টাটকা খবর |
গোয়ার হাসপাতালে তেজপালের যৌন ক্ষমতার পরীক্ষা |
প্রিয়াঙ্কা দাশগুপ্ত • পানজিম |
|
—ফাইল চিত্র। |
যৌন পরীক্ষার জন্য সোমবার সকালেই গোয়া মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয় তহেলকার প্রাক্তন প্রধান সম্পাদক তরুণ তেজপালকে। বাম্বোলিমের ওই হাসপাতালে ফরেনসিক বিভাগের চিকিত্সকরা তেজপালকে পরীক্ষা করে। পুলিশ সূত্রে খবর, যৌন হেনস্থা সংক্রান্ত মামলায় এই ধরনের পরীক্ষা বাধ্যতামূলক। ঘণ্টা পাঁচেকের পরীক্ষানিরীক্ষার পরে তাঁকে ফের গোয়া পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চের দফতরে নিয়ে আসা হয়। রবিবারই তেজপালকে ছ’দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। পুলিশ যদিও ১৪ দিনের জন্য তেজপালকে নিজেদের হেফাজতে চেয়েছিল। রবিবার তাঁকে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা জেরা করা হয়। এ দিনও সকাল থেকে তেজপালকে জেরা করা হবে বলে জানা গিয়েছে। নভেম্বরের ৭ ও ৮ তারিখে গোয়ার একটি হোটেলের লিফটে সহকর্মীকে যৌন হেনস্থার অভিযোগে তেজপালকে গত শনিবার গ্রেফতার করে গোয়ার পুলিশ। ওই দু’দিন রাতে ঠিক কী হয়েছিল তা সবিস্তার জানতে সেই হোটেলে তেজপালকে নিয়ে যাওয়া হবে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
|
পশ্চিমবঙ্গ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে চিঠি, জানালেন ব্রাত্য |
নিজস্ব সংবাদদাতা |
পশ্চিমবঙ্গ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার রামপদ বেরাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় কারণ জানতে উপাচার্যকে চিঠি পাঠিয়েছে রাজ্যের শিক্ষা দফতর। সোমবার বিধানসভায় রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু এ কথা জানিয়ে বলেছেন, ওই চিঠিতে তিনটি বিষয় জানতে চাওয়া হয়েছে। এক, অব্যাহতির এই সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কাউন্সিলে পাশ করানো হয়েছিল কি না। দুই, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল কি না। তিন, অব্যাহতির এই নোটিস জারির আগে রেজিস্ট্রারকে শো কজ করা হয়েছিল কি না। মন্ত্রী জানিয়েছেন, আশা করি উপাচার্য এই চিঠির জবাব দেবেন। যদি এই তিনটি বিষয় না মেনে রেজিস্ট্রারকে অব্যাহতি দেওয়া হয়ে থাকে, তবে উপাচার্যকে সরকারের পক্ষ থেকে তাঁকে পুনর্বহাল করার কথা বলা হবে। গত ২৫ নভেম্বর বারাসতের ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কৌশিক গুপ্ত নোটিস পাঠিয়ে রেজিস্ট্রারের ওই অব্যাহতির নির্দেশ দিয়েছিলেন। রামপদবাবুর বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ উঠেছিল। যদিও উপাচার্য জানান, কী কী কারণে তিনি রেজিস্ট্রারকে অব্যাহতি দিয়েছেন রাজ্য সরকারের তরফে জানতে চাওয়ায়, তিনি গত ২৮ নভেম্বর সবই জানিয়ে দিয়েছেন।
|
নবান্নে জয়রামন |
নিজস্ব সংবাদদাতা |
|
ডিজি-র সঙ্গে দেখা করতে সোমবার নবান্নে কে জয়রামন। ছবি: সুদীপ আচার্য। |
রবিবার রাতেই শিলিগুড়ি থেকে কলকাতার উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন কে জয়রামন। সোমবার সকালে কলকাতায় পৌঁছে বেলা ১০টা ২০ নাগাদ নবান্নে আসেন শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেটের সদ্য প্রাক্তন এই কমিশনার। এ দিন রাজ্য পুলিশের ডিজি জি এম পি রেড্ডির সঙ্গে দেখা করেন তিনি। মালদহের জেলাশাসক গোদালা কিরণকুমারকে গ্রেফতার করার পর জয়রামনকে তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। কী কারণে এবং কোন পরিস্থিতিতে তিনি জেলাশাসককে গ্রেফতার করেছিলেন সে সব নিয়েই আজকের বৈঠক। জয়রামন এ দিন স্পেশ্যাল আইজি-র সঙ্গেও দেখা করেন। নবান্ন থেকে বেরনোর সময় জয়রামন সাংবাদিকদের বলেন, “আমার কোনও অনুশোচনা নেই। যা বলার ডিজিকে বলেছি। পরবর্তী পোস্টিং-এর জন্য অপেক্ষা করব।”
|
ইনটার্নদের কর্মবিরতি উঠল ন্যাশনাল মেডিক্যালে |
নিজস্ব সংবাদদাতা |
নিরাপত্তার দাবিতে সোমবার সকাল থেকে শুরু হওয়া কর্মবিরতি তুলে নিলেন কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্রায় দেড়শো ইনটার্ন। এ দিন সকাল থেকে তাঁদের কর্মবিরতি শুরু হয়েছিল। অভিযোগ, গত শনিবার দুপুরে কর্তব্যরত এক মহিলা ইনটার্নের সঙ্গে একটি রোগীর পরিবারের ৩-৪ সদস্য মদ্যপ অবস্থায় অশালীন আচরণ করে। সেই সময় কোনও নিরাপত্তারক্ষীকেই ধারেকাছে দেখা যায়নি বলে অভিযোগ। ওই ইনটার্ন তখন মোবাইলে তাঁর কয়েক জন বন্ধুকে এই ঘটনার কথা বলেন। তাঁরা এসে কোনও রকমে উদ্ধার করেন তাঁকে। ইনটার্নদের দাবি, এটি কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এর আগে বহু বার এমন ঘটনা ঘটেছে। সুপারকে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। হাসপাতালের ভিতর যে পুলিশ বুথ আছে, সেখানেও সব সময় পুলিশকর্মী থাকে না বলে তাঁদের অভিযোগ। এ দিনের কর্মবিরতি চলাকালীন ইনটার্নদের দাবি ছিল সুপার নিজে এসে কথা বলে সমস্যার সুরাহা করুন। কিন্তু নিজে না এসে সুপার তাঁদের ডেকে পাঠান। বিকেল পৌনে তিনটে নাগাদ হাসপাতাল সুপার পার্থপ্রতিম প্রধানের ঘরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ইনটার্নদের বৈঠক বসে। প্রায় সাত ঘণ্টা চলার পর তুলে নেওয়া হয় কর্মবিরতি। হাসপাতাল সূত্রে খবর, এ দিনের এই কর্মবিরতির ফলে যথেষ্ট ভোগান্তি পোহাতে হয় রোগীদের। জরুরি বিভাগ-সহ অন্যান্য বিভাগে পরিষেবা ব্যাহত হয়। রোগী-সহ অন্য দিকে, রাজ্যের স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা সুশান্ত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “কর্মবিরতি তুলে না নিলে এই ইনটার্নদের রেজিস্ট্রশন সার্টিফিকেট দেওয়া হবে না।”
|
মেদিনীপুরে ট্রাক-অটো মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত ১, আহত ৮ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
|
দুর্ঘটনার পর দুমড়ে যাওয়া অটোর ছবি তুলেছেন সৌমেশ্বর মণ্ডল। |
সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ পশ্চিম মেদিনীপুরের মোহনপুরে ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কে একটি ট্রাকের সঙ্গে অটোর মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এই ঘটনায় এক জন মারা গিয়েছেন। গুরুতর আহত ৮ জন। আহতদের মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ দিন সকালে বালি ভর্তি ওই ট্রাকটি মেদিনীপুর থেকে খড়্গপুরের দিকে যাচ্ছিল। মোহনপুরের কাছে উল্টো দিক থেকে আসা যাত্রী ভর্তি একটি অটো মুখোমুখি ধাক্কা মারে ট্রাকের গায়ে। ঘটনাস্থলেই মারা যান ১ যাত্রী। বাকি ৮ জন আহতকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। ঘটনার পর এলাকার বাসিন্দারা ৬০ নম্বর জাতীয় অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, খড়্গপুরের দিক থেকে আসা ওই অটোটি একটি মোটরবাইককে বাঁচাতে গিয়েই ট্রাকে ধাক্কা মারে।
|
আরও দু’দিন বাড়ল বাংলাদেশে অবরোধের সময়সীমা
সংবাদ সংস্থা |
বাংলাদেশ জুড়ে ৭২ ঘণ্টা অবরোধের সময়সীমা আরও দু’দিন বাড়াল বিরোধীরা। বাংলাদেশের প্রধান বিরোধী বিএনপি-সহ ১৮ দলীয় জোটের ডাকা অবরোধ শেষ হওয়ার কথা ছিল মঙ্গলবার। কিন্তু বিএনপি-র মুখপাত্র ও যুগ্মসচিব জেনারেল সালাহুদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, অবরোধ চলবে বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত। আগামী ৫ জানুয়ারির নির্বাচন প্রত্যাহার ও নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের দাবিতে গত দু’সপ্তাহের রাজনৈতিক সংঘর্ষে ২৮ জনের প্রাণহানি হয়েছে।
মাসখানেক ধরে চলতে থাকা হরতাল-অবরোধ ইত্যাদি রাজনৈতিক কর্মসূচির জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশের আর্থিক উন্নয়নও। দেশের বণিকসভাগুলি এই নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে। সোমবারই নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। কিন্তু বিএনপির-র হুমকি, নির্বাচনের সময় নিয়ে মতানৈক্য না হওয়া পর্যন্ত তারা কোনও প্রার্থী দেবে না। তাদের আরও দাবি, এই মতবিরোধ মেটার পরই নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচন করা উচিত। যদিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগেই বহুদলীয় অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেছেন, যার অধীনে এই নির্বাচনের পরিকল্পনা আছে। বাংলাদেশের এই পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন রাষ্ট্রপুঞ্জের মানবাধিকার কমিশনের হাই কমিশনার নবি পিল্লাই আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতে এ বিষয়ে বিচারের হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন। রাজনৈতিক অচলাবস্থা কাটাতে রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিব বান কি মুন নিজেই উদ্যোগী হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধী নেত্রী খালেদা জিয়াকে চিঠি দিয়েছেন।
|
জমি বিবাদের জেরে নদিয়ায় নিহত এক |
নিজস্ব সংবাদদাতা • চাকদহ |
জমির আল নিয়ে বিবাদের জেরে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে নদিয়ার চাকদহের তারিণীপুরে। রবিবার রাতে কল্যাণীর জওহরলাল নেহরু হাসপাতালে জামাত আলি মণ্ডল নামে বছর পঞ্চাশের ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়। জামাতের স্ত্রী জাহেদা মণ্ডল গতকাল রাতে চাকদহ থানায় এ বিষয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ ওই অভিযোগের ভিত্তিতে সাহাদপ আলি মণ্ডল নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। পুলিশ জানিয়েছে, ভাগীরথীর চরের একটি জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই জামাত ও সাহাদপ আলির পরিবারের মধ্যে বিবাদ। রবিবার দুপুরে সেই গণ্ডগোলের মাত্রা বেড়ে যায়। ওই সময় সাহদপ এবং তার পরিবারের লোকজন কোদাল-লাঠি দিয়ে জামাতকে বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে জওহরলাল নেহরু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাতে সেখানেই জামাল আলি মণ্ডলের মৃত্যু হয়।
|
কানপুরে ট্রেন ও প্ল্যাটফর্মের মধ্যে আটকে মৃত্যু মহিলা যাত্রীর |
সংবাদ সংস্থা |
রবিবার রাতে কানপুর স্টেশনে ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে মৃত্যু হয় এক মহিলা যাত্রীর। ট্রেন ও প্ল্যাটফর্মের মাঝে আটকে গিয়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে পুলিশ। পড়ে যাওয়ার পর ওই মহিলা প্রায় ৪৫ মিনিট ওখানে আটকে ছিলেন বলে অভিযোগ। এর পর জিআরপি ও রেলকর্মীদের তৎপরতায় ওই মহিলাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ডাক্তাররা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। প্রশ্ন উঠেছে, বিপজ্জনক ভাবে আটকে পড়ার পরও কেন ওই মহিলা যাত্রীকে উদ্ধার করতে এত দেরি হল। রেলের তরফে জানানো হয়েছে, তাদের কোনও গাফিলতিতে নয়, চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়েই এই বিপত্তি। যদিও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ট্রেন থামার পরই ওই মহিলা নামছিলেন। কিন্তু ট্রেনের পাদানি থেকে পিছলে তিনি নীচে পড়ে যান। ট্রেন ও প্ল্যাটফর্মের মাঝে কেন অতটা ফাঁকা জায়গা ছিল তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
|
বাঘের হানায় জখম দু’টি হাতি
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
শাবককে বাঁচাতে গিয়ে বাঘের কামড়ে জখম হল একটি হাতি। ঘটনাটি ঘটেছে কাজিরাঙায়। ‘ওয়াইল্ডলাইফ ট্রাস্ট অফ ইন্ডিয়া’র পশুচিকিৎসক অঞ্জন তালুকদার জানান, রবিবার রাতে কোহরা রেঞ্জের মিহিমুখে বনবিভাগের হাতিদের আস্তানায় একটি বাঘ হানা দেয়। সরস্বতী নামে একটি হাতির শাবককে আক্রমণ করে সে। শাবককে বাঁচাতে সরস্বতী বাঘের সঙ্গে লড়াই শুরু করে। মা এবং শাবককে জখম করে বাঘটি পালায়।
অন্য দিকে সোমবার সকালে কাজিরাঙার বাগরি রেঞ্জে বুনো হাতির আক্রমণে বনবিভাগের একটি হাতি জখম হয়। তিনটি হাতির চিকিৎসা চলছে। এ দিন সকালে একপাল বুনো হাতি জঙ্গল থেকে বের হয়ে নুমালিগড় এলাকার বহু ফসলের খেত নষ্ট করে। গুয়াহাটির গড়চুকেও গত রাতে বুনো হাতির আক্রমণে কয়েকটি বাড়ির দেওয়াল ভাঙে।
|
খাবারে বিষক্রিয়ায় মৃত্যু
সংবাদ সংস্থা |
বিয়ে বাড়ির খাবার খেয়ে বিষক্রিয়ার মৃত্যু হল এক বালকের। গুরুতর অসুস্থ আরও ১০ জন। ভাগলপুরের রসুলপুর থানা এলাকার ধনৌরা গ্রামে রবিবার রাতে ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম মহম্মদ জাফরান (৮)। খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে জাফরান এবং আরও কয়েকজনকে গ্রামের এক হাতুড়ে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়। বাকিদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশের অনুমান, খাদ্যে বিষক্রিয়ার জন্যই জাফরানের মৃত্যু হয়েছে।
|
অজ্ঞাতপরিচয় মহিলার দেহ উদ্ধার খড়দহে |
নিজস্ব সংবাদদাতা |
রবিবার গভীর রাতে কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়েতে অজ্ঞাতপরিচয় এক মহিলার দেহ উদ্ধার করে খড়দহ থানার পুলিশ। বছর চল্লিশের ওই মহিলার দেহে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ওই দিন রাতে কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ের রুইয়া বকুলতলায় রাস্তার পাশে পড়ে থাকা শাড়ি পরা ওই মহিলার দেহটি টহলদারি পুলিশের নজরে আসে। সেখান থেকে দেহ উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সোমবার সকাল পর্যন্ত মহিলার কোনও পরিচয় জানা যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ। |
|