২৮ অক্টোবর রওনা ইসরোর মঙ্গলযানের
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
চলছে মঙ্গলযান পরীক্ষার কাজ। ছবি: পিটিআই। |
অক্টোবরের ২৮ তারিখেই মঙ্গলে যান পাঠাতে সবুজ সঙ্কেত দিল ইসরো। জল্পনা অনেক দিন ধরেই ছিল। রবিবার ইসরোর চেয়ারম্যান কে রাধাকৃষ্ণন জানিয়েছেন, ২৮ অক্টোবর বিকেলের দিকে শ্রীহরিকোটার উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল (পিএসএলভি-সি২৫) করে উপগ্রহ ‘মঙ্গলযান’ রওনা হবে। এর জন্য খরচ হচ্ছে প্রায় ৪৫০ কোটি টাকা। শুধু পিএসএলভি-সি২৫ এর খরচই ১১০ কোটি টাকা। ১ হাজার ৩৫০ কেজির মঙ্গলযান শ্রীহরিকোটা থেকে উৎক্ষেপণ হওয়ার প্রায় ১০ মাস পরে মঙ্গলের কক্ষপথে প্রবেশ করবে। মঙ্গলে পৌঁছতে মঙ্গলযানকে প্রায় ৪০ কোটি কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে হবে বলে রাধাকৃষ্ণন জানান। বিশেষজ্ঞদের মতে, মঙ্গলে কে আগে পৌঁছতে পারে তার জন্য চিন আর ভারতের মধ্যে একটা অলিখিত যুদ্ধ চলছে। আর সে কারণেই এত তাড়াতাড়ি মঙ্গলযান উৎক্ষেপণ করতে চাইছে ভারত। তবে রাধাকৃষ্ণন এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি ভারত-চিনের প্রতিযোগিতা স্বীকার করতে চাননি। বরং তিনি জানিয়েছেন, চন্দ্রযানের সাফল্যের পরে মঙ্গলযান পাঠানোটা ভারতের পক্ষে খুবই দরকার ছিল। প্রযুক্তিগত দিক থেকে ভারত কতটা উন্নতি করেছে এই মঙ্গলযান তারই প্রমাণ। পাঁচটা যন্ত্র থাকছে মঙ্গলযান-এ। মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল, লালগ্রহে মিথেন আর জল আছে কি না পরীক্ষা করবে যন্ত্রগুলো। সেই সঙ্গে মঙ্গলের রঙিন ছবিও তুলবে মঙ্গলযান। |
শিশু বিজ্ঞান কংগ্রেস
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
কলেজিয়েট স্কুলে ছোটদের বিজ্ঞান কংগ্রেস। —নিজস্ব চিত্র। |
২১তম জাতীয় শিশু বিজ্ঞান কংগ্রেসের জেলাস্তরের প্রতিযোগিতা হল রবিবার। মেদিনীপুর শহরের কলেজিয়েট স্কুল (বালক) ক্যাম্পাসে। ৪১ জন ছাত্রছাত্রী যোগ দেয়। এ বারের বিষয় ছিল ‘এনার্জি’। এর মধ্যে রাজ্যস্তরের প্রতিযোগিতার জন্য ৪টি প্রোজেক্ট বাছাই করা হয়। আগামী ৫ এবং ৬ অক্টোবর কলকাতায় রাজ্যস্তরের প্রতিযোগিতা হবে। শিশু বিজ্ঞান কংগ্রেসের জেলা কো-অর্ডিনেটর মধুসূদন গাঁতাইত বলেন, “জেলাস্তরের ৪১টির মধ্যে ৪টি প্রোজেক্ট রাজ্যস্তরের জন্য নির্বাচিত হয়েছে। আশা করি, রাজ্যস্তরে আমাদের জেলার প্রোজেক্টগুলো প্রশংসিত হবে।” |
আলোচনাচক্র
নিজস্ব সংবাদদাতা • বর্ধমান |
দু’দিনের আলোচনাচক্র হয়ে গেল বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগে। শনিবার অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন মন্ত্রী রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়। সভায় কম্পিউটারের হার্ডওয়ার ও সফটওয়্যার সংক্রান্ত নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আলোচনা করেন বিশেষজ্ঞেরা। ছিলেন বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ইউনির্ভাসিটির উপাচার্য অজয়কুমার রায়, উপাচাযর্র্ স্মৃতিকুমার সরকার। কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের প্রধান অভয়চাঁদ মণ্ডল বলেন, “কি-বোর্ড ছাড়াই যাতে কম্পিউটারে টাইপ করা যায় সেই হার্ডওয়্যার তৈরি করা হচ্ছে আমাদের বিভাগে।” |