টুকরো খবর
ডাকাতিতে জড়িত সেনা জওয়ানরা, স্তম্ভিত পুলিশ
কালাশনিকভধারী ডাকাতরা আসলে কয়েকজন সেনাঅফিসার ও জওয়ান। যোরহাটের ডাকাতির ঘটনায় জড়িত তারা। তদন্ত চালিয়ে, এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য জানতে পেরেছে পুলিশ। কেবল তাই নয়, ডাকাত দলে ছিলেন সেনাবাহিনীর এক মহিলা ক্যাপ্টেনও। ২০ ডিসেম্বর যোরহাটের রৌরিয়া এলাকায় পুনা গগৈ নামে এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে হানা দেয় ১০-১২ জনের ডাকাত দল। পুনা বাবু সেনাবাহিনীর ঠিকাদার। ডাকাতদের পরনে ছিল সামরিক জংলা পোশাক। হাতে একে ৪৭ ও সেমি-অটোম্যাটিক পিস্তল। একটি জিপসি ও ইন্ডিকা গাড়িতে করে তারা আসে। পুনাবাবু তখন বাড়িতে ছিলেন না। তাঁর স্ত্রী ও ছেলে-মেয়েদের দড়ি দিয়ে বেঁধে, ডাকাতরা আলমারি থেকে লক্ষাধিক টাকা, মোবাইল, ২০ ভরি সোনা ও একটি .৩২ বোরের লাইসেন্স থাকা পিস্তল নিয়ে চম্পট দেয়। ডাকাতদলের ঘটনায় পুলিশও বিভ্রান্ত। এমন সাংঘাতিক ডাকাতদলের সন্ধান পুলিশের কাছে ছিল না। তদন্ত চালিয়ে, পুলিশ দেখে লুঠ হওয়া মোবাইল ব্যবহার করে ডিমাপুর থেকে হিমাচল প্রদেশে ফোন করা হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে চমকে যায় পুলিশ। ডিমাপুরের ৩ কোরের সেনা হাবিলদার, সন্দীপ থাপা ফোনটি ব্যবহার করছেন। এর পরে ডাকাতির সঙ্গে সেনাবাহিনীর যোগাযোগ নিয়ে বিশদে খোঁজ নিতে থাকে পুলিশ। জানা যায় সে দিনের ডাকাতদল আসলে, সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা ও তদারক (মিলিটারি ইন্টেলেজেন্স অ্যান্ড সার্ভেলেন্স) বাহিনীর জওয়ান। ডিমাপুর থেকে এসে ডাকাতি সেরে তাঁরা সেই রাতেই ফিরে যান। পুলিশ আরও জানায়, গত মঙ্গলবার ডাকাতির আগে, পথে দাঁড়িয়ে থাকা জিপসি ও ইন্ডিকা দেখতে পেয়ে টহলদার পুলিশ জিজ্ঞাসা করেছিল। গাড়িতে থাকা সেনাবাহিনীর মহিলা ক্যাপ্টেন জানিয়েছিলেন, তাঁরা আসাম রাইফেল্স-এর জওয়ান।

অণ্ণার সমর্থকদের পাশে দাঁড়ালেন রজনীকান্তও
বলিউডের আমির খানের পরে এ বার রজনীকান্ত। অণ্ণার দুর্নীতি দমন আন্দোলনে এ বার সমর্থনের হাত বাড়িয়ে দিলেন দক্ষিণের এই তারকা। চেন্নাইয়ে তাঁর নিজস্ব একটি বিশাল হল অণ্ণা সমর্থকদের তিন দিনের অনশনের জন্য বিনামূল্যে ব্যবহার করতে দিয়েছেন তিনি। চেন্নাইয়ে ওই দুর্নীতি-দমন বিরোধী কমিটির সদস্য এম এস চন্দ্রমোহন বলেন, “আগামী কাল থেকে আমরা তিন দিন অনশন করব। এই বিষয়ে সমর্থন চাইতে রজনীকান্তের কাছে গিয়েছিলাম। উনি রাজি হয়েছেন। আমাদের বলেছেন, তিনি সব সময়েই দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াতে চান। এটা তাঁর দেশসেবারই অঙ্গ।” চেন্নাইয়ের কোদামবক্কমে বিশাল হলটিতে অনশন চলাকালীন রজনীকান্ত কি আসবেন? চন্দ্রমোহন জানিয়েছেন, সে ব্যাপারে কিছু জানাননি তিনি।

সরকারের ‘ঐক্য’ তুলে ধরতে চিদম্বরমের প্রশংসায় প্রধানমন্ত্রী
সতর্কতা ফের বদলে গেল প্রশংসায়। সপ্তাহখানেক আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চিদম্বরমের বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগ প্রসঙ্গে সাবধানী মন্তব্য করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। মস্কো থেকে ফেরার পথে এ ব্যাপারে প্রশ্নের জবাবে শুধু বলেন, “স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর বিবৃতিতে বলেছেন যে তাঁর ঘাড়ে দোষ চাপানো হচ্ছে। বিবৃতিটি যে কেউ পড়ে নিতে পারেন।” আর আজ তামিলনাড়ুতে চিদম্বরমেরই লোকসভা কেন্দ্র শিবগঙ্গায় এক অনুষ্ঠানে তাঁকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিলেন মনমোহন। বললেন, “নব্বইয়ের দশক থেকে তাঁর সঙ্গে কাজ করছি। আমি যখন অর্থমন্ত্রী ছিলাম, তিনি বাণিজ্যমন্ত্রী ছিলেন। অর্থমন্ত্রী বা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে তিনি যে ভাবে নেতৃত্ব দিয়েছেন, তা আমাকে শক্তি ও সমর্থন জুগিয়েছে। চিদম্বরমকে যখনই যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তিনি দুর্দান্ত ভাবে তা পালন করেছেন।” শ্রোতার আসনে তখন উপস্থিত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় সূত্রে খবর, দলীয় নীতি মেনেই চিদম্বরমের কেন্দ্রে তাঁর প্রশংসা করে এলেন মনমোহন। টু জি স্পেকট্রাম বিতর্ক পিছু ছাড়েনি চিদম্বরমের। এই প্রশ্নে সংসদে তাঁকে বয়কটও করে চলেছে বিজেপি। তার উপর নিজের পুরনো মক্কেলের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার করানোর অভিযোগে আরও চাপে পড়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এই অবস্থায় দ্বিতীয় অভিযোগ সম্পর্কে দল এবং বাকি মন্ত্রীরা এমনকী প্রধানমন্ত্রীও যে চিদম্বরমের থেকে দূরত্ব বজায় রাখছেন, তা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন প্রশ্নে দল ও সরকারের মধ্যে বিভাজনের যে চেহারা স্পষ্ট হয়েছে তাতে এমনিতেই অস্বস্তি বাড়ছে। অণ্ণা শিবিরের সঙ্গে লড়াইয়ের মধ্যে ও পাঁচ রাজ্যে ভোটের আগে দু’ক্ষেত্রেই ঐক্য রাখতে তাই মরিয়া শীর্ষ নেতৃত্ব। সে কারণে দলের সিদ্ধান্ত, চিদম্বরম একঘরেএমন বার্তা বাইরে যেন না যায়। সেইমতো সরকারের মধ্যে ঐক্যের চেহারা তুলে ধরতেই আজ চিদম্বরমের প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কানিমোঝি
ডিএমকে প্রধান করুণানিধির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। সোমবার চেন্নাইয়ে। ছবি: পি টি আই।
কন্যা কানিমোঝিকে সঙ্গে নিয়েই প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহের সঙ্গে আজ দেখা করলেন ডিএমকে প্রধান করুণানিধি। টু জি মামলায় কানিমোজিকে গ্রেফতারের ঘটনা ঘিরে কংগ্রেস ও জোটসঙ্গী ডিএমকে-র সম্পর্কে তিক্ততা দেখা দিয়েছিল। স্বয়ং করুণানিধিও প্রকাশ্যে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন। সাংসদ কানিমোঝি নভেম্বরেই জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। তার পরে সোমবার প্রধানমন্ত্রী-করুণানিধির বৈঠকে আগাগোড়াই হাজির ছিলেন কানিমোঝি। এই ঘটনাকে তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। মুল্লাপেরিয়ার বাঁধ নিয়ে তামিলনাড়ু ও কেরলের বিবাদ এখনও মেটেনি। ফলে দু’দিনের তামিলনাড়ু সফরে মূলত এই সমস্যা নিয়েই তামিলনাড়ুর রাজনীতিকদের আর্জি শুনতে হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীকে। কাল মনমোহনের সঙ্গে দেখা করে মুখ্যমন্ত্রী ও এডিএমকে নেত্রী জয়ললিতা মুল্লাপেরিয়ার বাঁধ নিয়ে হস্তক্ষেপের অনুরোধ করেন। সোমবার একই অনুরোধ করেন করুণানিধি। তাঁর দাবি, মুল্লাপেরিয়ার সমস্যা মেটানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মনমোহন।

প্রয়াত বঙ্গারাপ্পা
মারা গেলেন কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এস বঙ্গারাপ্পা। বয়স হয়েছিল ৭৯। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার জন্য বেশ কিছু দিন ধরে এখানকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। আজ সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর। দীর্ঘ ৪৪ বছরের রাজনৈতিক জীবনে বেশ কয়েক বার দল পরিবর্তন করেছিলেন বঙ্গারাপ্পা। যার মধ্যে রয়েছে কংগ্রেস, বিজেপি, সমাজবাদী পার্টি এবং জনতা দল সেকুলারের (জেডি-এস) মতো দল। কর্নাটক বিকাশ পার্টি ও কর্নাটক কংগ্রেস পার্টি নামে দু’টি দলের প্রতিষ্ঠাতাও ছিলেন তিনি। ১৯৯০ সাল থেকে ’৯২ পর্যন্ত কর্নাটকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ সামলেছেন বঙ্গারাপ্পা। চার বার লোকসভার সদস্যও নির্বাচিত হয়েছিলেন। গত বছর ডিসেম্বর মাসে জেডি-এসে যোগ দেন বঙ্গারাপ্পা। প্রয়াত প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী কাল তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।

‘জাতীয় গণিত বর্ষ’ ২০১২
গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের ১২৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ২০১২ সালকে ‘জাতীয় গণিত বর্ষ’ বলে ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। সেই সঙ্গে ২২ ডিসেম্বর তাঁর জন্মদিন জাতীয় গণিত দিবস বলেও ঘোষণা করেন তিনি। দু’দিনের সফরে এখন তামিলনাড়ুতে মনমোহন। আজ মাদ্রাজ বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি বলেন, “তিন দশক ধরেই অঙ্ক নিয়ে পড়ার চাহিদা কমছে। ছাত্রদের ধারণা, অঙ্ক নিয়ে পড়ে চাকরির সম্ভাবনা কম। এটা ঠিক নয়।” বিষয় হিসেবে অঙ্কের চাহিদা নেই বলে বিদ্যালয় ও কলেজগুলিতে অঙ্কের শিক্ষকের বহু শূন্যপদ পূরণ করা যাচ্ছে না। অবস্থার উন্নতির জন্য দেশের গণিতবিদদের এগিয়ে আসতে আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

সেনা-পুলিশের গুলিতে হত ৩
যৌথবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে অরুণাচলে মারা গেল তিন সন্দেহভাজন আলফা জঙ্গি। তবে আজ সকালে, আলফার পরেশপন্থী গোষ্ঠী বিবৃতি জারি করে জানায়, নিহত তিন যুবকই নিরীহ গ্রামবাসী। তাদের সঙ্গে আলফার কোনও সম্পর্ক নেই। সন্দেহের বশে, জওয়ানরা তাদের হত্যা করেছে। সেনাসূত্রে খবর, গত কাল রাতে লোহিত জেলার নামসাই এলাকায় জঙ্গি গতিবিধির সন্ধান পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ যৌথ অভিযান চালায়। নোয়াদিহিং সেতুর কাছেই রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ তিন যুবককে মোটর সাইকেলে করে আসতে দেখে জওয়ানরা তাদের থামতে বলে। পুলিশের দাবি, বাইক আরোহীরা না থেমে, গুলি চালিয়ে পালানোর চেষ্টা করে। তখনই তাদের গুলি করা করা হয়। মৃতদের নাম ধীরাজ দুয়রা, শিবকুমার মরাণ ও জনক মরাণ। তাদের কাছ থেকে একটি ৯ মিলিমিটার পিস্তল, একটি .২২ মিলিমিটার পিস্তল, আলফার চিঠি, নথিপত্র ও একটি গ্রেনেড মিলেছে।

চিকিৎসকের মারে চিকিৎসকের মৃত্যু
বনভোজনে গিয়ে বিবাদের জেরে এক চিকিৎসকের মারে অন্য এক চিকিৎসকের মৃত্যু হল। গত কাল বিকেলে তিনসুকিয়ার সইখোয়া এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ সূত্রে খবর, সৈখোয়াহাট স্টেট হাসপাতালের চিকিৎসকরা, বড়দিন উপলক্ষে ব্রহ্মপুত্রের ধারে, হাতিঘুলি এলাকায় বনভোজনের আয়োজন করেছিলেন। পান-ভোজন চলাকালীন চিকিৎসক সৌরভকুমার গগৈয়ের সঙ্গে ম্যালেরিয়া পরিদর্শক অমূল্য দাসের ঝগড়া বাধে। কথা কাটাকাটি হাতাহাতিতে গড়ায়। সৌরভের মারে অচৈতন্য অমূল্যবাবু ঘটনাস্থলেই মারা যান। দলের বাকি সদস্যদের দাবি, ঘটনাটি ঘটার সময় দলের অন্য কোনও চিকিৎসক বা নার্স খেয়াল তা করেননি। অমূল্যবাবু সংজ্ঞাহীন হয়ে মাটিতে পড়ে যাওয়ার পরে গগৈ বনভোজনস্থল ছেড়ে পালিয়ে যান। গগৈ বনভোজনের ব্যবস্থা করেছিলেন। কিন্তু অমূল্যবাবুর সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত রেষারেষি ছিল কী না তা অন্য সহকর্মীরা জানেন না বলে দাবি করেছেন। ঢোলা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অমূল্যবাবুর মৃতদেহ ময়না তদন্তে পাঠায়। সৌরভ গগৈয়ের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।

দুই সন্তান-সহ আত্মঘাতী মহিলা
পারিবারিক ঝগড়ার কারণে প্রথমে নিজের দুই ছেলেমেয়েকে গায়ে কেরোসিন ঢেলে পুড়িয়ে মারেন। পরে নিজেও গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করলেন এক গৃহবধূ। গত কাল গভীর রাতে বিহারের সমস্তিপুর জেলার মোতিপুর গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে। পুলিশ সুপার বরুণ কে সিনহা জানিয়েছেন, পারিবারিক বিবাদের জেরে নিজের এক বছরের ছেলে রবিকৃষ্ণ এবং তিন বছরের মেয়ে রেশমিকে গায়ে কেরোসিন ঢেলে দেন পুজা দেবী। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই ওই ৩ জন মারা যান।

অপহৃত উদ্ধার, গ্রেফতার দুই
অপহৃত তরুণকান্তি ভৌমিককে পুলিশ উদ্ধার করল। গত পরশু রাতে চম্পাহওর থানার পুলিশ তুইচাটকলাই অঞ্চলের শচীন দেববর্মার বাড়ি থেকে তাঁকে উদ্ধার করে। তরুণবাবু থাকতেন খোয়াইয়ের একটি ভাড়া বাড়িতে। ১৪ ডিসেম্বর রাতে কয়েক জন দুষ্কৃতী তাঁকে অপহরণ করে। তাঁর খোঁজে পুলিশ তল্লাশি চালাচ্ছিল। পুলিশ জানতে পেরেছে, গত কয়েক দিন ধরেই দুষ্কৃতীরা তাঁকে খোয়াইয়ের চম্পাহাওরের শচীন দেববর্মার বাড়িতে আটকে রেখেছিল। মুক্তিপণ দাবি করেছিল ৪০ লক্ষ টাকা। এই ঘটনায় যুক্ত মানব দেববর্মা ও দীপেন দেববর্মা নামে দু’জন দুষ্কৃতীকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।

ট্রাকের ধাক্কায় মৃত ১
রাঁচি শহরের কাঁটাটোলি চকে ট্রাকের ধাক্কায় আজ সকালে প্রাণ হারালেন মাঝ বয়সী এক সরকারি কর্মী। পুলিশ জানায়, মৃতের নাম মহেশকুমার আম্বাস্থা (৪৫)। তিনি দুমকা ডেপুটি ডেভেলপমেন্ট কমিশনারের দফতরে স্টেনোগ্রাফার ছিলেন। রাঁচিতে এসেছিলেন মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে। মহেশবাবুর মেয়ে রাঁচির একটি পলিটেকনিক কলেজের ছাত্রী। পুলিশ জানিয়েছে, ট্রাকটি আটক করা হয়েছে। গ্রেফতার করা হয়েছে ট্রাকের চালককেও।

এনআইএ চার্জশিটে অস্বস্তিতে পুলিশ
মুম্বই সন্ত্রাস কাণ্ডে এনআইএর চার্জশিটে দু’জন সন্দেহভাজনের নাম না থাকায় বিব্রত মুম্বই পুলিশের অপরাধদমন শাখা। এই দু’জন হলেন ফাহিম আনসারি এবং সাবাউদ্দিন আহমেদ। মুম্বই পুলিশ এদের দু’জনের বিরূদ্ধে লস্কর-ই-তইবাকে তথ্য সরবরাহ করার অভিযোগ এনেছিল। কিন্তু দায়রা আদালত এবং বম্বে হাইকোর্ট দু’বারই তাদের প্রমাণের অভাবে ছেড়ে দেয়। পুলিশের অভিযোগ ছিল, আনসারির তৈরি মানচিত্রের সাহায্যেই লস্করের দশজন জঙ্গি মুম্বইয়ে ঢুকেছিল। কিন্তু চার্জশিটে এদের কারও উল্লেখ না থাকায় স্বভাবতই অস্বস্তিতে মুম্বই পুলিশ।

সম্মেলন
সারদা সঙ্ঘের ৪৮তম সর্বভারতীয় সম্মেলন রবিবার জলপাইগুড়িতে শুরু হয়েছে। রাষ্ট্রীয় বালিকা বিদ্যালয়ে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত সম্মেলন চলবে। দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে চারশো প্রতিনিধি সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। রামকৃষ্ণ মিশনের জলপাইগুড়ি আশ্রম সম্পাদক স্বামী অক্ষয়ানন্দ মহারাজ সম্মেলনের উদ্বোধন করেন।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.