|
|
|
|
ইস্টবেঙ্গলের সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ পুরনো ‘শত্রু’র
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
ফুটবলবিশ্বের অন্যতম প্রাচীন টুর্নামেন্ট শুরু হতে বাকি আর এক দিন। ইস্টবেঙ্গলের মুখোমুখি হতে চলেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান সানমুন এফসি। যারা নাকি তিন বিদেশি দলের মধ্যে খাতায় কলমে সবচেয়ে দুর্বল। তরুণ ফুটবলারদের মধ্যে জাতীয় দলের কোনও ফুটবলার নেই। ফুটবলারদের গড় বয়স ২১। যদিও সানমুন এফসিকে নিয়ে দেখা দিয়েছে চূড়ান্ত ধন্দ। ক্রীড়াসূচিতে যে ক্লাবের কথা বলা হয় তা ছিল বুসান কিয়ং তোং। যার আর এক নাম বুসান ট্রান্সপোর্টেশন কর্পোরেশন এফসি। কিন্তু সোমবার আইএফএ-র সরকারী সাংবাদিক সম্মেলনে অন্য একটা ক্লাবের উল্লেখ করা হয়েছে। যাদের লোগো আলাদা। কিন্তু আইএফএ সচিব উৎপল গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “যে ফুটবলারদের আসার কথা ছিল তারাই আসছে। আসলে সানমুন হচ্ছে বুসান কিয়ং তোং-য়ের সিস্টার ক্লাব।”
তবে সানমুন কোলাসোর অতটা মাথাব্যথার কারণ না হলেও শিল্ড জিততে মরিয়া ইস্টবেঙ্গলের দ্বিতীয় ম্যাচের ছবিটা হতে পারে উল্টো। যেখানে প্রতিপক্ষ সিঙ্গাপুরের গেলাং। কারণ শিল্ড খেলতে আসা তিন বিদেশি দলের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী তারাই। সিঙ্গাপুরের প্রিমিয়ার ডিভিশন ‘এস-লিগে’ খেলে। দু’বার এস লিগ জেতা ছাড়াও ২০০৪ সালে উদ্বোধনী এএফসি কাপের সেমিফাইনালে উঠেছিল গেলাং। তবে এই প্রথম বার দুই ক্লাব মুখোমুখি হচ্ছে না। ২০০৪ সালে এএফসি কাপের গ্রুপ লড়াইয়ে ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে মুখোমুখি হয় গেলাং। ঘরের মাঠে লাল হলুদ জিতেছিল ৩-২। এ বারের দলে তিন আর্জেন্তিনীয় তারকা লিওনেল ফেলিস, ফ্র্যাঙ্কো চিভিলো ও জোয়াকিন লোপেজ আছেন। এ ছাড়াও দুই জাপানি তারকা ইউকি ইচিকাওয়া ও কেন্তো ফুকাদা আছেন। এখন দেখার এদের মধ্যে কতজন দলের সঙ্গে আসেন। মঙ্গলবার রাতেই শহরে পৌছবে সিঙ্গাপুরের এই দল।
পাশাপাশি আবার গ্রুপ বি অর্থাৎ মোহনবাগানের গ্রুপে রয়েছে বাংলাদেশের শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। যারা ২০১০-১১ মরসুমে বাংলাদেশ লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়। এ দিন আবার শিল্ডের জন্য নতুন স্পনসর হিসেবে উন্নয়ন গ্রুপের নাম ঘোষণা করল আইএফএ। |
|
|
|
|
|