|
|
|
|
|
অফিসের পরিকাঠামো নিয়ে সমস্যা পোলবায় |
হুগলি জেলার পোলবায় গ্রামীণ হাসপাতালের পাশে দু’টি ঘর নিয়ে ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের রেভিনিউ ইন্সপেক্টরের অফিস। ১৯৯৫ সাল থেকে এখানে খাজনা আদায় ও মিউটেশন বিভাগ আছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়নি। ফলে, কর্মচারীরা গরম কালে হাঁসফাঁস করতে করতে গাছতলায় বসে কাজ করতে বাধ্য হন। শীতকালে বিকেলে মোমবাতি জ্বেলে কাজ করতে হয়। আরও অনেক অব্যবস্থা আছে এখানে। বর্তমানে এখানে মিউটেশনের কাজ হয় না। ফলে, স্থানীয় মানুষকে ওই কাজ করাতে ১৫-২০ কিলোমিটার দূরে সুগন্ধ্যায় জেলা কার্যালয়ে যেতে হয়। ফলে, বাড়তি ভোগান্তি পোয়াতে হয় মানুষকে। এ ছাড়া, হাসপাতালের অনতিদূরে পোলবা ডাকঘর। এটি সকাল ১১টার আগে খোলে না। খাম, পোস্টকার্ড, মানিঅর্ডারের মতো নিত্য পরিষেবা অনেক সময় পাওয়া যায় না। বর্ষা-বৃষ্টিতে হাসপাতালের সামনে এখানে আসার মূল রাস্তায় মোড়ে (বিশহরিতলা) এক হাঁটু জল জমে। অথচ, মাত্র একশো মিটার নর্দমা বানিয়ে দিলেই সমস্যার সুরাহা হতে পারে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ সব দিকে নজর দিন।
মহসীন দরগাই। সুদর্শন। পোঃ- রামনাথপুর। হুগলি।
|
স্টেশনে শৌচাগার চাই |
ভদ্রেশ্বর ‘মডেল স্টেশন’ হয়েছে। স্টেশন সংস্কারও হয়েছে। তবে বর্তমানে ভদ্রেশ্বর স্টেশনে সব থেকে বেশি দরকার একটি সুলভ শৌচালয়। স্টেশনের কাছেই বাজার। সেখানে শৌচাগার আছে। কিন্তু সেটি খুব একটা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন নয়। তা ছাড়া, যথেষ্ট বড়ও নয়। যাত্রীরা এর ফলে সমস্যায় পড়েন। ফলে, স্টেশনে একটি শৌচাগার খুবই দরকার। রেল কর্তৃপক্ষ বিষয়টির দিকে নজর দিন।
কালীশঙ্কর মিত্র। পূর্বাচলপল্লি, ভদ্রেশ্বর।
|
রাস্তা সারানো খুবই জরুরি |
চুঁচুড়া-ধনেখালি জেলা সড়কের তালচিনান বাসস্ট্যান্ড থেকে পুঁইনান হাটতলা পর্যন্ত ২ কিলোমিটার গ্রামীণ সড়কের গুরুত্ব দাদপুর অঞ্চলে খুবই বেশি। কারণ, এই রাস্তার দু’পাশে আছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের শাখা, ডাকঘর, টেলিফোন এক্সচেঞ্জ, সব্জির হাট, নানা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, একাধিক স্কুল। কিন্তু এই এলাকার যাতায়াত ব্যবস্থার কোনও উন্নতি হয়নি দীর্ঘদিন ধরে। এই রাস্তা দিয়ে সাইকেলে তো দূরের কথা, পায়ে হেঁটে যেতেও সমস্যা হয়। রাস্তার দু’পাশে পুকুরগুলির পাড় বাঁধিয়ে রাস্তার সামগ্রিক উন্নতি জরুরি।
লক্ষ্মণ সাঁতরা। দাদপুর, হুগলি। |
গঙ্গায় সেতু দরকার |
উত্তরপাড়া থেকে শুরু করে প্রায় ব্যান্ডেল পর্যন্ত গঙ্গাবক্ষে কোনও সেতু এখনও তৈরি হল না। ফলে, হুগলি জেলার সঙ্গে উত্তর ২৪ পরগনার যোগাযোগের কোনও উন্নতি হয়নি। মোটরচালিত নৌকোই দুই জেলার মধ্যে যোগাযোগের ভরসা। গঙ্গার উপরে একটি সেতু তৈরির জন্য রাজ্য সরকারের কাছে আবেদন জানাচ্ছি।
তাপস সাহা। শেওড়াফুলি, হুগলি। |
|
|
|
|
|