ফের নাবালিকা ধর্ষণ দিল্লিতে |
গুড়িয়া-কাণ্ডের রেষ কাটতে না কাটতেই ফের একবার নাবালিকা ধর্ষণের ঘটনা ঘটল দিল্লিতে। নয়াদিল্লির বদরপুরে এক শৌচাগারের সামনে থেকে অচৈতন্য অবস্থায় এক ৬ বছরের নাবালিকার দেহ উদ্ধার হয়েছে। গুরুতর জখম অবস্থায় শিশুটিকে ভর্তি করা হয়েছে এইমস হাসপাতালে। তার দেহে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিত্সকেরা। তবে শিশুটির অবস্থা এখন অনেকটাই স্থিতিশীল বলে খবর। এই ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ২৪ জনকে আটক করেছে পুলিশ। ঘটনাটির তদন্ত শুরু হয়েছে। প্রসঙ্গত দিল্লি পুলিশের রিপোর্ট অনুযায়ী গত ১ বছরে রাজধানীতে ধর্ষণের ঘটনা আগের থেকে ১৫৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, শ্লীলতাহানি বেড়েছে ৬০০ শতাংশ ও ইভটিজিং ৭০০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
|
লাহৌরের কোট লাখপত জেলে ভারতীয় বন্দি সর্বজিত্ সিংহের উপরে গতকাল হামলা চালায় পাঁচ কয়েদি। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ভর্তি করা হয়েছিল জিন্না হাসপাতালে। আজ চিকিত্সকেরা জানিয়েছেন সর্বজিত্ কোমায় চলে গেছেন। তাঁর মাথায় তিনটি গভীর ক্ষত রয়েছে ও প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। জিন্না হাসপাতালে ভেন্টিলেটরে রয়েছেন তিনি। আমের আফতাব ও মুদাসসর নামে দুই হামলাকারীকে চিহ্নিত করা গিয়েছে। খুনের দায়ে মৃত্যুদণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত আমের থাকতেন সর্বজিত্-এর পাশের সেলেই। বৈকালিক ভ্রমণের সময়েই ইট, ছুরি নিয়ে সর্বজিত্-এর উপর হামলা চালানো হয় বলে জেল সূত্রে খবর। তবে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে পাক বিদেশমন্ত্রক। লাখপত জেলের ডেপুটি সুপারিন্টেডেন্ট মালিক মুবশিরের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটি গড়ে তোলা হয়েছে। এই ঘটনায় জেলের ওয়ার্ডেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও জেলের কয়েকজন কর্মীকে বরখাস্ত করা হয়েছে। ভারতীয় দূতাবাসকে সর্বজিতের সঙ্গে দেখা করার অনুমতি দিয়েছে পাক প্রশাসন। এই হামলা রীতিমত ষড়যন্ত্র করেই করা হয়েছে বলে অভিযোগ সর্বজিতের পরিবারের। হামলার আশঙ্কার কথা আগেই চিঠিতে জানিয়েছিলেন তিনি, এমনই দাবি সর্বজিতের মেয়ে স্বপনদীপ কৌরের।
|