ন্যাশনাল স্পট এক্সচেঞ্জ (এনএসইএল) কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত ও ধৃত পাঁচ জনকে সোমবার চার্জশিট দিল মুম্বই পুলিশ।
৯৮০০ পৃষ্ঠার চার্জশিটে জানানো হয়েছে, কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কিছু অসাধু ব্রোকারের যোগসাজশে কী ভাবে তৈরি হয় দাম মেটানোর ওই সঙ্কট। তবে যে-সব অভিযুক্ত গ্রেফতার হননি, তাঁদের নাম চার্জশিটে নেই। মুম্বই পুলিশের অপরাধ দমন শাখার যুগ্ম কমিশনার হিমাংশু রায় অবশ্য জানান, “তদন্ত শেষ হয়নি। পরে আরও চার্জশিট দাখিল করা হবে। তাই কারও নাম নেই বলেই যে তিনি ছাড় পেয়ে গিয়েছেন, তা নয়।” প্রসঙ্গত, পণ্য লেনদেন বাজারের ৫৬০০ কোটি টাকার এই কেলেঙ্কারির অন্যতম অভিযুক্ত এনএসইএল প্রতিষ্ঠাতা ও ডিরেক্টর জিজ্ঞেশ শাহ এখনও গ্রেফতার হননি।
চার্জশিটে যে ৫ জন ধৃতের নাম রয়েছে, তাঁরা হলেন: এনএসইএলের অঞ্জনী সিংহ, অমিত মুখোপাধ্যায় ও জয় বহুখুন্ডি। আছেন ঋণ গ্রহীতা নীলেশ পটেল ও অরুণ শর্মা। এখন তাঁরা আর্থার রোড জেলে বিচারবিভাগীয় হেফাজতে রয়েছেন। চার্জশিটে ধৃত ও অভিযুক্তদের থেকে বাজেয়াপ্ত করা সম্পত্তির তালিকা, সিল করা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের তথ্য, গুদামজাত পণ্যের পরিমাণ, ২৯৭ জনের সাক্ষ্যের বিবরণ ইত্যাদি আছে। গত ৩০ সেপ্টেম্বর দায়ের করা এফআইআরে জিজ্ঞেশ শাহ, এমসিএক্স স্টক এক্সচেঞ্জের প্রাক্তন এমডি-সিইও জোসেফ মাসে-সহ অন্যদের নাম আছে। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রতারণা, বিশ্বাসভঙ্গ ও ফৌজদারি চক্রান্তের। যার পরিণাম দাম মেটানোর এই সঙ্কট। এর সঙ্গে ১৪৮ জন সদস্য ব্রোকার ও ১৩ হাজার লগ্নিকারী জড়িত।
|
মহেশ কদুমুদি ভারতে গাড়ি সংস্থা ফোক্সভাগেন গোষ্ঠীর বিক্রি বিভাগের প্রধানের অতিরিক্ত দায়িত্ব নিয়েছেন। উল্লেখ্য, ২০১৩-র মার্চ থেকে তিনি ফোক্সভাগেন ইন্ডিয়া-র ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং প্রেসিডেন্ট। |