মুম্বই বিস্ফোরণ মামলায় ফের সশ্রম কারাদণ্ড সঞ্জয় দত্তের |
মুম্বই বিস্ফোরণ মামলায় সঞ্জয় দত্তের কারাদণ্ডের সাজা বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট। প্রথম দেড় বছর জেলে কাটিয়ে জামিনে মুক্ত ছিলেন তিনি। এর পর তিনি সুপ্রিম কোর্টে মামলা খারিজের আবেদন জানান। কিন্তু আজ তাঁর আবেদন খারিজ করে কারাদণ্ডের সাজা বহাল রাখল দেশের সর্বোচ্চ আদালত। তবে ৬ বছরের বদলে তা কমিয়ে ৫ বছর করা হয়েছে। অর্থাত্, তাঁকে এখনও সাড়ে তিন বছর জেলে কাটাতে হবে। তাঁকে অবিলম্বে জেল হেফাজতে নেওয়ার নির্দেশ জারি করা হয়েছে। আগামী এক মাসের মধ্যে তাঁকে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, আগামী সপ্তাহেই ‘মুন্নাভাই’কে ফের জেলে পাঠান হবে।
অন্য দিকে, এই মামলায়
মূল অভিযুক্ত ইয়াকুব মেমনের ফাঁসির সাজাও বহাল রেখেছে সুপ্রিম কোর্ট। তবে অন্য অভিযুক্তদের ফাঁসির সাজা বদলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
|
দুর্নীতিতে অভিযুক্ত স্তালিন-পুত্র |
দুর্নীতিতে অভিযুক্ত করুণানিধি পুত্র স্তালিনের বাড়িতে আজ সকালে হানা দিল সিবিআই। তাঁর ছেলে উদয়নিধির বিরুদ্ধে প্রায় ২০ কোটি টাকা মূল্যের ৩২টি বিদেশী গাড়ির কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। আজ ভোর থেকেই সিবিআইয়ের বিশেষ দল হানা দেয় চেন্নাইয়ে স্তালিনের বাড়িতে। গাড়িগুলির খোঁজে শহরের বিভিন্ন গ্যারেজে চলছে তল্লাশি। অন্য দিকে, এই ঘটনা ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্যই’, মত ডিএমকে নেতা টিআর বালুর। রাজনৈতিক মহলের প্রশ্ন, যদি তিনি অভিযুক্ত হন, তবে সমর্থন তোলার আগে কেন কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হল না? প্রসঙ্গত, কেন্দ্র থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সিবিআই হানা নিয়ে তৈরি হয়েছে আলোড়ন।
যদিও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম ঘটনার নিন্দা করেছেন। তাঁর বক্তব্য, তিনি অন্য কোনও দফতরের কাজের ব্যাপারে মন্তব্য করেন না। তবে এ ক্ষেত্রে সিবিআইয়ের হানায় সাধারণ মানুষের কাছে ভুল বার্তা পৌঁছবে। কেন্দ্রের সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী কমলনাথও ঘটনার নিন্দা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বিবৃতিতে জানিয়েছেন, এই ধটনার সঙ্গে কেন্দ্র কোনও ভাবে জড়িত নয়।
|
বনগাঁর চাঁপাবেড়িয়ায় পথ অবরোধ |
দফায় দফায় দুষ্কৃতীদের মধ্যে সংঘর্ষে ক্ষুব্ধ বনগাঁর চাঁপাবেড়িয়ার বাসিন্দারা পথ অবরোধকেই প্রতিবাদের রাস্তা হিসাবে বাছলেন। গত কাল সন্ধে থেকে এলাকায় দুষ্কৃতীদের দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়িতে বসেও নিরাপত্তার অভাব বোধ করছিলেন বাসিন্দারা। তাই আজ সকাল থেকে পথ অবরোধে বসেন তাঁরা। তাঁদের অভিযোগ, এলাকার ‘পরিচিত’ দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে বারবার অভিযোগ জানিয়েও ফল হয় না। পুলিশ তাদের ধরে নিয়ে গেলেও খুব বেশি হলে ছ’ মাসের মধ্যে ‘আইনের ফাঁক’ গলে এলাকায় ফিরে আবার স্বমূর্তি ধারণ করে তারা। তাই দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থার দাবিতে এই অবরোধ। ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে তাঁদের উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর ওঠে অবরোধ। |