ফের সিলিকোসিসে মৃত্যু হল মিনাখাঁয়
নিজস্ব সংবাদদাতা • বসিরহাট |
ফের সিলিকোসিসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হল মিনাখাঁর গোয়ালদহ গ্রামের আবুল পাইক (২৪) নামে এক পাথর খাদান শ্রমিকের। এই নিয়ে উত্তর ২৪ পরগনার মিনাখাঁর গোয়ালদহ, দেবীতলা ও ধুতুরদহ গ্রামে আট জনের মৃত্যু হল। জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক পুষ্পেন্দু অধিকারী বলেন, মিনাখাঁর ওই তিনটি গ্রাম থেকে যাঁরা বর্ধমানে পাথর খাদানে কাজে গিয়েছিলেন তাঁদের বেশিরভাগেরই সিলিকোসিস হয়েছে। অসুস্থদের চিকিৎসা চলছে। সম্প্রতি সিলিকোসিসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় গোয়ালদহের দুই যুবক আজগার মোল্লা ও আলামিন মোল্লার। তার পরেই নড়ে চড়ে বসে প্রশাসন। এর আগে অবশ্য মিনাখাঁ হাসপাতাল থেকে অসুস্থদের কেবলমাত্র যক্ষ্মার ওষুধ দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু একের পর এক মৃত্যু হতে থাকায় সিলিকোসিস বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা ওই গ্রামে গিয়ে শিবির করেন। অসুস্থদের রক্ত পরীক্ষা করানো হয়। তাঁদের ওষুধপত্রের ব্যবস্থা করা হয়। সেই সময়েই আবুল পাইক-সহ চার জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে কলকাতার চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করানো হয়। হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়ার পরে বাড়ি ফিরে ফের অসুস্থ হয়ে পড়েন আবুল। তাঁকে তারপরে মিনাখাঁ গ্রামীণ হাসপাতাল ও সেখান থেকে আর জি কর হাসপাতাল, নীলরতন হাসপাতাল হয়ে ফের চিত্তরঞ্জন হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সোমবার সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
|
নবজাতকের ওজন ৬ কিলোগ্রাম। দৈর্ঘ্য ৫৭ সেন্টিমিটার। এমনই বড়সড় শিশুর জন্ম হল মণিপুরে। শুক্রবার ইম্ফলের জওহরলাল নেহরু হাসপাতালে। কাকচিং খুনৌয়ের বাসিন্দা মায়াংলাংবাম সেনু দেবী ওই কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। চিকিৎসক ও অধ্যাপক খারিবাম পাইখোংবার নেতৃত্বে স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞদের একটি দল তাঁর প্রসব করান। পাইখোংবা জানিয়েছেন, শিশু ও মা সুস্থ রয়েছে। সাধারণত নবজাতকের ওজন ৩ কিলোগ্রামের বেশি হলেই তা অস্বাভাবিক বলে ধরা হয়। হাসপাতালের দাবি, বর্তমানে এটিই ভারতের সবচেয়ে ভারী নবজাতক। এর আগে, ২০১০ সালের ১১ জুন, গুজরাতের সুরাতে ৫ কিলোগ্রাম ৬৮০ গ্রামের একটি শিশুর জন্ম হয়। ২০১১ সালে নয়ডায় জন্ম নেওয়া শাহিন ইকবালের ওজন ছিল ৫ কিলো ৬০০ গ্রাম।
|
চিকিৎসক স্যামুয়েল হানিম্যানের স্মরণে রবিবার ফ্রেন্ডস ক্লাবে আলোচনাসভার আয়োজন করেছিল রানাঘাট মহকুমা হোমিওপ্যাথিক অ্যাসোসিয়েশন। বক্তব্য রাখেন চিকিৎসক নীলরতন বর্মন, প্রকাশ মল্লিক প্রমুখ। |