এত দিন পাকা ধান ও আলুর লোভে হাতির দল লোকালয়ে হানা দিয়েছে। শুক্রবার রাতে মাচায় ঝুলে থাকা লাউ ও বাঁধাকপি খেতের খোঁজে লোকালয় দাপিয়ে বেড়াল বুনোরা। শামুকতলা থানার বড় চৌকিরবস গ্রামে এক চাষির খেতে ঢুকে ৭০টি লাউ খেয়ে নেয়। লন্ডভন্ড করে মাচায় ঝুলে থাকা গাছ। টপাটপ তুলে খায় বাঁধাকপি। বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের (পূর্ব) উপক্ষেত্র অধিকর্তা ভাস্কর জেভি বলেন, “গ্রামগুলিতে রাতে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। দ্রুত ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা হবে।” অন্য দিকে, ফালাকাটায় দলছুট এক হাতিকে জঙ্গলে ফিরিয়ে দিলেন বনকর্মীরা। শুক্রবার রাতে মাকনা হাতিটিকে কলাবাড়ি চা বাগান থেকে ডায়না বনাঞ্চলের খয়েরকাটা এলাকায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। জঙ্গলের কিছুটা দূরে দাঁড়িয়ে আছে ১১টি হাতির একটি দল। বৃহস্পতিবার মরাঘাট জঙ্গল থেকে বাগানের পথ দিয়ে ডায়না জঙ্গলের দিকে রওনা দেয় দলটি। মাকনাটি দলছুট হয়ে কলাবাড়ি চা বাগানে ঢুকে পড়ে।
|
বিলুপ্তির পথে বড় বড় গাছ
সংবাদসংস্থা • সিডনি |
অতিকায় চেহারার জন্যই ক্রমশ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে বড় বড় গাছেরা। ইউরোপ, আমেরিকা, এশিয়া প্রায় সর্বত্রই একই হাল। ঘন অরণ্য থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে ১০০ থেকে ৩০০ বছরের পুরনো গাছগুলি। অস্ট্রেলিয়া ও আমেরিকার গবেষকদের মত, এই ঘটনা যথেষ্টই উদ্বেগজনক। এতে নষ্ট হতে পারে বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য, বিঘ্নিত হতে পারে বন্যপ্রাণীদের জীবনযাপন, ব্যাহত হতে পারে পরিবেশের ভারসাম্য। গবেষকেরা মনে করেন আবহাওয়া পরিবর্তনই গাছ বিলুপ্তির মূল কারণ। বিশ্ব উষ্ণায়ন ও খরার কারণেই বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে পাইন, বাওবাব, রেডউড জাতীয় বড় বড় গাছগুলি। |