টুকরো খবর
নিখোঁজ-কাণ্ডে রিপোর্ট পেশ ১৭-র মধ্যেই
আদালতের নির্দেশ মতো ১৭ নভেম্বরের মধ্যেই নন্দীগ্রাম ‘নিখোঁজ-কাণ্ডের’ প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্ট জমা দেবে সিআইডি। শুক্রবার নন্দীগ্রাম থানায় বসে সিআইডি-র এডিজি (১) সি ভি মুরলীধর শুক্রবার এই কথা জানান। মুরলীধর, ডিআইজি (অপারেশন) কে জয়রামন, ডেপুটি সুপার শিশির রায়-সহ সিআইডি-র কর্তারা এ দিন নন্দীগ্রাম ও খেজুরির বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন। তবে অভিযোগকারীদের সঙ্গে তাঁরা কথা বলেননি। সিআইডি দলটি সকালে যায় খেজুরির কটকা-শ্যামপুর গ্রামে। এর পর রসুলপুর নদীর সঙ্গে যুক্ত খালের খেয়াঘাটে। অভিযোগ, সিপিএমের নন্দীগ্রাম ‘পুনর্দখল’ পর্বে নিখোঁজ হওয়া ভূমি-উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির ৭ জনের দেহ এই খেয়াঘাট থেকেই ভুটভুটিতে তুলে সাগরে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। আর মিছিল থেকে ধরে এনে ভূমি-কমিটির লোকদের আটকে রাখা হয়েছিল খেজুরিতে শেরখাঁচকের আমড়াতলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সিআইডি কর্তারা সেখানে গেলেও, ক্লাস চলায় তাঁরা ভিতরে ঢোকেননি। পরে তেখালি সেতু পেরিয়ে তাঁরা নন্দীগ্রামের গোকুলনগরের করপাড়া ঘুরে দেখেন। এখানেই ভূমি-কমিটির মিছিলে হামলা হয়েছিল বলে অভিযোগ। ভূমি-কমিটির একাধিক সমর্থক গুলিবিদ্ধ হন। তাঁদের ৭ জনের খোঁজ মেলেনি এখনও। পরে নন্দীগ্রাম থানা হয়ে বিকেলে সোনাচূড়াতে যান তাঁরা। ২০০৭ সালের ১০ নভেম্বর এখান থেকেই মিছিল শুরু করেছিল ভূমি-কমিটি। সিআইডি কর্তারা সব শেষে যান ভাঙাবেড়াতে তালপাটি খালের সেতুতে। নিখোঁজ-কাণ্ডে সিআইডি সিপিএমের প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য অজিত বরকে গ্রেফতার করেছে গত ৩ নভেম্বর। এসিজেএম আদালত এ দিন তাঁকে সাত দিন জেল হাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে।

কঙ্কাল-কাণ্ড: ‘রাজসাক্ষী’ নিয়ে শুনানি ফের পিছোল
দাসেরবাঁধ কঙ্কাল-কাণ্ডে বন্দি ৫ জনের জামিনের আবেদন ফের খারিজ হল মেদিনীপুর জেলা আদালতে। অন্য দিকে, শুক্রবারই মেদিনীপুর সিজেএম আদালতে এই মামলায় রাজসাক্ষী সংক্রান্ত শুনানির কথা ছিল। কিন্তু, কেস-ডায়েরি জেলা আদালতে থাকায় শুনানির দিন ফের পিছিয়ে গেল। আগামী ২৫ নভেম্বর শুনানির পরবর্তী দিন নির্দিষ্ট হয়েছে। কঙ্কাল-কাণ্ডে অন্যতম অভিযুক্ত প্রাক্তন মন্ত্রী তথা গড়বেতার সিপিএম বিধায়ক সুশান্ত ঘোষের জামিনের আবেদন আগেই হাইকোর্টে খারিজ হয়েছে। শুধু সুশান্তবাবুই নন, আরও কয়েক জন অভিযুক্তের জামিনের আবেদনও হাইকোর্টে খারিজ হয়েছে। তবু এই মামলায় বন্দি সুকুমার পাতর, গণেশ ঢেঁকি, মুরারি পাত্র, শ্যামল টাঙি ও শঙ্কর সাউয়ের তরফে জেলা আদালতে জামিনের আবেদন জানানো হয়েছিল। সেই আবেদন এ দিন খারিজ করে দেন জেলা দায়রা বিচারক মির দারাশেখো। কঙ্কাল-কাণ্ডে মোট ৫৮ জনের নামে চার্জশিট দিয়েছে সিআইডি। এর মধ্যে এখনও পর্যন্ত ১৯ জন গ্রেফতার হয়েছেন। ‘ফেরার’দের নামে ইতিমধ্যেই হুলিয়া জারি হয়েছে। অন্য দিকে, বন্দি ১৯ জনের অন্যতম সিপিএম কর্মী মদন সাঁতরা ও বৈদ্যনাথ সাঁতরাকে রাজসাক্ষী করতে চেয়ে মেদিনীপুর সিজেএম আদালতে আবেদন করেছিল সিআইডি। এক বার দিন পিছিয়ে শুক্রবারই এ সংক্রান্ত শুনানির কথা ছিল। কিন্তু কেস-ডায়েরি জেলা আদালতে থাকায় সিজেএম আদালতে আর শুনানি হয়নি। ফের ২৫ নভেম্বর শুনানির দিন ধার্য হয়েছে। ওই দিন মদন ও বৈদ্যনাথকে আদালতে হাজির করা হবে।

মাওবাদী মোকাবিলায় ঝাড়গ্রামে উৎসব
জঙ্গলমহলে মানুষের থেকে মাওবাদীদের বিচ্ছিন্ন করতে উন্নয়ন ও জনসংযোগে প্রথম থেকেই জোর দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই লক্ষ্যেই সেখানে ফুটবল প্রতিযোগিতা সংগঠিত করেছিল রাজ্য ক্রীড়া দফতর। এ বার জঙ্গলমহলের মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে ঝাড়গ্রামে উৎসব করার সিদ্ধান্ত নিল সরকার। উৎসবের মাধ্যমে শুধু জনসংযোগই নয়, সন্ত্রাস কবলিত জঙ্গলমহল সম্পর্কে প্রচলিত ধারণাও পাল্টানো যাবে বলে মনে করছে রাজ্য। ওই উৎসবের রূপরেখা চূড়ান্ত করতে শুক্রবার মহাকরণে পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলাশাসক সুরেন্দ্র গুপ্তের সঙ্গে একপ্রস্ত বৈঠক করেন রাজ্যের পর্যটন সচিব রাঘবেন্দ্র সিংহ। স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনকে মাথায় রেখে ১১-১২ জানুয়ারি ঝাড়গ্রামে এই উৎসব করবে রাজ্য পর্যটন দফতর।

ফের তৃণমূলের সভায় ঘোষণা প্রতিরোধেরই
মাওবাদী মোকাবিলায় জঙ্গলমহল জুড়ে রাজনৈতিক কর্মসূচির কথা আগেই ঘোষণা করেছিলেন তৃণমূল নেতৃত্ব। সেই মতো জঙ্গলমহলের বিভিন্ন প্রান্তে নানা কর্মসূচি শুরুও হয়েছে। চলছে মিটিং-মিছিল। শনিবারই ঝাড়গ্রামে পদযাত্রা রয়েছে যুবনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। তার আগে শুক্রবার শালবনির গোদাপিয়াশালে জেলা তৃণমূল আয়োজিত সভাতেও ‘প্রতিরোধে’র ঘোষণাই পুনরুচ্চারিত হল। দলের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা সভাপতি দীনেন রায়, কার্যকরী সভাপতি প্রদ্যোৎ ঘোষ, ব্লক সভাপতি নেপাল সিংহ, টিএমসিপি-র জেলা সভাপতি লোকেশ কর-রা উপস্থিত ছিলেন সভায়। দলীয় নেতৃত্বের ঘোষণা, “মাওবাদীদের প্রভাব উত্তরোত্তর কমছে। ভয়ভীতি সরিয়ে হিংসার বিরুদ্ধে পথে নামতে শুরু করেছেন সাধারণ মানুষ।” শালবনি ব্লকের বিস্তীর্ণ এলাকায় এক সময়ে মাওবাদীদের দাপট ছিল প্রশ্নাতীত। মাঝে পিছু হটলেও এখন ফের তারা প্রভাব বাড়তে শুরু করেছে। বিভিন্ন এলাকায় পোস্টার সাঁটিয়ে নিজেদের উপস্থিতির কথা জানান দিচ্ছে মাওবাদীরা। ফলে, মানুষের মনে ‘সন্ত্রস্ত’ দিনের স্মৃতি ফিরে আসছে। এই পরিস্থিতিতেই গোদাপিয়াশালে সভা করে মাওবাদীদের কড়া সমালোচনা করলেন তৃণমূল নেতৃত্ব। পাশাপাশি, হিংসার বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে জোট বাঁধার ডাকও দিলেন। দীনেনবাবু বলেন, “ভয় পাবেন না। বন্দুক কখনও শেষ কথা বলে না। জঙ্গলমহল জুড়েই উন্নয়নের কর্মযজ্ঞ শুরু হয়েছে। এখানে শান্তি বজায় রাখতে হবে।” প্রদ্যোৎবাবু বলেন, “জঙ্গলমহল এলাকার উন্নয়নে মুখ্যমন্ত্রী নিজে উদ্যোগী হয়েছেন। এই সময় নানা চক্রান্ত হবে। কিন্তু, আপনাদের সতর্ক থাকতে হবে। বন্দুক-বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।”

খেজুরির স্কুলে গোলমাল
মিডডে মিল রান্না করা নিয়ে শিক্ষককে হেনস্থার ঘটনায় দোষীদের গ্রেফতার করতে হবে- এই দাবিতে ছাত্র-শিক্ষকদের বিক্ষোভে শুক্রবার উত্তপ্ত হয়ে ওঠে খেজুরি আদর্শ বিদ্যাপীঠ। অভিযোগ, পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে গেলে স্কুল সম্পাদক লুৎফর রহমানের মোটরবাইকে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। খবর পেয়ে খেজুরি থানার পুলিশ স্কুলে গেলে পুলিশের গাড়ি লক্ষ করে ঢিল ছোড়া হয় বলে অভিযোগ। খেজুরি-২ পঞ্চায়েত সমিতির বিরোধী নেতা তৃণমূলের শ্যামল মিত্র বলেন, “পরিস্থিতি আয়ত্তে আনতে পুলিশ মৃদু লাঠির্চাজ করেছে। লাঠির আঘাতে কয়েকজন গ্রামবাসী আহত হয়েছেন।” জেলার পুলিশ সুপার অশোক কুমার বলেন, “খেজুরি স্কুলের ঘটনা নিয়ে মহকুমা পুলিশ আধিকারিকের কাছে রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছি। পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর হয়েছে কি না তারপরই বলা যাবে।” শনিবার অবশ্য স্কুল বন্ধ রাখা হয়েছে। রবিবার বিডিও অফিসে এ ব্যাপারে বৈঠকের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন খেজুরি ২-এর বিডিও জগন্নাথ ভড়। পুলিশ জানিয়েছে, এ দিন সকাল থেকে কর্মবিরতি পালন করেন শিক্ষকেরা। ছাত্রেরাও অবস্থান-ধর্মঘট কর্মসূচি পালন করায় স্কুলে অচলাবস্থা তৈরি হয়। ব্যাহত হয় পঠনপাঠন। বাতিল হয়ে যায় স্কুলের পরীক্ষা। এ দিকে, সমস্যা সমাধানের জন্য এ দিন স্কুলে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। সেই মতো নির্দিষ্ট সময়ে স্কুলে পৌঁছে যান খেজুরির বিধায়ক রণজিৎ মণ্ডল ও জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি মামুদ হোসেন। কিন্তু ছাত্রদের বিক্ষোভের জেরে বৈঠকও ভেস্তে যায়। খবর পেয়ে স্কুলে যান জগন্নাথবাবু। তারপরেও পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি।

আ্যামোনিয়া ট্যাঙ্ক ফেটে মৃত্যু দাসপুরে
আইসক্রিম কারখানায় অ্যামোনিয়া গ্যাসের ট্যাঙ্ক ফেটে এক কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। দাসপুর-২ ব্লকের সোনামুই এলাকায় শুক্রবার সকালের এই দুর্ঘটনায় কারখানা-মালিকের ছেলেও জখম হয়েছেন। কারখানাটিতে আগুনও লেগে যায়। খবর পেয়েই পৌঁছয় পুলিশ ও দমকল। আসেন বিডিও মোদ্দাসার মোল্লাও। কারখানা মালিক মদনমোহন মান্নার বিরুদ্ধে পুলিশ মামলা শুরু করেছে। যদিও দুর্ঘটনার পর থেকেই তিনি পলাতক। বছর দশেকেরও বেশি সময় ধরে সোনামুই বাজারে ওই আইসক্রিম কারখানাটি চলছে। কারখানা কর্তৃপক্ষ আ্যামোনিয়া ট্যাঙ্কটি নিয়মিত পরীক্ষা করতেন না বলে প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ ও দমকলের অনুমান। এ দিন সকাল দশটা নাগাদ আচমকাই কারখানার আ্যামোনিয়ার ট্যাঙ্ক ফাটে। সে সময়ে সেখানে কাজ করছিলেন কৌশিক দিয়াশি (২৮) নামে এক কর্মী। তাঁর বাড়ি পশ্চিম মেদিনীপুরেরই ডেবরা থানার মাগুরিয়া গ্রামে। কারখানার মধ্যেই মারা যান তিনি। কৌশিকের কাছেই ছিলেন কারখানা-মালিকের ছেলে মানস মান্না। তিনিও জখম হন। তাঁকে দাসপুরেরই একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়েছে। ট্যাঙ্ক ফাটার জেরে কারখানার একটি দেওয়াল ভেঙে পড়ে। আগুনও লেগে যায়। পরে দমকল গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

দিঘায় এ বার তাঁবুতে রাত্রিবাস
রাতের সমুদ্র মায়াময়। এতদিন দিঘায় এসে হোটেলে ঘরবন্দি পর্যটকেরা সেই সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারতেন না। এ বার সেই সুযোগও মিলতে চলেছে এই সৈকত-শহরে। বন্দোবস্ত হচ্ছে তাঁবুতে রাত্রিবাসের। এই খবর জানিয়ে দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদের নির্বাহী আধিকারিক সৌমেন পাল বলেন, “আসন্ন সৈকত উৎসবের আগেই নিউ দিঘায় তাঁবুর ব্যবস্থা হয়ে যাবে।” বৃহস্পতিবার দিঘায় এসেছিলেন রাজ্যের পর্যটন সচিব রাঘবেন্দ্র সিংহ। দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদের নির্বাহী আধিকারিককে সঙ্গে নিয়ে দিঘা, মন্দারমণি ও শঙ্করপুর সৈকত ঘুরে দেখেন তিনি।

অবস্থানে কারারক্ষীরা
বেশ কিছু দাবিতে শুক্রবার মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভ করল বঙ্গীয় কারারক্ষী সমিতি ও জেল এমপ্লয়িজ ফেডারেশন। দুই সংগঠনের মেদিনীপুর সার্কেল কমিটির উদ্যোগে এই কর্মসূচি। সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষের কাছে এ দিন একটি স্মারকলিপিও পেশ করা হয়। কারারক্ষী সমিতির নেতা নিরুপম খাঁড়া বলেন, “কারা কর্মচারীদের কিছু ন্যায্য দাবির ভিত্তিতেই এই কর্মসূচি।” সংশোধনাগারের শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ, কারারক্ষীদের শিফট ডিউটি চালু করা, মেদিনীপুর সংশোধনাগারে বন্দিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ-প্রার্থীদের জন্য বিশ্রামকক্ষ এবং শৌচাগার তৈরির মতো বেশ কয়েকটি দাবি জানান দুই সংগঠনের নেতারা।

জাহালদায় ফুটবল
জাহালদায় ‘অনন্ত ও বিশ্বেশ্বর স্মৃতি ফুটবল’ প্রতিযোগিতার প্রথম সেমিফাইনাল হয়েছে বৃহস্পতিবার। এ দিন ঝাউরি ভ্রাতৃসঙ্ঘ ৩-২ গোলে জাহালদা হাইস্কুলকে পরাজিত করে। শুক্রবার দ্বিতীয় সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয় পানিপারুল নেতাজি সংঘ (কণকপুর) ও জাহালদা সারাম বুরুং ক্লাব। টাইব্রেকারে ৪-৩ গোলে জয়ী হয়েছে পানিপারুল। ফাইনাল হবে আগামী ১৫ নভেম্বর।

জিতল নছিপুর
আন্তঃবিদ্যালয় ফুটবল প্রতিযোগিতা আশালতা গোল্ড কাপ ’১১-র সেমিফাইনালে উঠল নছিপুর আদিবাসী হাইস্কুল। শুক্রবার কাঁথি অরবিন্দ স্টেডিয়ামে আয়োজিত সেমিফাইনালে ২-০ গোলে তারা হারায় এগরা ঝাঁটুলাল হাইস্কুলকে। নছিপুরের জোসেফ মুর্মু ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.