প্রকাশ্য রাস্তায় মাদক সেবন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনেই মাদক বিক্রি - এসব বন্ধে উদ্যোগী হল সরকার। ২০০৩ সালেই এ নিয়ে আইন হয়েছিল। যদিও তা সেভাবে কার্যকরী করতে তেমন কোনও উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়নি। এতদিনে আবার টনক নড়ল রাজ্য সরকারের। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি এ ব্যাপারে একটি নির্দেশিকা এসেছে। যে নির্দেশিকায় কড়া হাতে মাদক বন্ধের কথা বলা রয়েছে। স্বাস্থ্য দফতর যাতে, পুলিশ, আবগারি, সাধারণ প্রশাসন সহ সমস্ত দফতরের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে হঠাৎ করেই বিভিন্ন জায়গায় হানা দেয় তার কথা বলা রয়েছে। কাউকে প্রকাশ্য স্থানে সিগারেট বিড়ি খেতে দেখলেই ২০০ টাকা জরিমানাও করতে বলা হয়েছে। রাজ্য থেকে তার রসিদও পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে জেলাতে। তারই সঙ্গে স্কুল ও কলেজে মাদক সেবন ও গুটকা খাওয়ার বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি করতে শিবির করতেও বলা হয়েছে। জেলা স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, কিভাবে মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হবে তার রূপরেখা তৈরি করতেই বৈঠক ডাকা হয়েছে। আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার এই বৈঠক হওয়ার কথা। যে বৈঠকে প্রশাসনের সব দফতরকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। বৈঠক হবে জেলা পরিকল্পনা ভবনে।”
|
আবাসনে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার প্রতিবাদে বুধবার বিকেলে শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন সাফাইকর্মীরা। তারপরেই কে বা কারা বিচ্ছিন্ন করে দিল হাসপাতালের বিদ্যুৎ সংযোগ। জেনারেটর চালিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের সুপার দেবব্রত দত্ত।
|
হুগলি রুরাল মেডিক্যাল অ্যাওয়্যারনেস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের দশম বার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে সম্প্রতি বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির হয়। শ্রীরামপুরের ছোটবেলুতে বিবেকানন্দ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিবিরটি হয়। উপস্থিত ছিলেন শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, চাঁপদানির বিধায়ক মুজফ্ফর খান প্রমুখ। পাঁচ শতাধিক মানুষের শারীরিক পরীক্ষা এবং চিকিৎসা করেন বিশেষজ্ঞেরা। |