপাশি, ৩ বছরের এই পাঠ্যক্রম শেষে একজন পড়ুয়া শুধু যে হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট-এর উপযুক্ত হয়ে তৈরি হয় তা-ই নয়, ব্যাঙ্ক এবং বিপিও-তে চাকরির সুযোগও খুলে যায় তাঁদের সামনে। কারণ ইংরাজি কথোপকথন, জনসংযোগ, কেতাদুরস্ত আদবকায়দা সবেতেই দক্ষ হয়ে ওঠে তাঁরা।

পরীক্ষাটির খুঁটিনাটি
শেষ ২০১১-এ যে সর্বভারতীয় হোটেল ম্যানেজমেন্ট প্রবেশিকা পরীক্ষাটি হয়েছে, সেটির থেকে আগামী ২০১২-র পরীক্ষা হবে একটু আলাদা।
এত দিন নিউমেরিক্যাল এবিলিটি অ্যান্ড সায়েন্টিফিক অ্যাপ্টিটিউড, রিজনিং অ্যান্ড লজিক্যাল ডিডাকশন, জেনারেল নলেজ এবং কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ও অ্যাপ্টিটিউড ফর সার্ভিস সেক্টর এই চারটি বিষয়ে ৩০ করে নম্বর বরাদ্দ ছিল। অর্থাৎ চারটি বিষয়ে ছিল মোট ১২০ নম্বর এবং ইংরেজির উপর ৮০ নম্বর। সব মিলিয়ে মোট ২০০ নম্বর। কিন্তু এ বারের পরীক্ষায় ইংরেজির নম্বর ৮০ থেকে কমিয়ে ৬০ করা হয়েছে এবং অ্যাপ্টিটিউড ফর সার্ভিস সেক্টর পত্রটির নম্বর ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৫০ করা হয়েছে। অবশ্য মোট নম্বর সেই ২০০-ই থাকছে। পরীক্ষার জন্য বরাদ্দ সময় তিন ঘণ্টা।
প্রশ্ন হয় ‘মাল্টিপল চয়েজ’ ধরনের। প্রতিটি ভুলের জন্য এক চতুর্থাংশ নম্বর কাটা যায়। তবে অ্যাপ্টিটিউট ফর সার্ভিস সেক্টর-এর ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য নয়। গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হল, অনেক পরীক্ষার্থীর লিখিত পরীক্ষার নম্বর যদি একই হয় তবে ইংরেজিতে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধা তালিকা তৈরি হয়।
(চলবে)
খেয়াল রাখুন
শিশু অধিকার নিয়ে গবেষণার জন্য বৃত্তি
শিশু অধিকার সংক্রান্ত বিষয়ে গবেষণা-বৃত্তি দেওয়ার কথা ঘোষণা করল ‘ক্রাই-চাইল্ড রাইট্স অ্যান্ড ইউ’। গত পাঁচ বছর ধরে এই ‘ন্যাশনাল চাইল্ড রাইট্স রিসার্চ ফেলোশিপস’ দিচ্ছে তারা। লক্ষ্য, শিশুদের ন্যায্য অধিকার সুরক্ষিত করার বিভিন্ন দিক তুলে ধরার জন্য গবেষণায় উৎসাহ দেওয়া। ২০১২-১৩ সালের ন্যাশনাল চাইল্ড রাইট্স রিসার্চ ফেলোশিপস-এর জন্য আবেদন করার শেষ দিন ১৭ ফেব্রুয়ারি। ক্রাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, দেশের যে কোনও নাগরিক আবেদনের যোগ্য হলেও, প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সরকারি স্কুলে বিনামূল্যে যাঁরা পড়াশোনা করেছেন তাঁদেরই অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। সে ক্ষেত্রে প্রার্থী নিজের পছন্দের ভাষাতে গবেষণা করার সুযোগও পাবেন। এ ছাড়া, তারা মূলত দেশের ছোট শহর এবং গ্রামাঞ্চলের গবেষকদেরই এই বৃত্তির সুযোগ দিতে চায় বলে জানিয়েছে ক্রাই। আগ্রহী প্রার্থীদের দু’পাতার জীবনপঞ্জির সঙ্গে গবেষণার প্রক্রিয়া, সময়সীমা ও খরচের পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসেব দিয়ে তিন পাতার প্রস্তাবপত্র এবং শিশু অধিকার সংক্রান্ত বিষয়ে নিজের লেখা প্রকাশিত বা অপ্রকাশিত প্রবন্ধ বা রচনা, নথিপত্র পাঠাতে হবে। আরও বিশদে জানতে দেখে নিন www.cry.org ওয়েবসাইট। যে সমস্ত গবেষকরা বৃত্তির জন্য নির্বাচিত হবেন, তাঁদের নামও ওই ওয়েবসাইটেই জুন-জুলাইয়ের মধ্যে জানিয়ে দেওয়া হবে। বিস্তারিত জানতে ফোন করুন +৯১ ২২ ২৩০৬ ৩৬৫১ নম্বরে।
থ্রি-ডি অ্যানিমেশন প্রশিক্ষণে বৃত্তি
থ্রি-ডি অ্যানিমেশন প্রশিক্ষণে বৃত্তি দেবে মায়া অ্যাকাডেমি অফ অ্যাডভান্সড সিনেমেটিক্স (ম্যাক)। সংস্থা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, থ্রি-ডি অ্যানিমেশন এবং ভি এফ এক্স-এর বিভিন্ন পাঠ্যক্রমে ভর্তি হতে টিউশন ফি-এর উপর ১০০% পর্যন্ত বৃত্তি পাবেন পড়ুয়ারা। এর জন্য পরীক্ষার মাধ্যমে তাঁদের সৃজনশীলতা যাচাই করে নেবে প্রতিষ্ঠান। প্রসঙ্গত, প্রত্যেক বছরই এই বৃত্তি দিয়ে থাকে ম্যাক। অ্যানিমেশন জগতে কাজ করার উপযুক্ত সৃষ্টিশীল ও প্রতিভাবান পড়ুয়াদের চিহ্নিত করার পর, তাঁদের প্রশিক্ষণ দিয়ে আরও দক্ষ করে গড়ে তুলতেই এই উদ্যোগ বলে দাবি ম্যাক কর্তাদের। আবেদন করতে পারেন এখনই। ফোন নম্বর: +৯১ ৯৮১৯৩৬৭৭৭৪।

এ আই ট্রিপল ই-র জন্য নাম নথিভুক্তি চলছে
দেশের ৩০টি ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (এনআইটি)-সহ অন্যান্য একাধিক কেন্দ্রীয় সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তির জন্য ‘এ আই ট্রিপল ই’ পরীক্ষাটি হবে আগামী ২৯ এপ্রিল। এ বার থেকে এই পরীক্ষা অনলাইনেও দেওয়া যাবে। ৭ মে থেকে ২৬ মে পর্যন্ত অনলাইনে পরীক্ষা হবে। আবেদনপত্রের জন্য নাম নথিভুক্ত করতে হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে। দেখে নিন aieee.nic.in ওয়েবসাইট।

হোটেল ম্যানেজমেন্ট প্রবেশিকা পরীক্ষা দিতে
কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রকের অধীন ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর হোটেল ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড কেটারিং টেকনোলজি আয়োজিত সর্বভারতীয় পরীক্ষাটি হবে ২৮ এপ্রিল। আর এর জন্য ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ টেকিনিক্যাল স্টাডিজ শুরু করছে একটি স্বল্পমেয়াদি প্রশিক্ষণ পর্ব। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার পরেই শুরু হবে ক্লাস। কর্তৃপক্ষের দাবি, প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর কোনও পরীক্ষার্থী ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ হোটেল ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ক্যাটারিং টেকনোলজির অনুমোদিত ৫২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোনওটিতেই পড়ার সুযোগ না পেলে কোর্স ফি ফেরত দেওয়া হবে। ভর্তি চলবে ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফোন নম্বর: ৯৬৭৪৪-৮৮০১৪।

সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার জন্য তৈরি করে দিতে
কলকাতার জর্জ স্কুল অফ কম্পিটেটিভ এগজামিনেশন শুধুমাত্র ডব্লিউ বি সি এস পরীক্ষার জন্য নতুন পাঠ্যক্রম শুরু করছে। এই মুহূর্তে ভর্তি চলছে। বিশদে জানতে ফোন করুন ৯৮৩০২-৭৭১০০ নম্বরে।

নেট পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি পাঠ্যক্রম
স্নাতকোত্তর ডিগ্রির পর যাঁরা কলেজে শিক্ষকতা করতে আগ্রহী, তাঁদের প্রশিক্ষণ দিতে সল্ট লেকের অ্যাকাডেমিক্স-এ নতুন শিক্ষা মরসুমে ভর্তি শুরু হবে জানুয়ারিতে। নেট পরীক্ষার তিনটি বিষয়েই প্রশিক্ষণ দেয় এই প্রতিষ্ঠান। ফোন নম্বর: ২৩২১-৯৩৯৪।

আপনার প্রশ্ন
বিশেষজ্ঞের উত্তর

প্রশ্ন: উচ্চ মাধ্যমিকের পর ইচ্ছে ছিল পর্যটন নিয়ে পড়ার। কিন্তু পর্যটন শিক্ষা সম্পর্কে তেমন ধারণা না থাকায় ও পারিবারিক চাপের কারণে ইতিহাস নিয়ে সাম্মানিক স্নাতক পড়তে ভর্তি হই। এখন তৃতীয় বর্ষে পড়ছি। আমাকে দেশের প্রথম সারির কিছু প্রতিষ্ঠানে পর্যটন নিয়ে পড়ার ব্যাপারে হদিস দিলে উপকৃত হব।

উত্তর: প্রথম সারির পর্যটন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে অন্যতম কেন্দ্রীয় সরকারের পর্যটন মন্ত্রকের অধীন ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ট্র্যাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট (আই আই টি টি এম)। নয়াদিল্লি, গ্বালিয়র, ভুবনেশ্বর ও নেল্লোর-এ প্রতিষ্ঠানটির শাখা রয়েছে। স্নাতক পেরনোর পর একাধিক পাঠ্যক্রম পড়া যায় এখানে। যেমন, গ্বালিয়র, ভুবনেশ্বরে পড়ানো হয় পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন ম্যানেজমেন্ট (ট্যুরিজম অ্যান্ড ট্র্যাভেল), নয়াদিল্লিতে পড়ানো হয় পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন ম্যানেজমেন্ট (ট্যুরিজম অ্যান্ড লেদার), গ্বালিয়রে পড়ানো হয় পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন ম্যানেজমেন্ট (সার্ভিসেস), গ্বালিয়রেরই অন্যতম আকর্ষণীয় পাঠ্যক্রম পি জি ডি এম ইন ইন্টারন্যাশনাল ট্যুরিজম বিজনেস, ভুবনেশ্বরে পড়ানো হয় পি জি ডি এম ইন ট্যুরিজম অ্যান্ড লজিস্টিক্স, নেল্লোর শাখায় পড়ানো হয় পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন ম্যানেজমেন্ট (ট্যুরিজম অ্যান্ড কার্গো)। শেষোক্ত কোর্সটিতে আসন সংখ্যা ৬০। বাকিগুলিতে ৯৩টি করে।
প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখা ভাল যে, আই আই টি টি এম-এ স্নাতকোত্তর স্তরে ভর্তির আগামী প্রবেশিকা পরীক্ষাটি হবে ২০১২-এর ফেব্রুয়ারির ২৬ তারিখে। কলকাতা-সহ দেশের ১৫টি শহরে নেওয়া হবে পরীক্ষা। আবেদনপত্র পৌঁছানোর শেষ দিন ৩ ফেব্রুয়ারি। লিখিত পরীক্ষায় সফল ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে থেকে চূড়ান্ত বাছাই করা হয় গ্রুপ ডিসকাশন এবং ইন্টারভিউ-এর মাধ্যমে। বিস্তারিত তথ্যের জন্য দেখে নিন www.iittm.org ওয়েবসাইটটি।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.