কল্যাণ গুহ’র ভাবনায় সম্প্রতি অরবিন্দ ভবনে অনুষ্ঠিত হল ‘আমার মল্লিকা বনে’। বিষয় ছিল ‘রবীন্দ্র সাহিত্যে ফুল’। বিরহ, মিলন, সুখ-দুঃখ, আবেগ ও ভালবাসায় এ দিন সেগুলি হৃদয় মাধুর্যে শিল্পীদের কণ্ঠে অন্য মাত্রা পায়। শিঞ্জিনী আচার্য মজুমদারের ‘ফুলে ফুলে ঢলে ঢলে’, সুছন্দা ঘোষের ‘বনে এমন ফুল ফুটেছে’, সুপ্রিয়া চক্রবর্তীর ‘ওই মালতীলতা দোলে’ গানগুলি অনুষ্ঠানে অন্য মাত্রা এনে দেয়। এ ছাড়াও ছিলেন কাকলি বন্দ্যোপাধ্যায়, সুমিতা দাস, ভাস্বতী দত্ত, কৌশিক দে ও চিত্রা বন্দ্যোপাধ্যায়। শেষে পরিবেশিত হয় ‘আনন্দধারা’ ও ‘আনন্দগান’। নৃত্যে সাগো পারফর্মিং আর্ট-এর শিল্পীরা। |
সম্প্রতি শরৎচন্দ্রের বাসভবনে কাকলি নিবেদিত উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের আসরে পরিবেশিত হল দেবাশিস অধিকারীর কণ্ঠসঙ্গীত। জয়জয়ন্তী রাগটির সুন্দর রূপায়ণ তাঁর সুরেলা কণ্ঠে অত্যন্ত আকর্ষণীয়। শিল্পী এর পর দাদরা ও একটি ঠুংরি পরিবেশন করেন। শিল্পীর কণ্ঠমাধুর্য এবং পরিবেশন খুব সহজেই শ্রোতাদের মন জয় করে নেয়। |
সম্প্রতি ‘নানা রঙে নজরুল’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে একক গানে ছিলেন কাকলি দেব। নজরুলের জনপ্রিয় বিভিন্ন গানগুলির প্রায় দশটি গান শোনালেন তিনি। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, ‘মোর ঘুমঘোরে’, ‘মোরা একই বৃত্তে’, ‘শাওন রাতে’, ‘আমার মান্ধান যাত্রী না লয়’, ‘আমার ভূবন কান পেতে রয়’ প্রভৃতি। সঙ্গীতায়োজনে ছিলেন দিব্যেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়। |