টুকরো খবর
রাজ্যের সিইও-র বিরুদ্ধে কমিশনে যাচ্ছে সিপিএম
পুজোর মধ্যেই রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী অফিসারের (সিইও) বিরুদ্ধে দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনের দফতরে অভিযোগ জানাবে সিপিএম। আগামী মঙ্গলবার, নবমীর দিন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্র এবং দলের দুই সাংসদ সীতারাম ইয়েচুরি ও বাসুদেব আচারিয়া একসঙ্গে নির্বাচন কমিশনের অফিসে অভিযোগ জানাতে যাবেন। শনিবার সিপিএমের রাজ্য নেতা রবীন দেব বলেন, “সিইও রাজ্যের কথায় চলছেন। ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজে তিনি দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ করছেন। ভোটার তালিকায় নাম তোলার ব্যাপারে দাবি বা আপত্তি জানানোর দিন বদলানো হচ্ছে। রবিবার বা পুজোর ছুটির দিনও সংশোধনের কাজে ধার্য করা হচ্ছে।” তাঁর অভিযোগ, যে ভাবে রাজ্য নির্বাচনী দফতর কাজ করছে, তা গরিবের মৌলিক অধিকার হরণের চেষ্টার সামিল।

ঠিকানা রাখুন শিশুর পকেটে
পুজোর ভিড়ে যাতে বাচ্চারা হারিয়ে না যায় তাই তাদের পকেটে বাড়ির ঠিকানা ও অভিভাবকদের মোবাইল নম্বর রাখার অনুরোধ করছে সিআইডি। সিআইডি-র ডিআইজি শঙ্কর চক্রবর্তী শনিবার বলেন, “ভিড়ের চাপে বাচ্চাদের হারিয়ে যাওয়া প্রতি বছরের ঘটনা। সেই কারণে এ বার গুচ্ছ এসএমএস পাঠিয়ে সাধারণ মানুষকে এ ব্যাপারে সতর্ক করা হয়েছে।” এর পাশাপাশি ছিনতাই ও ইভটিজিং রুখতে একাধিক স্কোয়াড তৈরি করেছে সিআইডি। তারা সাদা পোশাকে মণ্ডপে-রাস্তায় ঘুরে দুষ্কৃতীদের উপরে নজর রাখবে।

জয়রামের চিঠি কুরুচিকর, ফেসবুকে কটাক্ষ মমতার
অর্থপ্রাপ্তিতেও স্বস্তি মিলল না! ১০০ দিনের কাজে বকেয়া টাকা পাঠিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ২৪ ঘণ্টা আগে চিঠি দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী জয়রাম রমেশ। সেই চিঠির ভাষা ‘প্রতিহিংসাপরায়ণ, অনৈতিক, অসাংবিধানিক এবং কুরুচিকর’ বলে শনিবার অভিযোগ করেছেন মমতা। এ দিন ফেসবুকে মমতা লিখেছেন, ‘১০০ দিনের কাজের মত কেন্দ্রীয় প্রকল্পগুলির জন্য টাকা সব রাজ্যকেই পাঠায় কেন্দ্র। ওই প্রকল্পগুলির জন্য টাকা পাঠানোটা দাতব্য নয়। এটা পুরোপুরি সরকারের কাজ’। জয়রাম শুক্রবার ১০০ দিনের কাজে বকেয়া চতুর্থ কিস্তির টাকা পাঠানো হচ্ছে জানিয়ে মমতাকে চিঠি দিয়েছিলেন। সেই চিঠির শেষে মমতাকে কটাক্ষ করে জয়রাম লিখেছিলেন, ‘কোমাচ্ছন্ন দিল্লি সরকার কতটা সংবেদনশীল, তা বোঝাতে এবং পশ্চিমবঙ্গের মানুষের প্রয়োজনের কথা মনে রেখেই এই টাকা পাঠানো হল’। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় সরকারকে মমতাই কিছু দিন আগে ‘কোমাচ্ছন্ন’ বলে মন্তব্য করেছিলেন। টাকা পাঠানোর চিঠিতে জয়রামের তরফে এই রকম পাল্টা কটাক্ষ থাকায় মমতা ক্ষুণ্ণ হয়ে এ দিন ফেসবুকে লিখেছেন, ‘চিঠিতে যে ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে, তা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার কলঙ্কচিহ্ন’।

খসড়া নিয়ে মত
কলেজে শিক্ষকতার ন্যূনতম যোগ্যতার ব্যাপারে খসড়া নিয়ম তৈরি করে সেটি নিজেদের ওয়েবসাইটে দিয়েছে উচ্চশিক্ষা দফতর। ৩১ অক্টোবরের মধ্যে ওই খসড়া সম্বন্ধে মতামত জানানো যাবে। সেগুলি বিচার করে প্রয়োজনে খসড়ায় বদল ঘটিয়ে নিয়মটি চূড়ান্ত করা হবে।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.