• কর পরিকাঠামোয় কোনও পরিবর্তন হচ্ছে না। একটা ‘ডিরেক্ট ট্যাক্স কোড’ চালু করা হল। নাগরিকরা যাতে এই বিষয়ে আলোচনা করতে পারেন তার জন্য ওয়েবসাইটে খুব শীঘ্রই তা প্রকাশ করা হবে। গাড়ির ক্ষেত্রে বৃদ্ধির হার ঋণাত্মক। তাই বিভিন্ন গাড়ির উত্পাদন শুল্ক কমানো হয়েছে। গাড়ির যন্ত্রাংশের উপরেও শুল্ক কমানো হয়েছে। |
• দেশি মোবাইল ফোনের ক্ষেত্রে উত্পাদন শুল্ক কমানো হবে। |
• নোট ছাপানোর কাগজ এবং তার যন্ত্রাংশের উপর ৫ শতাংশ হারে শুল্ক কমানো হল। |
• ধানের গুদামের উপর কোনও পরিষেবা কর লাগবে না। চালের ক্ষেত্রেও এই কর তুলে নেওয়া হল। |
• স্বাস্থ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রে পরিষেবা করে ছাড় দেওয়া হল। |
• বিশ্বজুড়ে আর্থিক মন্দার প্রভাব পড়েছে ভারতীয় অর্থনীতিতে। ভারতীয় অর্থনীতির সামনে এখন সেটাই বড় চ্যালেঞ্জ। |
• গঠনগত বেকারির হার কমেছে। |
• জিডিপি বা মোট জাতীয় উত্পাদনের হার কমেছে। |
• মুদ্রাস্ফীতি হয়েছে ৭.৩ শতাংশ হারে। সেই হারকে ৪ শতাংশে নিয়ে আসার চেষ্টা করা হচ্ছে। |
• কৃষিতে বিকাশের হার ৪.৬ শতাংশে থাকার সম্ভাবনা। |
• রাজকোষ ঘাটতির পরিমাণ হবে জাতীয় আয়ের ৪.৬ শতাংশ। |
• বিনিয়োগের মাত্রা খুব একটা কমেনি। |
• গত আর্থিক বছরে ২৫৫ মিলিয়ন টন খাদ্যশস্য উত্পাদন হয়েছে। |
• ভারতে এই মুহূর্তে ১৫ বিলিয়ন ডলার জমা হয়েছে। ফলে টাকার দাম পড়ার কোনও আশঙ্কা নেই। |
• উত্পাদন শিল্প ভারতীয় অর্থনীতির দুর্বলতম জায়গা। আমরা সেটাকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করছি। |
• ১০ বছরে ১০ কোটি কর্মসংস্থানের লক্ষ্যমাত্রা রেখেছিলাম। |
• গত আর্থিক বছরে সারা দেশে ৩৯ হাজার কিলোমিটার রাস্তা হয়েছে। নতুন রেলপথ হয়েছে প্রায় ৩ হাজার কিলোমিটার। |
• দেশে বিদ্যুত্ উত্পাদন বেড়েছে। ১৬০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুত্ এ বছর তৈরি করা গিয়েছে। |
• চিনির উপর নিয়ন্ত্রণ সম্পূর্ণ তুলে দেওয়া হয়েছে। |
• নতুন ব্যাঙ্ক খোলার আবেদনপত্র চাওয়া হয়েছে। এ বছর বিভিন্ন ব্যাঙ্কের প্রায় আট হাজার নতুন শাখা খোলা হবে। |
• পুরনো জমি অধিগ্রহণ আইন পাল্টে নতুন আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। |
• সদ্য আনা খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্প দেশের প্রায় ৬৭ শতাংশ মানুষকে সাহায্য করছে। |
• রাজ্যগুলিকে আরও বেশি স্বায়ত্বশাসনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ২ লক্ষ হাজার কোটি টাকার বেশি অনুদান রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে দেওয়া হবে। |
• টেলি যোগাযোগ এবং ওষুধ শিল্পে নতুন বিনিয়োগের উদ্যোগ। |
• তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পকে চাঙ্গা করতে ৪ হাজার কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে। |
• ৫৭ হাজার মেগাওয়াট জলবিদ্যুত্ উত্পাদনের চেষ্টা করা হবে। |
• সাতটি নতুন নিউক্লিয়ার পাওয়ার রিঅ্যাকটর বসানো হবে। |
• চেন্নাই, বেঙ্গালুরু, কলকাতা ও অমৃতসরে নতুন রাস্তা নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। |
• নতুন পেনশন পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। |
• শিল্প রফতানি কমে গিয়েছিল, এখন তা বাড়ছে। |
• কতকগুলি জাতীয় উত্পাদনশীল অঞ্চল তৈরি করা হবে। যেখানে ছোট শিল্পকেও উত্সাহ দেওয়া হবে। |
• উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি ও উত্তরাঞ্চলের জন্য যে পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছিল তার সঙ্গে আরও ১২০০ কোটি টাকা অনুদান দেওয়া হবে। |
• বিশ্বের মধ্যে মাত্র কয়েকটি দেশ মহাকাশযান তৈরি করতে পারে, ভারত তাদের অন্যতম। |
• মহিলাদের নিরাপত্তায় নির্ভয়া প্রকল্প গঠন করা হয়েছিল ১২০০ কোটি টাকা দিয়ে। সেই প্রকল্পে আরও এক হাজার কোটি টাকা অনুদান দেওয়া হবে। |
• খনি এবং উত্পাদন শিল্প ছাড়া পুঁজি বিনিয়োগ আর কোথাও কমেনি। |
• গত ১০ বছরে বৃদ্ধির হার ৬.৬ শতাংশ হয়েছে। |
• শিক্ষা খাতে খরচ হয়েছে ৭৯ হাজার কোটি টাকা। |
• স্বাস্থ্য খাতে খরচ হয়েছে ৩৬ হাজার কোটি টাকা। |
• রান্নার গ্যাসে ৩৩০০ কোটি টাকা ভর্তুকি দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সরকার কিছু সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। সে বাধা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টাও চলছে। |
• গৃহহীনদের জন্য নতুন আবাসন প্রকল্প তৈরি হয়েছে। |
• সেনাবাহিনীতে ‘এক পদ একই পেনশন’ প্রকল্প চালু করা হল। |
• বিজ্ঞান গবেষণায় উত্সাহ দিতে অনুদান বাড়ানো হবে। সে ক্ষেত্রে একটি সংস্থার মাধ্যমে এই অনুদান দেওয়া হবে। |
• ভারতের টাকা বাইরে পাচার হচ্ছে বলে অভিযোগ। আমরা এ বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছি। ৬৭টি ক্ষেত্রে আমাদের হাতে তথ্য এসেছে। |
বরাদ্দ |
• খরচ বাড়ায় আয়ও বাড়াতে হবে। সেই জন্য পরিকল্পনা খাতে আগের আর্থিক বছরের বরাদ্দই বহাল রাখা হচ্ছে। যার পরিমাণ ৫ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা। |
• গ্রামীণ উন্নয়নে ৮৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হল। |
• রেলের অনুদান বাড়িয়ে এ বার ২৯ হাজার কোটি টাকা। গত বছর যা ছিল ২৬ হাজার কোটি টাকা। |
• তফসিলি জাতি ও উপজাতি উন্নয়নে বরাদ্দ ৪৮ হাজার কোটি টাকা। |
• শিশু উন্নয়নে বরাদ্দ ৮১ হাজার কোটি টাকা। |
• দেশজুড়ে পঞ্চায়েতের বিভিন্ন প্রকল্প উন্নয়নে ৭ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হবে। |
• নারী ও শিশুকল্যাণে বরাদ্দ ২১ হাজার কোটি টাকা। |
• মানবসম্পদ উন্নয়নে ৬৭ হাজার কোটি টাকা। |
• তফসিলি তহবিলে ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। |
• স্বাস্থ্য খাতে ৩৩ হাজার ৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দ। |
• খাদ্যে ভর্তুকি দিতে বরাদ্দ করা হয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার কোটি টাকা। |
• সংখ্যালঘু খাতে ৩১১ কোটি টাকা বরাদ্দ। |
• প্রতিরক্ষা খাতে ১০ শতাংশ বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে। |
• শিক্ষা খাতে ৫৭ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। |
• জ্বালানি খাতে ৬৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। |