কাটোয়া বীজ বনাম শিব
রণং দেহি |
ন’নগর সবুজ সঙ্ঘ |
|
• বীরবর্ণনা ১৪ বছরের পুজোকে রূপ দিচ্ছেন মেদিনীপুরের শিল্পীরা। থিম বিবেকানন্দের জীবনবৃত্তান্ত। ২৮-৩০ রকমের শস্য বীজ দিয়ে বেলুড় মঠের আদলে মণ্ডপ গড়া হবে।
•
ব্রহ্মাস্ত্র প্রশাসনের তরফে ফি বছরই পুরস্কার আসে ঝুলিতে। এ বছর নবদ্বীপের পাঁচ শিল্পী ‘জীবন্ত মূর্তি’ হয়ে দর্শকদের স্বাগত জানাবেন। ।
•
ব্যূহে ছিদ্র জায়গাটা ছোট্ট। চারপাশে বাড়ি, মধ্যে রাস্তায় পুজো। কাজেই চাইলেও হাত-পা ছড়ানোর জায়গা নেই।
•
কুবেরের ধন ক্লাবের সদস্য, গ্রামবাসী আর স্পনসর মিলিয়ে পুজোর খরচ মোটামুটি উঠে আসে। উদ্যোক্তাদের দাবি, এ বারের বাজেট ৫ লক্ষ টাকা।
•
তূণে বাড়তি ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় পুজো উদ্বোধনের পরে স্থানীয় প্রাথমিক স্কুলের ১৫৪ জন পড়ুয়ার হাতে তুলে দেওয়া হবে স্কুল ব্যাগ থেকে জলের বোতল।
|
|
প্রতি বছরই এই ক’টা
দিনের
জন্য মুখিয়ে থাকি।
মিনতি মণ্ডল। পাড়াবাসী |
টিভিস্টারকে দিয়ে উদ্বোধন
করালে ষোল কলা পূর্ণ হত।
শুভ্রা পাল | কলেজ পড়ুয়া |
|
|
সেনাপতির রণহঙ্কার আমাদের আশপাশে কেউ নেই!
বিকাশচন্দ্র সাহা | সম্পাদক |
|
জাজিগ্রাম নবোদয় সঙ্ঘ |
|
• বীরবর্ণনা ২৩ বছরের বীরের চওড়া কাঁধে থিম এ বার শিবের দ্বাদশ লিঙ্গের মন্দির। পিচ বোর্ড, কাচ, ক্রিস্টাল, কল্কে, বেল পাতা, হরিতকি দিয়ে এই দ্বাদশ লিঙ্গ তৈরি করছেন কাটোয়ার কারিগরেরা। সাজুয্য রেখে তৈরি হয়েছে প্রতিমা।
•
ব্রহ্মাস্ত্র বর্ধমান-কাটোয়া রোডের ধারে পুজো। স্বাভাবিক ভাবেই জন সমাগম বেশি। মণ্ডপের সামনেটা কলসি ও প্রদীপ দিয়ে সাজানো হবে। সবাইকে সচেতন করতে থাকবে মনীষীদের বাণীও।
•
ব্যূহে ছিদ্র পরিকল্পনার অভাব। মান্ধাতার আমলের মণ্ডপ সজ্জার দায়িত্ব থাকে ডেকরেটরের হাতেই।
•
কুবেরের ধন ক্লাবের ৬০ সদস্যের ভরসায় বাজেট সাড়ে তিন লক্ষ। কিন্তু খরচ তা ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা।
•
তূণে বাড়তি দর্শনার্থী ও পথচারীদের সুবিধায় পুজোর চার দিনই জল ও প্রাথমিক চিকিৎসার বন্দোবস্ত রয়েছে। |
|
চার দিন পাড়াপড়শি
সবাইকে
খুশি করাই লক্ষ্য।
মৃত্যুঞ্জয় মাজি | পাড়াবাসী |
অনুষ্ঠান আর কিছু দিন
ধরে চললে বেশ হত!
উমা পণ্ডিত | কলেজ পড়ুয়া |
|
|
সেনাপতির রণহঙ্কার সাধ্য কম, তবু সেরাটাই উজাড় করি!
বঙ্কুবিহারী ঘোষ | সম্পাদক |
|
আসানসোল গণেশ বনাম ফল
রণং দেহি |
কোর্ট রোড সর্বজনীন |
|
• বীরবর্ণনা ৬৭ বছরে সিদ্ধিদাতা গণেশের নানা রূপ নিয়ে হাজির। আইসক্রিমের কাঠি, আয়না, কাচ আর কাঠের গুঁড়োয় গ্রাম বাংলার ছোঁয়া। ভিন্ রাজ্য থেকে শিল্পী ধার করে নয়, নির্ভেজাল নিজেদের কারুশিল্পী দিয়েই তৈরি মণ্ডপ।
• ব্রহ্মাস্ত্র গত কয়েক বছর ধরে সেরার শিরোপা এমনিতেই পকেটে। এ বারও কি হ্যাট্রিক বাঁধা? কর্তারা বলছেন, বিশ্বাস না হলে ক’দিন অপেক্ষা করুনই না!
•
ব্যূহে ছিদ্র মাঠটা ছোট। লম্বায়, পাশে মণ্ডপ ছড়ানোর জায়গা নেই। খেলতে দম লাগে। আর একটু জায়গা পেলে বল মাঠের বাইরে বের করে দেওয়া যেত।
•
কুবেরের ধন চাঁদা আর ডোনেশনের ভরসায় ২০ লক্ষের গণ্ডি কাটা হয়েছে। ডলারের ধাক্কায় কিছুটা কাত হলেও কয়েকটা রাঘব-বোয়াল তো আছেই ।
•
তূণে বাড়তি নানা সামাজিক কাজে দান ছাড়াও মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দান। |
|
রাধানগর অ্যাথলেটিক |
|
• বীরবর্ণনা ৬০ বছরের পুজো বলছে, ‘দেখিয়ে দেব, কোনও কিছুই ফেলার নয়।’ জংলি ফল দিয়ে মণ্ডপ সাজিয়েই এ বার তিলোত্তমা।
• ব্রহ্মাস্ত্র ক্লাবের ছড়ানো মাঠে হাত-পা খেলিয়ে মণ্ডপ। শহরের প্রায় মাঝখানে হওয়ায় ভিড় হয় বিপুল। কিন্তু তাতে দমবন্ধের দশা হয় না।
• ব্যূহে ছিদ্র নতুন সৈন্য নেই। পুরনো সেনা দিয়ে কাজ চালাতে চাপ বাড়ছে। অন্যদের টেক্কা দিতে এত দৌড়ঝাঁপ শেষে সামাল দিতে পারলে হয়!
• কুবেরের ধন মন্দিরের আদলে মণ্ডপ বানাতে খসছে নয় লাখ। চাঁদা আর ডোনেশনে সবটা কোলানো যায়নি, আক্ষেপ করছেন কর্তারা।
• তূণে বাড়তি সারা বছর দুটো খেলার টিম চলে, একটা ফুটবল, একটা ক্রিকেট। নিজের দাতব্য চিকিৎসালয় আছে। কম খরচে দুঃস্থদের ইসিজি, এক্স-রে করা হয়। |
|
সংকলন: সুশান্ত বণিক। ছবি: শৈলেন সরকার। |
|