|
|
|
|
|
|
তিনি বলেন
|
শহরে ডেঙ্গির ব্যাপকতা তেমন নয়। অধিকাংশ
ক্ষেত্রে জ্বর হলেই ডেঙ্গি বলে অপপ্রচার হচ্ছে। |
অতীন ঘোষ |
প্রসঙ্গ ডেঙ্গি ‘আড়ালের’ পুর-উদ্যোগ |
|
|
|
বাজার যাওয়ার আগে
বাজারে যাওয়ার আগে একনজরে দেখে নিন কাল শহরের কোন বাজারে কত টাকায় কী বিকিয়েছে:
|
গড়িয়াহাট: আলু ১৭, পেঁয়াজ ১৬, বেগুন ২০, টোম্যাটো ৩৫, ঢ্যাঁড়স ২০, পটল ২০, ঝিঙে ২৫, কুমড়ো ২০, কাঁকরোল ২৫, উচ্ছে ৪০, ল্যাঙড়া আম ৮০, জামরুল ১০০, আঙুর ১২০, মোসাম্বি ৮০ (ডজন), পাকা পেঁপে ২৫, বেদানা ১৫০, আনারস ৪৫, আপেল ১২০, কাটা পোনা ১৮০, ইলিশ ৮০০, পমফ্রেট ৩৫০, ভেটকি ৩৫০, পার্শে ২৫০।
মানিকতলা বাজার: আলু ১৭, পেঁয়াজ ১৬, বেগুন ২০, টোম্যাটো ৩০, পটল ১৬, ঝিঙে ২০, লাউ ২৫, কুমড়ো ১৬, উচ্ছে ৩০, কাঁকরোল ২৫, ল্যাঙড়া আম ৮০, জামরুল ৭০, মোসাম্বি ৬০ (ডজন), বেদানা ১৩০, আপেল ১২০, কাটা পোনা ১৮০, ইলিশ ৬০০, পমফ্রেট ৩৫০, ভেটকি ৩৫০।
শোভাবাজার: আলু ১৬, পেঁয়াজ ১৬, বেগুন ২০, টোম্যাটো ৩০, লাউ ২৫, পটল ১৬, কুমড়ো ১৬, ঝিঙে ২০, উচ্ছে ২৫, পেঁপে ৩০, কাঁকরোল ২০, ল্যাঙড়া আম ৭০, আনারস ৪০, জামরুল ৭০, কালো আঙুর ১৩০, মোসাম্বি ৬০ (ডজন), আপেল ১২০, কাটা পোনা ১৮০, ইলিশ ৬০০, পমফ্রেট ৩৫০, ভেটকি ৩৫০। |
|
|
|
|
|
আজ জন্মদিন হলে
অসীম দাস |
আজকের রাশি: মকর।
নক্ষত্র: শ্রবণা।
শুভ রং: সাদা, সবুজ ও লালচে বেগুনি। এড়িয়ে চলুন হলুদ ও নীলচে বেগুনি।
শুভ সংখ্যা: ২, ৬, ৭ ও ৯। এড়িয়ে চলুন ৪ ও ৫।
আজ কর্মক্ষেত্রে মানসিক চাপ। কোনও মহিলা সহকর্মীর সঙ্গে মনোমালিন্য। আমদানি ও রফতানির ব্যবসায় উপার্জন বৃদ্ধি। ভিন্নধর্মী কারও মাধ্যমে উপকৃত হবেন। সন্তানের পড়াশোনা নিয়ে উদ্বেগ। প্রেমের ক্ষেত্রে সাবধানী হওয়া বাঞ্ছনীয়। দাম্পত্যে পারিবারিক সমস্যার সমাধানে মতৈক্য। বড় ভাইয়ের পরিবারের কাউকে নিয়ে সমস্যা। সর্দিকাশি, হাঁপানি ও ফুসফুসের অসুখ থেকে সাবধান থাকুন। |
|
|
|
সতর্ক থাকুন |
|
কলকাতার রাস্তাঘাটের অবস্থা জানতে ‘এসএমএস গপশপ’-এর আওতায় ‘রেজিস্ট্রেশন’ করলেই চলবে।
মোবাইলে ‘KP’ টাইপ করে তা ০৯২১৯৫৯২১৯৫ নম্বরে পাঠিয়ে দিলেই জানা যাবে বিভিন্ন রাস্তাঘাটের অবস্থা।
এসএমএস করে রাস্তার হাল জেনে নিন। ‘TRF’ লিখে ৫৭৫৭৫৬ নম্বরে পাঠিয়ে দিলেই
কোথায় কেমন যানজট, জানিয়ে দেবে ট্রাফিক পুলিশ।
ট্যাক্সিচালক প্রত্যাখ্যান করলেও ওই নম্বরে এসএমএস করুন বা ফোন করুন ১০৭৩ (টোল-ফ্রি) নম্বরে। |
|
|
|
|
|
৫০ বছর আগে
|
রেস্তোরাঁর অন্দরমহল
কলকাতার রেস্টুরেন্টের অন্দর মহল অর্থাৎ রন্ধনশালায় উঁকি দিলেই যা চোখে পড়ে তাতে খাবারের প্রতি বিতৃষ্ণা আসে। এতো নোংরা ও জঘন্য সেইগুলো না দেখলে বিশ্বাস হয় না। জনসাধারণের স্বাস্থ্যের কথা স্মরণ রেখে রেস্টুরেন্টের মালিকদের এ ব্যাপারে সতর্ক করা ও ব্যবস্থা অবলম্বন করা কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষের আবশ্যক কর্তব্য মনে করি। শ্রীসন্তোষকুমার দাশগুপ্ত, পো: ইছাপুর, ২৪ পরগণা।
— আনন্দবাজার পত্রিকা, ২৯ অগস্ট ১৯৬২। বানান ও ভাষা অপরিবর্তিত রেখে সংক্ষেপিত। |
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|