আজমল কসাবের ফাঁসির পরে নতুন করে মুম্বই-হামলার তদন্ত কতদূর এগিয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক থেকে মুম্বই পুলিশের সদর দফতরের অন্দরমহলে ফের আলোচনায় উঠে এসেছে কলকাতার মঞ্চের নাটক ‘ফিঙ্গারপ্রিন্টস ২৬/১১’। মুম্বই-হামলার উপরে অনুসন্ধান করে এই নাটক তৈরি করেছিলেন সংগ্রাম গুহ। তাই ওই হামলার পিছনে সন্ত্রাসবাদীদের জাল খুঁজতেও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন তদন্তকারীরা।
রামগোপাল বর্মা-র মতো অনেকেই কসাব তথা মুম্বই-হামলা নিয়ে ছবি বানাচ্ছেন। কিন্তু এই ঘটনা নিয়ে নাটক তৈরির উদাহরণ খুব বেশি নেই। কলকাতার স্পন্দন গোষ্ঠীর সংগ্রামই প্রথম এই বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেন। তাজ হোটেল থেকে কামা হাসপাতাল, আরব সাগরের তির থেকে ইন্ডিয়া গেট— এক বছর ধরে অনুসন্ধান চলে। মুম্বই পুলিশের শীর্ষকর্তা থেকে হেমন্ত কারকারের স্ত্রী-র মতো নিহতদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলা হয়। নাটক লেখার কাজ শেষ হওয়ার পরেও কিন্তু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ছাড়পত্র পেতে সময় লেগে যায় আরও ছয় মাস। তারপর থেকেই কলকাতার মঞ্চে অভিনীত হচ্ছে ‘ফিঙ্গারপ্রিন্টস ২৬/১১’।
গতকাল কসাবের ফাঁসির পরে সংগ্রাম বলেন, “একটা অধ্যায় অন্তত শেষ হল। কিন্তু গোটা হামলার তদন্ত কিন্তু এখনও সম্পূর্ণ হয়নি। কারা এর পিছনে জড়িত ছিল, কীভাবেই বা ষড়যন্ত্র হয়েছিল, তা-ও পুরোপুরি প্রকাশ্যে আসেনি।” এইসব উত্তর না মেলা প্রশ্নগুলিই নাটকে তুলে ধরেছিলেন সংগ্রাম। যেমন, হেমন্ত কারকারের মৃত্যু কী ভাবে হল? কেন তিনি এত সহজে সন্ত্রাসবাদীদের গুলির শিকার হলেন? কোথা থেকেই বা কসাবের সঙ্গীরা তাজ হোটেলের ভিতরের নকশার সন্ধান পেলেন? মুম্বই-পুলিশের তদন্তে উঠে আসা কিছু তথ্য কি ধামাচাপা দিয়ে দেওয়া হয়েছে? নাটকের রসদ জোগাড়ের ক্ষেত্রে মুম্বই-পুলিশের কর্তারাই সবথেকে বেশি সাহায্য করেছিলেন। তাঁরাই সংগ্রামকে সঙ্গে করে ঘটনাস্থলে নিয়ে গিয়েছিলেন। এমন কিছু জায়গায় সংগ্রামকে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল, যা নিয়ে এখনও তাঁর সংবাদমাধ্যমকে মুখ খোলা বারণ।
|
ছোটবেলায় অমিতাভ বচ্চনের মতো হতে চেয়েছিলেন তিনি। তাঁকে সব সময় অনুকরণ করতেন। সম্প্রতি মুক্তি পাবে তাঁর পরিচালিত ছবি ‘তলাশ’। তিনি রিমা কাগতি। হিন্দি চলচ্চিত্র ও বিশ্বের চলচ্চিত্র তাঁকে সব সময় অনুপ্রাণিত করেছে। অমিতাভ বচ্চন অভিনীত দু’টি ছবিতে সহকারি পরিচালক হিসেবে কাজ করেছিলেন। এখন তাঁকে নিয়ে একটা ছবি করার ইচ্ছেও আছে, জানালেন রিমা।
|
বিখ্যাত পপ গায়িকা শাকিরার প্রাক্তন প্রেমিক এবং ব্যবসার অংশীদার অ্যান্টোনিও ডে লা রুয়া তাঁর বিরুদ্ধে কুড়ি কোটি মার্কিন ডলারের একটি মামলা দায়ের করেছেন। অভিযোগ, তাঁদের ১১ বছরের সম্পর্কে ভাঙন ধরার পরে শাকিরা তাঁদের যৌথ ব্যবসার শর্তও অমান্য করছেন।
|