ব্যাট হাতে সচিনকে দ্বিতীয় বার আর দেখতে পাবে না ইডেন। কিন্তু সেই বিরহ বেদনা যেন কিছুটা ভুলিয়ে দিতেই এক মধুর জয় উপহার দিল ধোনির দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে কার্যত গুঁড়িয়ে দিয়ে তৃতীয় দিনেই সিরিজের প্রথম টেস্ট জিতে নিল ভারত। এমনটা যে ঘটতে পারে শুক্রবার বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে তার ইঙ্গিত মিলছিল।
বৃহস্পতিবার থেকে যে ব্যাটিং প্রদর্শনী শুরু করেছিলেন রোহিত শর্মা ও রবিচন্দ্রন অশ্বিন শুক্রবারেও তা বজায় থাকল। গতকাল সেঞ্চুরি করেছিলেন রোহিত শর্মা। আজ ১৫৯ বলে শতরান করেন অশ্বিন। এটি কেরিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি অশ্বিনের। অসামান্য ইনিংস খেলে ৩০১ বলে ১৭৭ রান করে বিদায় নেন রোহিত। এর ঠিক পরেই শিলিংফোর্ডের বলে ১২৪ রান করে বিদায় নেন অশ্বিনও। দুজনের এই অসাধারণ পার্টনারশিপ ভারতকে অনেকটা স্বস্তি এনে দেয়।
জয়োল্লাস ধোনিবাহিনীর।
মধ্যাহ্নভোজের পর ব্যাট করতে নামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দাপটেই শুরু করেন ক্রিস গেইল। কিন্তু ভুবনেশ্বর কুমারের বলে ৩৩ রানে আউট হন তিনি। প্রজ্ঞান ওঝার বলে ব্যক্তিগত ৭ রানের মাথায় ক্যাচ তোলেন কিয়েরন পাওয়েল। সুযোগ হাতছাড়া করেন ভুবনেশ্বর কুমার। গেইল আউট হওয়ার পর খেলার রাশ ধরেন ব্রাভো ও পাওয়েল। তৃতীয় দিনে পিচ স্লো হওয়ায় বল টার্ন করছে ভালই। আর এই সুযোগ নিতে মূলত স্পিনারদেরই কাজে লাগাচ্ছেন ধোনি। প্রথম দিকে কিছুটা অসুবিধা হলেও অনেকটাই রান সংগ্রহ করে ফেলেন ব্রাভো-পাওয়েল জুটি।
তবে এই জুটি ভাঙার কাজটা করলেন অশ্বিনই। তাঁর বলে ব্যক্তিগত ৩৬ রানে আউট হন পাওয়েল।
অন্য দিকে, পাওয়েলের পর স্যামুয়েলস ব্যাট করতে এলেও ক্রিজে থাকতে পারেননি বেশি ক্ষণ। ক্রিজে পেস ও সুইংয়ের জাদু দেখাতে শুরু করেন মহম্মদ সামি। স্যামুয়েলসের উইকেটটি তুলে নেন মহম্মদ সামি। ৩৪.৩ ওভারের মাথায় অশ্বিনের বলে রোহিত শর্মার হাতে ধরা দেন ডারেন ব্রাভো। তিনি ৭৮ বলে ৩৭ রান করেন। মহম্মদ সামির বলে এক রানে আউট হলেন দীনেশ রামদিন।
৪৮ তম ওভারে পর পর দুই বলে স্যামি ও শিলিংফোর্ডের উইকেট তুলে নিলেন সামি। আবার ৫৫ ওভারে শেলডন কটারেলের উইকেট তুলে নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কফিনে শেষ পেরেকটি পুঁতলেন সামি। আর সেই সঙ্গেই ইনিংস ও ৫১ রানে জিতে সিরিজ ১-০ তে এগিয়ে গেল ভারত। ম্যাচের সেরা হয়েছেন রোহিত শর্মা।
এক অভিযুক্তের গ্রেফতারিকে ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটে গেল বীরভূমের কাঁকরতলা থানার বড়রা গ্রামে। শুক্রবার সকালের ওই ঘটনায় অভিযুক্তকে গাড়িতে তুলে থানায় আনার পথে মারমুখী হয়ে ওঠে বাসিন্দাদের একাংশ। অভিযুক্তকে ছাড়িয়ে নিতে তারা পুলিশকে তাড়াও করে। কোনওক্রমে ধৃত যুবককে নিয়ে পুলিশের গাড়িটি ঘটনাস্থল থেকে বেরোতে পারলেও উত্তেজিত জনতার সামনে পড়ে যায় গ্রামের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা পুলিশেরই অন্য একটি ভ্যান। বাবুইজোড়-পাঁচড়া রাজ্য সড়কে, কাঁকরতলার কৈথি মোড়ে থাকা ওই গাড়িটি তখন গ্রামের দিকেই মুখ করে ছিল। ঘোর বিপদে গাড়ি ঘোরাতে না পেরে ব্যাক গিয়ারে পিছোতে শুরু করেন চালক। সেই পিছোতে থাকা ভ্যানের ধাক্কাতেই মৃত্যু হয় এক সাইকেল আরোহীর। পুলিশ জানায়, মৃতের বাড়ি কাঁকরতলা গ্রামে।
ঘটনার পরেই ক্ষিপ্ত জনতা পুলিশভ্যানের উপর চড়াও হয়। দীর্ঘ ক্ষণ অবরোধ করে রাখা হয় স্থানীয় বড়রা মোড়। এর জেরে বাবুইজোড়-আসানসোল ও বাবুইজোড়-সিউড়ি দু’টি রুটেরই বাস বন্ধ হয়ে যায়। ক্ষতিপূরণের দাবিতে ঘেরাও করা হয় কাঁকরতলা থানাও। আলোচনার প্রায় চার ঘণ্টা পরে বাসিন্দারা আন্দোলন প্রত্যাহার করে নেন। বীরভূমের পুলিশ সুপার সি সুধাকর বলেন, “একটি ঘটনা ঘটেছে। মৃতের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যাপারটি সহানুভূতির সঙ্গে বিবেচনা করা হবে।”
শিশুসন্তানকে আটকে রেখে শ্বশুরবাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার নালিশ নিয়ে পুলিশের কাছে গিয়েছিলেন তরুণী। তার জেরেই স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকেরা মিলে তাঁকে পিটিয়ে খুন করে বলে অভিযোগ। বৃহস্পতিবার রাতে উত্তর ২৪ পরগনার বাদুড়িয়ায় গুড়দহ গ্রামে খাদিজা বিবি (২১) নামে ওই তরুণীর মৃত্যু হয়। খুনের অভিযোগে তাঁর স্বামী মনিরুল মণ্ডল ও শ্বশুর আব্দুল লতিফ মণ্ডলকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। মনিরুলের মা আয়েশা বিবি-সহ আরও পাঁচ অভিযুক্তের খোঁজ চলছে। দুপুর ১২টা নাগাদ বাদুড়িয়া থানায় গিয়ে খাদিজা অভিযোগ করেছিলেন, স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাঁকে বেধড়ক পিটিয়ে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু তাঁর তিন বছরের ছেলে তাহিদকে সঙ্গে আনতে দেয়নি। পুলিশ তাহিদকে উদ্ধার করে মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেয়। এর পরেই থানায় গিয়ে মনিরুল প্রতিশ্রুতি দেয়, স্ত্রীর উপর আর অত্যাচার করবে না। স্ত্রী-সন্তানকে বাড়িতে ফিরিয়েও নিয়ে যায়। রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ গ্রামবাসীর মারফত থানায় খবর আসে, খাদিজা গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। কিন্তু ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ দেখে, খাদিজার দেহ বাড়ির বারান্দায় শোয়ানো রয়েছে। বাদুড়িয়া থানার ওসি কল্লোল ঘোষ অবশ্য বলেন, “ঠিক কী ভাবে খাদিজার মৃত্যু হয়েছে, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না পেলে তা বলা সম্ভব নয়। আপাতত একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু হয়েছে।’’
পুলিশের জালে তোলাবাজ লিটন নিজস্ব সংবাদদাতা • ডানকুনি
ডানকুনিতে এক বিস্কুট কোম্পানির মালিকের থেকে ২ কোটি টাকা তোলা চেয়ে হইচই ফেলে দেওয়া দুষ্কৃতী সঞ্জয় ব্যাপারি ওরফে লিটন শুক্রবার গ্রেফতার হল ডানকুনি লাগোয়া গোবরা থেকে। পুলিশের দাবি, আদতে হুগলির পোলবার বাসিন্দা বছর তিরিশের এই যুবকের বিরুদ্ধে ছ’টি খুন-সহ ২৬টি মামলা রয়েছে। রয়েছে তোলাবাজির একাধিক অভিযোগ। গোবরায় এক আইনজীবীর বাড়িতে সস্ত্রীক ভাড়া থাকছিল সে। এ দিন তার ডেরা থেকে ২৮ কেজি গাঁজা মিলেছে। পাওয়া গিয়েছে ১১টি মোবাইল। এ ছাড়া, একটি দামি মোটরবাইক এবং ল্যাপটপও উদ্ধার করেছে পুলিশ। হুগলির পুলিশ সুপার সুনীল চৌধুরী শুক্রবার বলেন, “লিটনকে জেরা করে ও তার কাছ থেকে মেলা মোবাইলগুলোর সিম-কার্ড এবং ল্যাপটপ পরীক্ষা করে পুলিশ তার সম্বন্ধে বিশদে জানার চেষ্টা করছে। সেই তথ্যের উপর নির্ভর করেই তার অন্য শাগরেদদের ধরার চেষ্টা হবে।”
শিশুমৃত্যুর জেরে তুলকালাম আসানসোলে নিজস্ব সংবাদদাতা • আসানসোল
শিশুমৃত্যুর জেরে ধুন্ধুমার হল আসানসোল জেলা হাসপাতালে। গাফিলতিতেই মৃত্যু হয়েছে অভিযোগ তুলে ওই শিশুর বাড়ির লোকজন এক চিকিৎসক ও তিন কর্মীকে মারধর করে বলে অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। শিশুটির বাড়ির লোকজনের পাল্টা দাবি, তাঁদেরই মারধর করেছে হাসপাতালের কর্মীরা। দু’পক্ষই পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছে।
হাসপাতাল সুপার নিখিলচন্দ্র দাস বলেন, “প্রিয়জনের মৃত্যু সকলের কাছেই বেদনার। কিন্তু সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে একটি পরিবার হাসপাতালে এমন কাণ্ড ঘটাবে, ভাবা যায় না।” তিনি পুলিশের কাছে এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ করেছেন। আসানসোল দক্ষিণ থানার তরফে জানানো হয়েছে, মৃত শিশুর বাবা এবং হাসপাতালের সুপার, দু’জনই অভিযোগ দায়ের করেছেন। তদন্ত শুরু হয়েছে।
ওয়ার্ডেই খুর নিয়ে তাণ্ডব রোগীর নিজস্ব সংবাদদাতা • আরামবাগ
সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরবেন বলে শুক্রবার সকাল সকাল ব্যাগ গুছিয়ে স্ত্রীর অপেক্ষায় নিজের বেডেই বসেছিলেন শেখ রেজাউল। হঠাৎই বিপত্তি। মানসিক ভারসাম্যহীন এক রোগী তাঁর উপরে চড়াও হলেন ক্ষুর হাতে। জখম হয়েছেন রেজাউল-সহ আরও কয়েক জন। রেজাউলের ঠিকানা আপাতত সেই আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালই।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, গত কয়েক দিন ধরে হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি ছিলেন আরামাগের হরিণখোলার বাসিন্দা রেজাউল। তাঁর উপরে চড়াও হন অলোক সরেন। বাধা দিতে গিয়ে ক্ষতবিক্ষত হয়েছেন অন্য এক রোগীর আত্মীয় এবং অলকের ভাই। হামলা চালানোর পরে অলোক হাসপাতাল থেকে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করলেও তাঁকে ধরে ফেলেন নিরাপত্তা কর্মী ও স্থানীয়রা। অন্য রোগীদের দাবিতে হাসপাতাল সুপার নির্মাল্য রায় তাঁকে পুলিশের হাতে তুলে দেন। সুপার বলেন, “ওই রোগী মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। তাঁকে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।” পুলিশের বক্তব্য, আদালত সিদ্ধান্ত নেবে ওই রোগীকে কোথায় রাখা হবে।
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হাজের হয়গ্রীব মন্দির নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি
ভূমিকম্পে ফাটল বাড়ল হাজোর হয়গ্রীব মন্দিরে। ষষ্ঠ শতাব্দীতে, পাল রাজাদের আমলে কামরূপ জেলার হাজোয় এই মন্দিরটি তৈরি করা হয়। পরে ১৫৮৩ সালে রাজা রঘুদেব নারায়ণ মন্দিরটি পুনর্নির্মাণ করান। সেই মন্দিরের যুগমোহন দ্বারের পূর্বের চূড়া ও মূল খুঁটিতে ফাটল দেখা দিয়েছিল। মন্দির কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, বিষয়টি রাজ্য প্রত্নতত্ত্ব দফতরকে জানানো হলেও তারা কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। গত ৬ নভেম্বর অসমে ৫.৫ রিখটার স্কেলে ভূমিকম্প হওয়ায় ফাটল আরও বেড়ে গিয়েছে। মন্দির কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, প্রত্নতত্ত্ব দফতর অবিলম্বে ফাটল মেরামতির ব্যবস্থা না করলে মন্দিরের চূড়া ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। পরে প্রত্নতত্ত্ব দফতরের বিশেষজ্ঞরা মন্দিরে গিয়ে ফাটল পরীক্ষা করেন।
উদ্ধার অপহৃত বাঙালি ব্যবসায়ী নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি
যৌথবাহিনীর অভিযানে উদ্ধার হলেন অপহৃত এক বাঙালি ব্যবসায়ী। গত ১ নভেম্বর কোকরাঝাড়ের নরাবাড়ি থেকে জঙ্গিরা প্রশান্ত দত্ত নামে ওই ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ১৫ জনকে আটক করেছে পুলিশ। পুলিশ জানায়, গত রাতে আগাম খবরের ভিত্তিতে যৌথ বাহিনী কোকরাঝাড় ও ধুবুরির সীমানায়, চাপড়ের পানবাড়ি এলাকায় অভিযান চালায়। সেখানেই শালকোচার জঙ্গল থেকে প্রশান্তবাবুকে উদ্ধার করা হয়। ধরা পড়ে একটি জঙ্গি সংগঠনের কয়েকজন সদস্য।
রেল লাইনে বোমা, বিঘ্ন ট্রেন চলাচলে নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি
নামনি অসমের কৃষ্ণাইয়ে রেল লাইনে রাখা চারটি বোমা উদ্ধার হল। অল্পের জন্য রক্ষা পেল ট্রেন। পুলিশ জানায়, আজ সকালে গোয়ালপাড়া জেলার কৃষ্ণাই ও দুধনৈ স্টেশনের মধ্যবর্তী অংশে, খারিয়াপাড়ায় রেল লাইনের পাশে বোমাগুলি দেখতে পান দুই রেলকর্মী। সঙ্গে সঙ্গেই ওই লাইনে সব ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী এসে সেগুলিকে সরিয়ে নিয়ে যায়। পরে সেনাবাহিনী বোমাগুলি নিষ্ক্রিয় করে। এর মধ্যে একটি বোমার ওজন প্রায় তিন কিলোগ্রাম। বোমার জন্য দুধনৈতে কামাখ্যা-দানাপুর এক্সপ্রেস ২ ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকে। সরাইঘাট এক্সপ্রেস ও যশবন্তপুর এক্সপ্রেস নিউ বঙ্গাইগাঁও হয়ে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়।
পাচারকারীরা পালালেও উদ্ধার ব্যাগভর্তি অস্ত্র নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি
সীমান্ত পার করে গারো পাহাড়ের জঙ্গিদের কাছে অস্ত্র পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা চলছিল। বিএসএফ জওয়ানদের নজরে পড়ে যাওয়ায় সেই চেষ্টা ভেস্তে যায়। অস্ত্র সরবরাহকারীরা পালিয়ে গেলেও দু’ব্যাগ অস্ত্রশস্ত্র বিএসএফ উদ্ধার করেছে। বিএসএফ সূত্রে খবর, গত কাল রাতে দক্ষিণ গারো পাহাড়ের ফকিরকোনা সীমান্তে প্রহরারত জওয়ানেরা ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কিছু মানুষের তৎপরতা লক্ষ্য করেন। তাদের আত্মসমর্পণ করতে বললে তারা সীমান্তের ওপারে পালিয়ে যায়। পরে তল্লাশি চালিয়ে জঙ্গল থেকে দু’টি ব্যাগ মেলে। পাওয়া যায় একটি কার্বাইন মেশিনগান, ইতালিতে তৈরি একটি বেরেটা ও চিনে তৈরি একটি ৭.৬৫ মিলিমিটার পিস্তল, কার্বাইনের ২টি ম্যাগাজিন, পিস্তলের ৪টি ম্যাগাজিন, অয়্যারলেস ও সিগন্যাল বুস্টার, ১০টি রেডিও সেট ইত্যাদি।
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website
may be copied or reproduced without permission.