টুকরো খবর
ইটের স্তূপে চাপা পড়ে মৃত তিন শ্রমিক
ইটভাটায় কাজ করতে গিয়ে ইট চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে তিন শ্রমিকের। তাঁদের নাম হালিম দফাদার (৫৫), মহরম শেখ (৫৫) ও রহমতুল্লা দফাদার (৫০)। মৃতেরা সকলেই মথুরাপুরের বাসিন্দা। শনিবার সকালে থানারপাড়ার মথুরাপুর ইটভাটায় ওই ঘটনায় জখম লঘু সোরেন নামে আর এক শ্রমিক আশঙ্কাজনক অবস্থায় শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিদিনের মতো কাজ করার সময় আচমকা উপর থেকে ভেঙে পড়া ইটের স্তূপে চাপা পড়েন ওই শ্রমিকরা। স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধারের কাজে নামেন। ঘটনাস্থলেই মারা যান হালিম ও মহরম। শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর রহমতুল্লার মৃত্যু হয়। ইট ভাটার মালিক গোলাম মোস্তফা খান বলেন, “ওই ক্যানাল ওয়ালটা নতুন তৈরি হয়েছে। রোজই ওখানে শ্রমিকরা কাজ করেন। হঠাৎ কীভাবে এমন দুর্ঘটনা ঘটল, বুঝতে পারছি না।” তেহট্টের মহকুমাশাসক সুদীপ্ত ভট্টাচার্য বলেন, “তদন্ত শুরু হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ভাটাটি অনুমোদিত বলে জানা গেলেও ওই ভাটার অন্যান্য কাগজপত্রও খুঁটিয়ে দেখা হবে। কোনও সমস্যা থাকলে আইনি পদক্ষেপ করা হবে। মৃত ও আহতদের পরিবারকে প্রাথমিকভাবে কিছু সাহায্যও করা হয়েছে।”

শ্লীলতাহানির অভিযোগ, ধৃত
প্রতিবেশী মহিলার শ্লীলতাহানির অভিযোগে এক তৃণমূল কংগ্রেস নেতাকে গ্রেফতার করল পুলিশ। ধৃত ব্যক্তির নাম ইনসান শেখ। বাড়ি নদিয়ার শান্তিপুরের বেড়পাড়া এলাকায়। অভিযোগ, তৃণমূল কংগ্রেসের সংখ্যালঘু সেলের ওই সদস্য বৃহস্পতিবার রাতে প্রতিবেশী ওই মহিলার বাড়িতে ঢুকে তাঁকে কুপ্রস্তাব দেয়। রাজি না হওয়ায় হাত ধরে টানাটানি করে। মহিলার চিৎকারে অন্য প্রতিবেশীরা ছুটে এলে পালিয়ে যায় ওই নেতা। তৃণমূল কংগ্রেসের সংখ্যালঘু সেলের জেলা কমিটির চেয়ারম্যান নাসিরুদ্দিন আহমেদ বলেন, “ইনসান সংগঠনের শান্তিপুর ব্লক কমিটির সদস্য। পুরসভার বিভিন্ন দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হওয়ায় ওকে ফাঁসানো হয়েছে।” অভিযোগ অস্বীকার করে শান্তিপুর পুরসভার পুরপ্রধান কংগ্রেসের অজয় দে বলেন, ধৃত যুবক নাসিরুদ্দিন আহমেদ-এর ছত্রছায়ায় থেকে তোলা আদায় করে। ওর বিরুদ্ধে আগেও একাধিকবার অভিযোগ উঠেছে।

তোপ সূর্যের
কৃষ্ণনগরে সূর্য। —নিজস্ব চিত্র।
শুক্রবার জেলা শাসকের দফতরের সামনে বামেদের ডাকা বিক্ষোভ সমাবেশে যোগ দিতে কৃষ্ণনগরে আসেন সূর্যবাবু। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী এখন সব কিছু লুকানোর চেষ্টা করছেন।” এ দিন অর্থমন্ত্রীকেও আক্রমণ করেছেন তিনি। তিনি বলেন, “রাজ্যের এই বৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি নিয়ে অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র নিশ্চুপ কেন?”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.