সেতুতে আলো চাই
আমতার ভারতচন্দ্র সেতু দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করেন। অসংখ্য ছোট-বড় গাড়িও চলাচল করে। বলা যেতে পারে আমতা-১ ও আমতা-২ ব্লক এবং জয়পুর, উদয়নারায়ণপুর ছাড়াও হুগলি জেলার সঙ্গেও সংযোগ রক্ষা করে এই সেতুটি। সন্ধ্যায় বহু মানুষ সেতুতে সময় কাটান। কিন্তু দুঃখের বিষয় এখনও সেতুতে আলোর কোনও ব্যবস্থা হল না। আলো লাগানো হলে সাধারণ মানুষ যেমন উপকৃত হবেন, তেমনই সেতুর সৌন্দর্যায়নও ঘটবে। দ্রুত সেতুতে আলো লাগানোর ব্যবস্থা করা হোক।
দূষণ রোধে ব্যবস্থা চাই
তারকেশ্বর মন্দির সংলগ্ন রাজবাড়ি মাঠের পাশের রাস্তার দু’ধারে অস্থায়ী বাজারে গ্রাম থেকে চাষিরা তাঁদের উৎপাদিত ফসল বিক্রির জন্য আসেন। ওই বাজারের কাছে একটি ডাস্টবিন রয়েছে। যা উপচে দূষণ ছড়ায় এলাকায়। কটূ গন্ধে বিরক্ত হন সাধারণ মানুষ। অবিলম্বে এর প্রতিকার চাইছি তারকেশ্বর পুরসভার কাছে।
বিদ্যুৎ ভৌমিক।
মশার হাত থেকে বাঁচান
বহুদিন হল, শ্রীরামপুর পুরসভাকে মশা মারার তেল স্প্রে করতে দেখা যায় না। আগে দেখতে পেতাম, শহরের বিভিন্ন নালায় ওই তেল দেওয়া হচ্ছে। ফলে, মশাবাহিত রোগের বাড়বাড়ন্ত থেকে আমরা রেহাই পেতাম। আমরা চাই, অন্তত সপ্তাহে এক দিন করে প্রতিটি নিকাশি-নালায় ওই তেল দেওয়া হোক। মশার হাত থেকে বাঁচার জন্য শ্রীরামপুর পুরসভার কাছে এটাই আর্জি।
সেতুর সংস্কার জরুরি
উদয়নারায়ণপুরে দামোদর নদের উপরে বকপোতা সেতুটি ভগ্নপ্রায়। এই সেতু দিয়ে প্রতিদিন বহু গাড়ি যাতায়াত করে। সাধারণ মানুষকেও নানা কাজে এই সেতু ব্যবহার করতে হয়। যে কোনও মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। সেতুটির আশু সংস্কার প্রয়োজন। নয়তো নতুন সেতু তৈরি করা হোক। এ ব্যাপারে নতুন সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই।
ফলন বাড়াতে ব্যবস্থার দাবি
হুগলির পোলবা-দাদপুর ব্লকে পোলবা, মহানাদ, সাটিথান, গোস্বামী-মালিপাড়া, হারিট এবং আমনান এই ৬টি পঞ্চায়েতের অধীনে প্রায় ১০০টি গ্রাম রয়েছে। এই এলাকায় কৃষিজমির পরিমাণ প্রায় ২৫ হাজার একর। সিংহভাগ মানুষ মূলত কৃষিজীবী। বিপুল এই জমিতে আউশ, আমন, বোরো ও খরিফ চাষ হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে অবৈজ্ঞানিক ভাবে চাষ এবং রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের অত্যধিক ব্যবহারের ফলে কৃষিজমির উর্বরতা অনেক কমে গিয়েছে। কমছে চাষির সার্বিক আয়। এ ছাড়া, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি তো আছেই। এখানে ফলনের হার বাড়ানোর জন্য মাটি পরীক্ষা ও গবেষণাগার, স্থানীয় ভাবে জৈব সারের উৎপাদন এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে উন্নত চাষের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। সংশ্লিষ্ট দফতর এবং নতুন সরকার এলাকার চাষিদের স্বার্থে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করুক।
প্রকাশ্যে ধূমপান চলছেই হাওড়ায়
২০০৮ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশ্য স্থানে ধূমপান নিষিদ্ধ হয়। গত ২৮ মে হাওড়ার জেলাশাসক ঘোষণা করেন, এখন থেকে জেলার প্রকাশ্য স্থানে ধূমপান বেআইনি। আইন অমান্যকারীকে ২০০ টাকা জরিমানা দিতে হবে। একই সঙ্গে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির ১০০ মিটারের মধ্যে তামাক জাতীয় পণ্য বিক্রি নিষিদ্ধ করা হয়। কিন্তু বেআইনি ঘোষিত হলেও জেলার বিভিন্ন প্রকাশ্য স্থানে এখনও অবাধে ধূমপান চলছে। পুলিশ-প্রশাসন নির্বিকার। জরিমানা আদায়ও চোখে পড়ছে না। এ ব্যাপারে পুলিশ-প্রশাসন সক্রিয় হোক।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.