এ বার ৬১ বছরে শিলিগুড়ির শক্তিগড় সবর্জনীন |
ভিড় টানতে |
উল্টে দেখুন পাল্টে গেছে, এমন মজাদার থিমে ছোটা ভীম। ঢোলকপুর রাজপ্রাসাদের আদলে মণ্ডপে ফাইবারের দেবী প্রতিমা। আলোয় থাকছে চাঁদের বুড়ি। এ ছাড়াও থাকছে কন্যাকুমারীর বিবেকানন্দ রক। |
|
গর্বের বিষয় |
|
চিন্তার বিষয় |
ফি বছর নানা পুরস্কার মেলে। অষ্টমীতে পাত পেড়ে খাওয়া। ক্লাব প্রাঙ্গণে স্থায়ী ভাবে ছোটদের পার্ক ও রবীন্দ্র মঞ্চ চালু করা হবে। |
প্রত্যেক বছর নতুন থিম দিতে হবে, বড় পুজো করতে হবে, এমন একটা চাপ স্থানীয় ভাবে থাকে। অথচ চাঁদার হার বাড়ানো কষ্টসাধ্য ব্যাপার। |
শর্মিষ্ঠা সরকার, ছাত্রী |
শিশুদের কথা মাথায় রেখে থিম হয়েছে। কচিকাঁচারা খুব আনন্দ করবে। রজতজয়ন্তীর বছরে পাড়ার মহিলা, শিশু, প্রবীণেরা মিলে একসঙ্গে শোভাযাত্রা করে বিসর্জনে গিয়েছিলাম। সেটা হোক। |
বাবলু অধিকারী, প্রবীণ |
অনেকটা সময় মণ্ডপে কাটে আমাদের মতো বয়স্কদের। আড্ডা, খাওয়াদাওয়া করি। রাত ৩টে অবধি দর্শনার্থীদের যাতায়াত, ক্লাব সদস্যরা নিশ্চয়ই এ বারও সব দিকে খেয়াল রাখবে। |
|
কৌশিক দত্ত, উপদেষ্টা |
|
শিশুদের কথা ভেবেই থিম। এ বার সচিত্র পরিচয়পত্র নিয়ে প্রচার অভিযান। দর্শনার্থীরা রাতভর যাতায়াত করলেও সমস্যা নেই। |
|
|
বাজেট দশ লক্ষ |
অর্থ সংগ্রহ করা হবে সদস্য, পাড়ার লোক, ডোনেশন, ‘স্পনসর’-এর কাছ থেকে। |