|
|
|
|
|
|
|
খেয়াল রাখুন |
|
শীঘ্রই ৪৩ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা নেওয়া হবে। সেই কথা মাথায় রেখেই বালিগঞ্জের ‘আইআইজিএস’ চালু করতে চলেছে ৩ ধরনের সুবিধাজনক প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা। প্রথমটি মক টেস্ট। দ্বিতীয়টি ডাকযোগে মক টেস্ট ও স্টাডি মেটেরিয়াল। তৃতীয়টি পুরোদস্তুর ক্লাসরুম কোচিং। কর্তৃপক্ষের দাবি, তিনটি কোর্সেই ‘টিচার্স এলিজিবিলিটি টেস্ট’ (টেট)-কে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ১৮-৪০ বছর বয়সীরা ভর্তি হতে পারবেন। ১০+২ স্তরে ৫০% নম্বর থাকতে হবে। অক্টোবরের শুরুতেই এই সবকটি পাঠ্যক্রম চালু হবে। নাম নথিভুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। এর পরও অন্যান্য সরকারি পরীক্ষার প্রশিক্ষণও দেওয়া হবে এখানে। বিস্তারিত তথ্যের জন্য ফোন নম্বর: ৯৮৩০৮-৬৩৩১৮।
|
কর্মরতদের জন্য বিশেষ পাঠ্যক্রম চালু করতে চলেছে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট ফর হিউম্যান সেট্লমেন্টস (আইআইএইচএস)। বিশেষত যাঁরা নগরোন্নয়নের উপর কাজ করতে আগ্রহী, তাঁদের কথা মাথায় রেখেই ‘প্রোগ্রাম ফর ওয়ার্কিং প্রফেশনাল্স ইন আরবান ডেভেলপমেন্ট’ কোর্সটি চালু করা হচ্ছে বলে দাবি কর্তৃপক্ষের। যে কোনও বিষয়ে স্নাতক এবং তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা, অথবা স্নাতকোত্তর এবং দু’বছর কাজের অভিজ্ঞতা থাকা ব্যক্তিরা এই কোর্সে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে গবেষণারতরাও এই পাঠ্যক্রমে যোগ দিতে পারবেন। এটি পূর্ণ সময়ের সার্টিফিকেট কোর্স। চলবে অক্টোবর থেকে আগামী বছর জুন পর্যন্ত। এর জন্য আবেদন পত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ১ অক্টোবর। বিস্তারিত তথ্য জানতে ওয়েবসাইট: www.iihs.co.in/pwp-ud।
|
আপনার প্রশ্ন
বিশেষজ্ঞের উত্তর |
|
|
|
প্রশ্ন: মাধ্যমিক দেব। পলিটেকনিক কলেজে ভর্তির জন্য জেক্সপো পরীক্ষা সম্পর্কে জানতে আগ্রহী।
মালিনী চট্টোপাধ্যায়, রথতলা
উত্তর: মাধ্যমিকের পর রাজ্যের বিভিন্ন পলিটেকনিক কলেজে পড়ার জন্য ওয়েস্টবেঙ্গল স্টেট কাউন্সিল অফ টেকনিক্যাল এডুকেশন আয়োজিত জেক্সপো পরীক্ষায় বসতে হয়। এ জন্য মাধ্যমিকে অঙ্ক ও ফিজিক্যাল সায়েন্সে আলাদা ভাবে ৩০% নম্বর পেতে হবে। ডিসেম্বর নাগাদ জেক্সপো পরীক্ষাটির বিজ্ঞপ্তি বেরোয়। পরীক্ষা হয় এপ্রিল নাগাদ। অবজেকটিভ প্রশ্ন আসে। চার ঘণ্টার পরীক্ষায় দু’ঘণ্টার গণিত (১০০ নম্বর) ও দু’ঘণ্টার পদার্থবিদ্যা ও রসায়ন (১০০ নম্বরের) পরীক্ষা হয়। |
|
প্রশ্ন: উচ্চ মাধ্যমিকের পর পাইলট হওয়ার প্রশিক্ষণ নিতে চাই। কোথায়, কী ভাবে সম্ভব? পেশা হিসাবে এটি কেমন?
সুবোধ রায়, কান্দি
উত্তর: পাইলট বা বিমানচালকের পেশা হিসেবে খুব জনপ্রিয়। কাজের রোমাঞ্চ ও সেই সঙ্গে মোটা বেতন সবই মজুত এই পেশাটিতে। তবে এতে যোগ দেওয়ার জন্য কিন্তু কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। প্রথমেই ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল এভিয়েশন বা ডিজিসিএ কর্তৃক অনুমোদিত ফ্লাইং ক্লাব বা ফ্লাইং অ্যাকাডেমি থেকে কমার্শিয়াল পাইলট-এর লাইসেন্স পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।
এ বার দেখে নেওয়া যাক দেশের কিছু প্রথম সারির ফ্লাইং ক্লাবের নাম। এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল রাজীব গাঁধী অ্যাকাডেমি ফর এভিয়েশন টেকনোলজি (তিরুবনন্তপুরম), ইন্দিরা গাঁধী রাষ্ট্রীয় উড়ান অ্যাকাডেমি (রায়বরেলি), মধ্যপ্রদেশ ফ্লাইং ক্লাব, সরস্বতী এভিয়েশন অ্যাকাডেমি (সুলতানপুর), অ্যালকেমিস্ট এভিয়েশন অ্যাকাডেমি (ঝাড়খণ্ড)। তবে ডিজিসিএ মাঝেমধ্যেই এগুলি পরিদর্শন করে এবং উড়ানের পাঠ চালানোর ছাড়পত্র দেয়। তাই ডিজিসিএ-র ওয়েবসাইটটির দিকে নিয়মিত নজর রাখুন। এখানে দু’একটি প্রতিষ্ঠানে ভর্তির পদ্ধতি জানানো হল। ইন্দিরা গাঁধী রাষ্ট্রীয় উড়ান অ্যাকাডেমিতে লিখিত পরীক্ষা, পাইলট অ্যাপ্টিটিউট টেস্ট এবং ইন্টারভিউ-এর মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই হয়। দু’ঘণ্টার পরীক্ষায় সাধারণ ইংরেজি, অঙ্ক, পদার্থবিজ্ঞান এবং রিজনিং-এর প্রশ্ন থাকে। লিখিত পরীক্ষায় সফলদের ডাকা হয় পাইলট অ্যাপ্টিটিউট টেস্ট এবং ইন্টারভিউ-এর জন্য। দিল্লি, হায়দরাবাদ, কলকাতা, লখনউ, মুম্বইতে পরীক্ষা নেওয়া হয়। ১০+২ স্তরে ইংরেজি থাকলে এবং পর্দাথবিজ্ঞান ও অঙ্ক মিলিয়ে ৫৫% নম্বর পেলে প্রবেশিকায় বসা যাবে। বয়স হতে হবে ১৭ বছরের কম। প্রতি বছর জুন নাগাদ হয় লিখিত পরীক্ষাটি। বিজ্ঞপ্তি বেরোয় এপ্রিল নাগাদ। মোটামুটি ভাবে ১৫ মাস মেয়াদের এই প্রশিক্ষণের জন্য আসন ১২৫টি। খরচ সাড়ে ছাব্বিশ লক্ষ টাকা।
|
|
দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠান হিসাবে যদি কেরলে তিরুবনন্তপুরমের রাজীব গাঁধী অ্যাকাডেমি ফর এভিয়েশন টেকনোলজিকে বেছে নিলে দেখা যাবে যে, এখানে ভর্তির জন্য প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতার ফারাক আছে। ভর্তির জন্য ১০+২ স্তরে সব মিলিয়ে ৫০% নম্বর চাওয়া হয়। কিন্তু পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও ইংরেজি মিলিয়ে ৬০% নম্বর থাকতে হবে। মোট আসন ১৫। খরচ সাড়ে একুশ লাখ টাকার কাছাকাছি। রাজীব গাঁধী অ্যাকাডেমি ফর এভিয়েশন টেকনোলজিতে ভর্তির জন্য যে লিখিত পরীক্ষা হয়, সেটি পুরোপুরি অবজেকটিভ। পদার্থবিদ্যা, অঙ্ক, ইংরেজি, ভূগোল, আই কিউ, সাধারণজ্ঞানের প্রশ্ন থাকে।
|
প্রশ্ন: একটি বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ওয়ার্কশপে কাজ করি। আংশিক সময়ের জন্য মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ডিপ্লোমা কোথায় পড়ানো হয়?
রমাপদ ঘোষ, রসুলপুর
উত্তর: ওয়েস্ট বেঙ্গল স্টেট কাউন্সিল অব টেকনিক্যাল এডুকেশন অনুমোদিত যে সমস্ত পলিটেকনিক কলেজে পার্টটাইম ডিপ্লোমা ইন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানো হয়, তার মধ্যে অন্যতম হল নর্থ ক্যালকাটা পলিটেকনিক, আই সি ভি পলিটেকনিক, হুগলি ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি, আসানসোল পলিটেকনিক, সেন্ট্রাল ক্যালকাটা পলিটেকনিক, এমপ্লয়ি ডেভেলপমেন্ট সেন্টার অব এন টি পি সি (ফরাক্কা)। দেখে নাও www.wbscte.org ওয়েবসাইটটি। |
|
|
|
|
|