নিজস্ব সংবাদদাতা • বোলপুর |
চলন্ত ট্রেনের কামরা থেকে ধোঁয়া বের হওয়ায় আতঙ্কিত যাত্রীরা দু’দফায় চেন টেনে ট্রেন থামালেন। শনিবার সন্ধ্যায় আপ হাওড়া-মালদহ টাউন ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস বর্ধমান জেলার গুসকড়া ও ভেদিয়া স্টেশন পার হওয়ার পরে কামরায় ধোঁয়া ও পোড়া গন্ধ ছড়ায়। পরে রেলের কর্মীরা যান্ত্রিক ত্রুটি মেরামত করার পরে ট্রেনটি যাত্রী নিয়ে প্রায় ঘণ্টা দু’য়েক দেরিতে মালদহ রওনা হয়। ট্রেনের যাত্রী কালীকৃষ্ণ ভট্টাচার্য, তাপস চক্রবর্তীরা জানান, সন্ধ্যা ৭টার পর ট্রেনটি গুসকরা স্টেশন ছাড়তেই কামরা ধোঁয়ায় ভরে যায়। যাত্রীরা চেন টেনে ট্রেন থামান। প্রায় ৪০ মিনিট পরে ট্রেনটি যাত্রা করে। ভেদিয়া স্টেশন ছাড়ানোর পরে ফের ধোঁয়া বের হয়। আবার চেন টানেন যাত্রীরা। রেলকর্মীরা গিয়ে মেরামতি করেন। পরে ট্রেনটি রওনা দেয়। হাওড়া ডিভিশনের এক রেল কর্তা বলেন, “চাকার ব্রেক-স্যু’র সমস্যায় ধোঁয়া বেরিয়েছিল। তবে যাত্রীদের নিয়ে নিরাপদেই ট্রেনটি রওনা দেয়।”
|
নিজস্ব সংবাদদাতা • রামপুরহাট |
পাথর খাদানে স্ত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার হওয়ার পরের দিনই বাড়ির ভিতরে মিলল স্বামীর মৃতদেহ। রামপুরহাট থানার বড়পাহাড়ি গ্রামের মাঝিটোলার ঘটনা। দু’টি দেহেই ক্ষত রয়েছে। যদিও পুলিশের কাছে খুনের অভিযোগ দায়ের হয়নি। পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাম নন্দলাল সোরেন (৩৬)। তিনি বড়পাহাড়ির পাথর শিল্পাঞ্চল এলাকায় পাথর খাদানের কাজ করতেন। শুক্রবার সকালে ওই এলাকার একটি পাথর খাদানে তাঁর স্ত্রী লক্ষ্মী সোরেনের (৩২) মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। যদিও বাসিন্দাদের বিক্ষোভের জেরে শুক্রবার রাত পর্যন্ত ওই দেহটি পুলিশ উদ্ধার করতে পারেনি। শনিবার সকালে দু’টি দেহই ময়নাতদন্তের জন্য রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়। পুলিশের দাবি, নন্দলালবাবুর বাবা সাহেব সোরেন তাঁদের জানিয়েছেন, পুত্রবধূ দু’দিন ধরে বাড়িতে ছিল না। শুক্রবার রাত দেড়টা নাগাদ অজ্ঞাত পরিচয় কয়েক জন ব্যক্তি নন্দলালের ঘরে ঢুকে তাঁকে মারধর করে। ভয়ে তিনি তাঁদের বাধা দিতে পারেননি। পরে সেখানে গিয়ে দেখেন, খাটের উপর হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উপুড় হয়ে পড়ে রয়েছেন নন্দলাল। মুখে ও কপালে আঘাতের চিহ্ন। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
|
পড়শি বালিকাকে ধর্ষণ করার অভিযোগে গ্রেফতার করা হল এক যুবককে। পুরুলিয়ার মফস্সল থানার ঘটনা। শনিবার পুরুলিয়া কোর্ট যুবকটিকে জেল-হাজতে পাঠায়।
|
বোলপুরের কঙ্কালীতলায় একান্ন কুমারীর পুজো হল শনিবার, ত্রয়োদশী তিথিতে। কথিত, সাধকেরা কুমারীদের
দেবী রূপে আরাধনা করতেন। সেই থেকেই পুজোর প্রচলন। স্থানীয় পুরোহিতেরাই এখন পুজোর দায়িত্ব
পালন করে চলেছেন। তা-ও চলে আসছে শতাধিক বছর ধরে। ছবিটি তুলেছেন বিশ্বজিৎ রায়চৌধুরী। |
প্রতিবন্ধকতাও ঘরে আটকে রাখতে পারেনি ওকে। বীরভূমের দুবরাজপুর
ঈদগাহে ইদুজ্জোহার নমাজে দয়াল সেনগুপ্তের তোলা ছবি। |