টুকরো খবর
কর জমা নিতে ব্যাঙ্ক খোলা শুক্র-শনি-রবি
আগামী ২৯, ৩০ এবং ৩১ মার্চ (শুক্র, শনি ও রবিবার) কর জমা নেওয়া ও সেই সংক্রান্ত সরকারি কাজকর্মের জন্য সারা দেশে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের অফিস এবং অন্যান্য ব্যাঙ্কের ওই সব কাজ হওয়া শাখা খোলা থাকবে। এমনিতে ২৯ তারিখ গুড ফ্রাইডের ছুটি, কিন্তু তা সত্ত্বেও শেষ মুহূর্তে কর জমা নিতে ব্যাঙ্কের শাখা খুলে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শীর্ষ ব্যাঙ্ক। এ দিকে, স্টেট ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, তাদের শাখাগুলি শুক্র ও শনিবার সারাদিন এবং রবিবার মধ্যরাত্রি পর্যন্ত খোলা থাকবে। ইউনাইটেড ফোরাম অফ ব্যাঙ্ক ইউনিয়ন্সের আহ্বায়ক নগেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, শুক্র ও রবিবার স্টেট ব্যাঙ্কের যে সব শাখায় কর জমা-সহ সরকারি কাজকর্ম হয়, সেগুলি খোলা থাকবে। তবে সাধারণ লেনদেন হবে না। শনিবার সাধারণ লেনদেনও করা যাবে। এই ৩ দিন খোলা থাকবে উৎপাদন ও আমদানি শুল্ক দফতরও। ব্যাঙ্কের শাখায় গিয়ে ছাড়াও এটিএম ও অনলাইনে কর দেওয়া যাবে।

রং-পিচকিরির হাজার কারখানা বন্ধ, যুদ্ধে হার চিনাদের সঙ্গে
হোলিতেও বিবর্ণ মুখ রং কারখানার ৮ থেকে ১০ লক্ষ কর্মীর। কারণ, গত তিন বছরে উত্তর ভারতের অনেক জায়গায় বন্ধ হয়ে গিয়েছে রং ও পিচকিরির প্রায় ১,০০০ কারখানা। ফলে কাজ হারিয়েছেন কর্মীরা। বণিকসভা অ্যাসোচ্যামের সমীক্ষা অনুযায়ী, যাঁদের সংখ্যা ৮-১০ লক্ষ। অ্যাসোচ্যামের সেক্রেটারি জেনারেল ডি এস রাওয়াত জানান, পাঁচ বছর ধরেই দেশে তৈরি রং ও পিচকিরির বাজার কমছে। কম দামে চিনা রং ও পিচকিরি আমদানি হওয়ায় মার খাচ্ছে ব্যবসা। গত বছরেও যেখানে চিনা ও দেশে তৈরি পিচকিরি বিক্রির অনুপাত ছিল ৮০:২০, সেখানে এ বার তা হয়েছে ৯৫:৫। সমীক্ষায় দাবি, চিনাদের কম দামি অথচ আকর্ষণীয় পণ্যের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারছে না সাবেকি ভারতীয় রং-পিচকিরি।

শিল্পমন্ত্রীর আশ্বাস, ফের উৎপাদন শুরু চটকলে
চন্দননগরের গোন্দলপাড়া জুটমিলে উৎপাদন চালু হয়েছে। শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় সোমবার ওই চটকলের মালিক সঞ্জয় কাজোরিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেন। পরে তিনি মহাকরণে বলেন, “আইনশৃঙ্খলা নিয়ে কোনও সমস্যা হবে না বলে আমি চটকলের মালিককে জানিয়ে দিয়েছি। ওখানে কর্তৃপক্ষ ও শ্রমিক, দু’তরফই কাজে যোগ দেবেন বলে আশ্বাস দিয়েছে।” বস্তুত এ দিন সকাল থেকেই সেখানকার কর্মীরা কাজে যোগ দেন। শনিবার রাতে কাজ করার সময় মেশিনে পিষ্ট হয়ে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়। উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে চটকল-চত্বরে। চটকলে তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন শ্রমিকেরা। রবিবার সকাল থেকে সেখানে কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। প্রায় পাঁচ হাজার শ্রমিকের রোজগার বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়। এ দিন পুলিশ-প্রশাসনের মধ্যস্থতায় শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠকে বসেন। কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তা নিয়ে শ্রমিকদের দাবি বিবেচনার আশ্বাস দিলে ফের কাজ শুরু হয়।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.