আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল ১৩টি দোকান। শুক্রবার গভীর রাতে ঘটনাটি ঘটেছে জঙ্গিপুর বাসস্ট্যান্ড লাগোয়া ভাগীরথী সেতুর নিচে। তবে আগুন লাগার কারণ এখনও পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। দমকলের ইঞ্জিন আসার আগেই স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন নিভিয়ে ফেলেন। ভস্মীভূত এক দোকানের মালিক মনোজ ঘোষ বলেন, ‘‘রাত ১০টার মধ্যেই দোকান বন্ধ করে বাড়ি চলে গিয়েছিলাম। মিনিট চল্লিশেক পরে দোকানে আগুন লাগার খবর পাই। বাড়ি থেকে দু’ মিনিটের মধ্যেই ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি আশপাশের দোকান দাউ দাউ করে জ্বলছে।” জঙ্গিপুর বাসষ্ট্যান্ড দোকান মালিক সংগঠনের সম্পাদক কার্তিক সিংহ বলেন, ‘‘ এই অগ্নিকাণ্ডে কয়েক লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে। বন্ধ দোকানে কী ভাবে আগুন লাগল তা বুঝতেই পারছি না।’’ ধুলিয়ানের দমকলের ওসি মহম্মদ আলি বলেন, ‘‘দোকানগুলিতে বিদ্যুতের খুঁটি থেকে এমন ভাবে বিদ্যুতের সংযোগ নেওয়া হয়েছিল যা বিপজ্জনক ও বেআইনি। শটর্র্ সার্কিট থেকেই এমন কাণ্ড বলে প্রাথমিক তদন্তে মনে করা হচ্ছে।’’
|
কাঁটাতার কেটে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ঢোকার সময় বিএসএফের হাতে ধরা পড়ল এক যুবক। শনিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে বৈষ্ণবনগরের দৌলতপুর সীমান্তে। সইদুল শেখ নামে ওই যুবকের বাড়ি বৈষ্ণবনগরে। তাঁর কাছ থেকে ৯০ হাজার টাকার জাল টাকা পাওয়া গিয়েছে। বিএসএফের ২০ নম্বর ব্যাটেলিয়নের কম্যান্ডিং অফিসার প্রেম সিংহ বলেন, ‘‘বাংলাদেশে গোলমাল চলতে থাকায় সীমান্তে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। শনিবার ঘন কুয়াশার সুযোগ নিয়ে ওই যুবক তারকাঁটা কেটে ভারতে ঢুকছিল। তখনই সে ধরা পড়ে যায়। ওই যুবক জাল টাকার কারবার করে বলে জানা গিয়েছে।”
|
বাল্য বিবাহ ও শিশু পাচার রুখতে শনিবার বহরমপুর রবীন্দসদনে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা আয়োজিত এক সচেতনতা শিবিরে শতাধিক মৌলবী যোগ দেন। একজন বলেন, “মুর্শিদাবাদে সাড়ে তিন বছরে সাড়ে ৫ হাজার পাচার হয়েছে। অর্ধেকই নাবালিকা। তা রুখতে সক্রিয় হতে হবে তাঁদের।
|
কৃষ্ণনগর থেকে নবদ্বীপগামী একটি বেসরকারি বাস উল্টে জখম হলেন ৩০ জন যাত্রী। শনিবার দুর্ঘটনাটি ঘটেছে কৃষ্ণনগরের ভালুকায়। গুরুতর আহত আট জনকে শক্তিনগর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
|
মুর্শিদাবাদের বড়ঞায় ময়ূরাক্ষী নদী থেকে শুক্রবার একটি প্রাচীন সিন্দুক উদ্ধার হয়েছে। পাওয়া গিয়েছে ভিক্টোরিয়া আমলের ৬২৮৩টি মুদ্রা। সেগুলি ১৮৩৫ সাল থেকে ১৮৫৩ সালের মধ্যে তৈরি। রাজ্য পুরাতত্ত্ব দফতরের উপ অধিকর্তা অমল রায় বলেন, “এর মধ্যে কিছু খাঁটি রুপোর মুদ্রা রয়েছে। কিছু রুপোর মুদ্রায় দস্তা ও অন্য কোনও ধাতুর মিশ্রণ রয়েছে। বাকিগুলি তামার।” |