পর্দার বাইরে সোহিনী সেনগুপ্ত-র মুখোমুখি হলেন পথিক পণ্ডিত

জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী। মাত্র দু’টি ছবি কেন?
সোহিনী: এখানকার কিছু পরিচালক-প্রযোজকের ধারণা, এই লাইনে গ্ল্যামার ছাড়া কিছু হয় না। যেমন আপনাকে বলি, কোনও এক পরিচালক ‘ইচ্ছে’ দেখে মন্তব্য করেছেন, মায়ের আরও গ্ল্যামার হওয়া উচিত ছিল। এখানে যে অভিনয়টাই আসল, সেটা বোঝেন না!

অভিনয়ে এলেন কী ভাবে?
সোহিনী: ভেবেছিলাম অধ্যাপক হব, ইংরেজি পড়াব। হল কী, ১৯৯৬ সালে আমাদের দলের একটা নাটক হচ্ছিল ‘গোত্রহীন’ নামে। সেই নাটকে যে হিরোইনের পার্ট করছিল সে প্রেগন্যান্ট হয়ে যায়। তখন আমার বাবা বললেন, এই পার্টটা বড় পার্ট, দেখ তুই পারিস কি না। কেমন করে যেন পেরে যাই পার্টটা। ওটা থেকে নাম হয়। তার পর আর ছেড়ে যেতে পারিনি।

ছোটবেলায় তবে অভিনেত্রী হওয়ার ইচ্ছে ছিল না?
সোহিনী: আমি কী করব আমি নিজেই জানতাম না। কখনও ভাবতাম মালি হব, বা কখনও অধ্যাপক। আর বাবা-মা আমার সব ইচ্ছেগুলোতেই এনকারেজ করতেন। আমার ৭ বছর বয়সে আমার মা সমস্ত রান্না শিখিয়ে দিয়েছিলেন। ৮ বছর বয়সে কলকাতায় একা একা ট্রাভেল করেছি বিবেকানন্দ রোড থেকে ডোভার লেন। নাচ শিখতে যেতাম। এবং বাবা-মা হয়তো বাইরের শো করতে গেছেন। আমি জানি আমার খাবার জন্য দুধ-পাউরুটি রাখা আছে, খেতে হবে এটা আমাকে অবশ্য একা একা বাঁচতে খুব সাহায্য করেছে। নিজেকে খুব ভাল হ্যান্ডেল করতে শিখিয়েছে।

ছোটবেলা কোথায় এবং কেমন কেটেছে?
সোহিনী: আমার জন্ম ইলাহাবাদে। মায়ের সেকেন্ড ম্যারেজ তো, তাই মায়ের সঙ্গে ৮ বছর বয়সে কলকাতায় আসি। তার পর বাবা মায়ের সঙ্গেই কেটেছে।
পরিবার, পড়াশোনা?
সোহিনী: আমি ডিভোর্সি। বাবা-মা (রুদ্রপ্রসাদ-স্বাতীলেখা) আর দু’জন কুকুর (রশি, খুশি), রেবতী (যে আমায় দেখে), দেবুদা (দেবশঙ্কর হালদার) আর ওর ফ্যামিলি এবং মহাশ্বেতা (আমার কলিগ) আর ওর ফ্যামিলি। আর পড়াশোনা? অ্যাসেম্বলি অব গড চার্চ, তার পর যাদবপুর ইউনিভার্সিটিতে ইংরেজিতে মাস্টার্স।

আপনার কোনও স্বপ্নের চরিত্র আছে, যেটা সুযোগ পেলে অভিনয় করবেন?
সোহিনী: আজকেই দুপুরে টেলিভিশনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখছিলাম। আর ভাবছিলাম, সাদা শাড়ি, পায়ে চটি পরে এখানে ওখানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। হিন্দি-ইংরেজি-বাংলা-উর্দুতে সব
ল্যাঙ্গুয়েজে ভাষণ দিচ্ছেন। একা ভদ্রমহিলা বাংলায় এত বড় একটা চেঞ্জ এনেছেন। এটা একটা ইন্টারেস্টিং ক্যারেক্টার মনে হয়। মমতাকে নিয়ে যদি কোনও দিন কেউ সিনেমা বানান, তা হলে আমি মমতার রোলে অভিনয় করতে চাই।

‘ইচ্ছে’র জন্য যোগাযোগ হল কী ভাবে?
সোহিনী: শিবু (শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়) আমার কলেজের বন্ধু। এবং ও ‘নান্দীকার’-এর ছেলে। শিবু এক দিন বলল, একটা স্ক্রিপ্ট পাঠাচ্ছি, স্ক্রিপ্টটা পড়ে দেখ, তোর ভাল লাগতে পারে। অবশ্য তোকেই এই রোলের জন্যে ভেবে রেখেছি। তার পর নন্দিতা রায়ের সঙ্গে আলাপ হল। আমার মনে হল এদের সঙ্গে কাজটা করা যেতেই পারে। কাজ করতে ইচ্ছে করল, তাই ‘ইচ্ছে’ করলাম।

থিয়েটার না বড় পর্দা কোনটায় বেশি স্বচ্ছন্দ?
সোহিনী: থিয়েটার।

কেন?
সোহিনী: দেখুন থিয়েটারটা আমার বাড়ি, ঘর। আর সিনেমাটা আমার আত্মীয়ের বাড়ি। ওখানে আমি বড় হয়েছি, ওটাই আমার জীবন।

আপনাকে তো ছবিতে প্রায় ক্যারেক্টার রোলেই বেশি দেখা যায়, হিরোইন হতে ইচ্ছে করে না?
সোহিনী: দেখুন, নিজেকে বোকা বানিয়ে লাভ নেই। নায়িকা মানেই তো সুন্দরী, তন্বী ইত্যাদি ইত্যাদি হতে হবে। কিন্তু সুন্দরী বলেই যে সে অভিনয়ে ভাল হবে, এটা তো নয়। আমাদের ইন্ডাস্ট্রির আউটলুকটাই এ রকম। কিন্তু ‘ইচ্ছে’তে আমার কেন্দ্রীয় চরিত্র, এবং মুখ্য রোল বলা যেতে পারে। ডিরেক্টর যদি ভাবেন যে, আমিই নায়িকা, তা হলে নায়িকা। আর যদি তিনি ক্যারেক্টার রোল ভাবেন তো, ক্যারেক্টর রোল।

মব্ড হন?
সোহিনী: থিয়েটারের জন্য তো প্রচুর হই। ‘ইচ্ছে’র জন্যও ইদানীং হচ্ছি। এটার জন্যই তো বেঁচে আছি।

অভিনয়ের ক্ষেত্রে কোনও ঘটনা, যেটা আপনাকে নাড়া দেয়?
সোহিনী: এটা প্রায়শই হয়। শো শেষ হয়েছে, কোনও এক জন দর্শক ছুটে স্টেজে উঠে আমায় জড়িয়ে ধরে হাউহাউ করে কাঁদতে কাঁদতে বলেন, খুব ভাল লেগেছে। সর্বস্ব দিয়ে তোমায় ব্লেস করছি। তোমার ভাল হোক।

টেলিভিশন করেন না কেন?
সোহিনী: শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত তো। সময়ের বড় অভাব। অসাধারণ কিছু অফার পেলে নিশ্চয়ই করব।

ওজন কমানোর ব্যাপারে কী ভাবছেন?
সোহিনী: আসলে আমি খুব পেটুক বুঝলেন। ভীষণ খেতে ভালবাসি। খেতে ভালবাসলে যা হয় আর কী! তবে এখন মা-বাবা, শিবু, দেবুদা, নন্দিতাদি (নন্দিতা রায়) এঁরা সবাই মিলে আমার ওজন কমানোর ব্যাপারে উঠেপড়ে লেগেছেন। এঁদের তাড়নায় এখন সাঁতারে যাচ্ছি, ডায়েট করছি। দেখা যাক কী হয়! এই যা ওয়েট, এ কী আর সহজে নড়বে? (হাসি)

ওভার ওয়েটের জন্য কি মনে হয়, আপনার ‘পি আর’ ভীষণ পুওর?
সোহিনী: (হেসে) না। বরং উল্টোটা। এই ‘জিরো সাইজ’, যুগে আমিই একমাত্র ব্যতিক্রমী বোধ হয়, যার পি আর একদম ঠিকঠাক। ভাবলে মজা লাগে।

মুখ খোলার, গল্প করার, গলা ফাটানোর নতুন ঠিকানা চারিদিক থেকে কানে আসা
নানা কথা নিয়ে আমরা শুরু করে দিলাম। এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ভার আপনাদের
lমুখ্যমন্ত্রীর সৌজন্যে জানা গেল, পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রীদের বেতন মাত্র সাড়ে সাত হাজার টাকা। ভাবতে ভাল লাগে, চৌত্রিশ বছর ধরে বামফ্রন্টের মন্ত্রীরা রামকৃষ্ণের ‘টাকা মাটি মাটি টাকা’ ভাব অবলম্বন করেই সংসার চালিয়ে গেছেন!
গৌতম মুখোপাধ্যায়। খরদহ

lদেখা যাচ্ছে আমাদের মুখ্যমন্ত্রী সত্যিই খুব কমিউনিস্ট-দরদি। বাংলা থেকে ‘লাল’কে ছুটিয়ে দেওয়ার দুঃখ কমাতে তিনি ক্যালেন্ডারে বাড়তি ছুটির ‘লাল’ যোগ করে চলেছেন!
বোধিসত্ত্ব। বড়িশা

lমুখ্যমন্ত্রীর সৌজন্যে মনীষী এবং বিখ্যাত মানুষদের বিভিন্ন ভাবে শ্রদ্ধা জানানোর মধ্যে দিয়ে মহাকরণ এখন মহাস্মরণ স্থানে পরিণত হয়েছে!
মৃণালকান্তি দত্ত। বেলঘরিয়া

lবাইশে শ্রাবণে ছুটির ব্যবস্থা রাজ্যবাসীকে রবীন্দ্রমুখী করল কি না, সেটা তর্কের বিষয়, তবে একটানা ছুটি যে ভ্রমণমুখী করেছে সেটা পর্যটনকেন্দ্রগুলোর ভিড়ই প্রমাণ করে!
সৌরভ মাল। সোনাটিকরি

lবিজয় মিছিল থেকে ট্রাফিক সিগন্যাল, মুখ্যমন্ত্রীর ঘর থেকে ব্রিগেড রবীন্দ্রসঙ্গীতের যা রমরমা, আধুনিক বাংলা গান না সিপিএমের মতো হারিয়ে যায়!
বব। নদিয়া

lপ্রকাশ কারাট এবং বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য এক মঞ্চে উপস্থিত হতেই দলীয় সমর্থকদের আশা-গীত আরও কাছাকাছি, আরও কাছে এসো; দুর্দিনে এ দু’টি মন আজ এক হয়ে যাবে কি, যাবে কি...।
রতন দত্ত। বাঘাযতীন

lনাসার বিজ্ঞানীরা মঙ্গল গ্রহে জলের সন্ধান পেলেও তার স্বাদ হয়তো নোনা। এ রাজ্যে বহু প্রতিক্ষিত ‘পরিবর্তন’ স্রোত এলেও তাতে বেনোজলের প্রাদুর্ভাব!
নলিনী সরকার। ঠাকুরনগর

l‘ঠাকুরসাব’-এর মর্যাদা রাখতে ‘শোলে’-তে ‘বীরু’ ‘গব্বর’-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সফল হয়েছিলেন। এ বার ইংল্যান্ডে ভারতের মর্যাদা রাখতে ক্রিকেটার বীরু সফল হয়ে ভারতবাসীকে খুশি করতে পারেন কি না, সেটাই এখন দেখার! প্রথম ইনিংসে অবশ্য তিনি হিরো নন জিরো!
দেবদাস। হরিপাল

lরাজনীতির রাহুল যখন নিঃশব্দ উত্তরণের পথে, ক্রিকেটের রাহুল তখন সশব্দ নিষ্ক্রমণের দিকে!
বনি। পূর্ব রাজাপুর

lরাজ্যে যখন কংগ্রেসের কার্যালয়গুলো তৃণমূল দখল করে নিচ্ছে, কেন্দ্রে তখন তৃণমূলী মন্ত্রীকে কংগ্রেস ঘর থেকে উচ্ছেদ করছে। একেই কি বলে টিট ফর ট্যাট?
ভাস্কর ঘোষ। কসবা

সুনীলকুমার সরকার
তিনি ছিলেন আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক জন অন্যতম সেনানায়ক। ইংরেজ সরকারের ত্রাস এই মানুষটির মাথার দাম ঘোষণা করা হয়েছিল দশ হাজার টাকা সেই বিশের দশকে। পরবর্তী কালে গাঁধীজির প্রভাবে অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিয়ে কারাবরণ করেন।
পঞ্চাশের দশকে হাওড়া জেলার সাঁত্রাগাছিতে শ্রীঅরবিন্দ আশ্রমের ভাবধারার অনুসরণে একটি কেন্দ্র গড়ে উঠেছিল। শ্রীঅরবিন্দ অনুরাগী অনেক জ্ঞানীগুণী মানুষ এখানে আসতেন। এক বার স্থির হল একটি অনুষ্ঠানে তাঁকে আনা হবে। তিনি তখন লোকসভার নেতা, খুবই ব্যস্ত মানুষ। আমার উপর দায়িত্ব পড়ল তাঁকে সঙ্গে করে নিয়ে আসার। আসার পথে গাড়িতে তিনি শোনালেন শ্রীঅরবিন্দের সঙ্গে
যোগাযোগের কাহিনি। শ্রীঅরবিন্দের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতের সময় শ্রীঅরবিন্দ তাঁকে আশ্রমের কাজকর্ম ঘুরে দেখতে বললেন। তিনি দেখলেন, কিন্তু ভাল লাগল না। মনে হল বহু মানুষের প্রতিভার এখানে অপচয় হচ্ছে। বৃহত্তর সমাজে তাঁরা অনেক বেশি কার্যকরী ভূমিকা নিতে পারতেন। পর দিন শ্রীঅরবিন্দের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় সে কথাই বললেন, আই হ্যাভ নেভার সিন সাচ আ কলোসাল ওয়াস্ট অব হিউম্যান এনার্জি। শ্রীঅরবিন্দ স্মিত হাসি হেসেছিলেন। প্রথম দর্শনে আশ্রম তাঁকে প্রভাবিত করতে না পারলেও তিনি কিন্তু যোগাযোগটা ছিন্ন করতে পারলেন না। শ্রীঅরবিন্দের প্রভাব তাঁকে বারে বারেই আকর্ষণ করল। ক্রমশ তিনি বুঝতে পারলেন আশ্রম সম্পর্কে তাঁর প্রাথমিক মূল্যায়ন ঠিক ছিল না। সে-দিন সাঁত্রাগাছি কেন্দ্রের অনুষ্ঠানে তিনি এই বিষয়টি বিশদ ব্যাখ্যা করেছিলেন। এই মধুদা ইতিহাসে পরিচিত সুরেন্দ্রমোহন ঘোষ নামে। পঞ্চাশের দশকে জওহরলাল নেহরু যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী, তখন সুরেন্দ্রমোহন ঘোষ ছিলেন লোকসভার নেতা।
ডাংগুলি খেলা নয় গুলির সঙ্গে খেলা।
রক্তে রাঙানো পথের দু’ধারে ছেলের মেলা।
এক দিন লিখেছিলেন সুকান্ত, আজ তারই প্রতিচ্ছবি
ব্রিটেনের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত।
শুধু হঁশিয়ারি দিয়ে চালাবে কার বিরুদ্ধে রণ?
ঘুঁটে মালা নাও বে-দরদি শাস্তি-মোদী নিঠুর ক্যামেরন

পুজোয় দার্জিলিং বেড়াতে আসুন, সঙ্গে আনুন
পাহাড়ি-চুক্তির ফটোকপি। সাবধানের মার নেই!

টুবাই গুপ্ত, নাকতলা
ক্ষমা চাইছি
অনেক আগের কথা। ফোরে পড়ি। গ্রামের প্রান্তে ফুটবল খেলার মাঠের কাছে বন্ধুরা মিলে কুল খেতে যেতাম। মাঠের দক্ষিণে এক পরিবারের বাস ছিল। ফেরার সময় সেখানে জল খেতাম। এক দিন জল খেতে গিয়ে তাদের বাড়ির উঠোনে কয়েকটা কুকুরের বাচ্চা দেখলাম। নেওয়ার ইচ্ছে হল। বন্ধুকে বললাম। সেও রাজি। বাড়ির কর্তাকে বলে দু’জনে দুটো কুকুরের বাচ্চা কোলে করে মহানন্দে বাড়ি ফিরেই হোঁচোট। মা বললেন, এখনই ফেরত দিয়ে এসো। অগত্যা তাকে কোলে তুলে বাইরে এসেই ওই বন্ধুর সঙ্গে দেখা। তারও একই দশা। দু’জন মিলে যুক্তি করে সেই সন্ধ্যায় বাচ্চা দুটোকে সামনের বাগানে ছেড়ে দিয়ে এলাম। ওদের পরিণতি ভেবে মন খারাপ হল খুব। প্রতিদিন সন্ধ্যায় ওই বাগানে শিয়ালের ডাক শোনা যেত। আজ ক্ষমা চাইছি।
অরুণপ্রকাশ ঘোষ, কলকাতা-৫৯


ই মেল-এ অথবা ডাকে, চিঠি পাঠান।
ই-মেল: chirkut.rabi@abp.in
চিঠি: চিরকুট, রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.