রানিকুঠিতে কিশোরীকে গণধর্ষণের চেষ্টা |
আজ যাদবপুর থানা এলাকার রানিকুঠিতে এক কিশোরীকে গণধর্ষণের চেষ্টা করল কয়েকজন দুষ্কৃতী। আতঙ্কিত কিশোরী তিনতলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত রবিবার পূর্ব যাদবপুর থানা এলাকায় গণধর্ষণের শিকার হয়েছিল এক নাবালিকা। ফের এই নক্ক্যারজনক ঘটনায় যথেষ্ট উত্তেজনা ছিল এলাকায়। হাসপাতালে কিশোরীর কাছ থেকে জবানবন্দি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
|
শ্রীনগরে জঙ্গি হামলায় হত ৫ জওয়ান |
শ্রীনগরের বিমনায় আত্মঘাতী জঙ্গি হামলায় ৫ সিআরপিএফ জওয়ানের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ৫ জওয়ান। একটি পুলিশ পাবলিক স্কুলের পিছনে সিআরপিএফ বাঙ্কারে হঠাত্ই আক্রমণ করে জঙ্গিরা। হামলাকারী ২ জঙ্গিও সংঘর্ষে মারা গিয়েছে। তাদের কাছ থেকে দু’টি এ কে ৪৭ রাইফেল উদ্ধার হয়। একটি ক্রিকেট খেলার সরঞ্জাম রাখার ব্যাগে করে অস্ত্র আনা হয়েছিল বলে সূত্রের খবর। স্কুলের মধ্যে বেশ কয়েকজন জঙ্গি লুকিয়ে ছিল। তাদের সঙ্গে জওয়ানদের দীর্ঘ ক্ষণ গুলির লড়াই চলে। পরে জঙ্গিরা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। লড়াই চলাকালীন গোটা এলাকাটি ঘিরে রেখেছিল সিআরপিএফ। ঘটনার দায় স্বীকার করেছে জঙ্গি গোষ্ঠী হিজবুল মুজাহিদিন। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা। দুঃখপ্রকাশ করেছেন বিরোধী দলনেত্রী মেহবুবা সুফতির।
|
মিলানকে ৪-০তে চূর্ণ করল বার্সা |
চ্যাম্পিয়নস লিগের দ্বিতীয় লেগে ৪-০ ব্যবধানে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছল বার্সেলোনা। প্রথম লেগে ঘরের মাঠে বার্সাকে ২-০তে হারানোর পর কোনও মিলান সমর্থক বোধহয় ভাবেননি, তাঁদের প্রিয় দলের জন্য ন্যু ক্যাম্পে কি বিস্ফোরণ অপেক্ষা করছে। বিস্ফোরণই ঘটল। ঘটালেন লিওনেল মেসি। খেলা শুরুর মাত্র পাঁচ মিনিটের মধ্যে বাঁ পায়ের চকিত শটে মেসির ও দলের প্রথম গোল। তার পর থেকে শুধু মিলানের ডিফেন্ডারদের ও গোলকিপারের গোল বাঁচানোর মরিয়া প্রচেষ্টা দেখা গিয়েছে গোটা ম্যাচ জুড়ে। মুহুর্মুহু আক্রমণে মিলান ডিফেন্সকে রীতিমতো দিশেহারা দেখিয়েছে। বিরতির ঠিক আগে মেসি ২-০ করেন। দ্বিতীয়ার্ধে দাভিদ ভিয়া ও জর্ডি আলবা দুটি গোল করে বার্সার পরের রাউন্ডে যাওয়া নিশ্চিত করেন।
|
উচ্চ মাধ্যমিক শুরুর দিনে বিশৃঙ্খলা-বিভ্রান্তি রাজ্য জুড়ে |
উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হওয়ার ২৪ ঘণ্টা আগে গত কালই অ্যাডমিট কার্ড না পেয়ে হয়রানির শিকার হয়েছেন বহু ছাত্রছাত্রী। আজ সকালে চিত্রটা কিন্তু বিশেষ পাল্টায়নি। অ্যাডমিট না পাওয়ায় হয়রানি তো ছিলই, সকালে পরীক্ষার আগে পর্যন্ত বহু স্কুলে প্রশ্নপত্র ও উত্তরপত্র এসে না পৌঁছানোয় বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়। অনেকের অ্যাডমিট কার্ডে ছবি না থাকার কারণে সঠিক পরীক্ষার্থী নিয়ে তৈরি হয় বিভ্রান্তি। ভোর বেলা দূরদূরান্ত থেকে অনেককে পর্ষদে এসে অ্যাডমিট কার্ড নিয়ে যেতে দেখা গিয়েছে। গতকাল রাতে শিক্ষা পর্ষদ নির্দেশ জারি করে, অ্যাডমিট কার্ড যাদের নেই তারা রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট দেখিয়ে পরীক্ষায় বসতে পারবেন। ছাত্রছাত্রী, অভিভাবক থেকে শিক্ষাবিদ, অনেকেই পর্ষদের এই চূড়ান্ত অব্যবস্থা নিয়ে সরব হয়েছেন। বহু অভিভাবক একে ‘পরীক্ষার নামে প্রহসন’ও বলেছেন। কেননা রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটে ছাত্রছাত্রীর কোনও ছবি থাকে না, ফলে যে কারও পক্ষে পরীক্ষা দিয়ে যাওয়া সম্ভব বলে মনে করছেন তাঁরা। |