টুকরো খবর
রাস্তায় বরাদ্দ মেলেনি
মালদহের রতুয়ায় ফুলহার নদীর উপরে সেতু সহ কাটিহারের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ গড়ে তুলতে সড়ক তৈরির জন্য কেন্দ্রীয় বরাদ্দ মিলেছে। প্রায় আড়াইশো কোটি টাকা বরাদ্দের কথা জেনে যখন চাঁচল মহকুমার এক প্রান্তের বাসিন্দারা খুশি। তখন মহকুমার অন্য প্রান্তের বাসিন্দারা প্রস্তাবিত ৮১ নম্বর জাতীয় সড়কের ভবিষ্যত নিয়ে অনিশ্চয়তার ভুগছেন। জেলা পরিষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০০৪ সালে গাজোলের কদুবাড়ি থেকে সামসি, চাঁচল হয়ে হরিশ্চন্দ্রপুরের বাংরুয়া সেতু পর্যন্ত রাজ্য সড়কের ৫০ কিলোমিটার জাতীয় সড়কে উন্নিত হয়। বাংরুয়া সেতু থেকে বাইপাস তৈরি করে বিহারের লাভা হয়ে কাটিহারে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের সঙ্গে যুক্ত প্রস্তাবিত সড়কের নাম হয় ৮১ নম্বর জাতীয় সড়ক। জাতীয় সড়ক দফতরের (এনএইচ-৭) নির্বাহী বাস্তুকার সুব্রত রায় বলেন, “প্রস্তাবিত ৮১ নম্বর জাতীয় সড়কের কাজ সম্পূর্ণ করতে লম্বালম্বিভাবে ১১ কিলোমিটার জমি অধিগ্রহণ করতে হবে। সড়ক তৈরির জন্য ৩৫০ কোটি টাকা প্রয়োজন। ওই প্রস্তাব কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পাঠানো হলেও অর্থ মেলেনি।” ওই পরিস্থিতিতে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে, তিন বছরের মধ্যে ফুলহারে সেতু ও সড়ক প্রকল্পের শিকে ছিঁড়লেও শুধুমাত্র কী তদ্বিরের অভাবে প্রস্তাবিত ৮১ নম্বর জাতীয় সড়ক আজও হল না! শুধু তাই নয়। রতুয়ায় ফুলহারে সেতু গড়ে মালদহ-কাটিহার বিকল্প সড়ক গড়তে ২৩৭ কোটি টাকা বরাদ্দের পরে কাটিহারের সঙ্গে সংযোগকারী প্রস্তাবিত ৮১ নম্বর জাতীয় সড়ক আদৌ তৈরি হবে কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। যদিও উত্তর মালদহের সাংসদ মৌসম বেনজির নুর বলেন, “আশঙ্কার কিছু নেই। ফুলহারে সেতু হবে। কাটিহারে যাওয়ার বিকল্প রাস্তা হবে ভালো কথা। সে জন্য ৮১ নম্বর জাতীয় সড়কের ভবিষ্যত নিয়ে আশঙ্কার কিছু নেই। সংশ্লিষ্ট দফতরের মন্ত্রীর সঙ্গে ওই বিষয়ে কথা বলব।” জেলা পরিষদের পূর্ত দফতরের কর্মাধ্যক্ষ মোস্তাক আলম বলেন, “৮১ নম্বর জাতীয় সড়ক তৈরির বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রীকে জানানো হবে। তিনি যেন ওই বিষয়ে তৎপর হন অনুরোধ করা হবে।”

৩.২০ কোটির টেন্ডার বাম নেতার ভাইকে বরাত পাইয়ে দেওয়ার নালিশ
জেলা সংখ্যালঘু উন্নয়ন ভবন তৈরির ৩ কোটি ২০ লক্ষ টাকার কাজের বরাত কংগ্রেস-তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত ইংরেজবাজার পুরসভা জেলা বামফ্রন্টের আহ্বায়ক তথা সিপিএমের প্রাক্তন জেলা সম্পাদকের ভাইয়ের ঠিকাদারি সংস্থাকে পাইয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা তথা পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান দুলাল সরকার। শুক্রবার ইংরেজবাজার পুরসভায় নিজের চেম্বারে সাংবাদিক বৈঠক করে দুলালবাবু বলেন, “পুরসভার পক্ষে এত বড় কাজ করার ক্ষমতা নেই। অথচ কিছু কংগ্রেসের নেতা ও জেলা প্রশাসনের কিছু অফিসারকে সঙ্গে নিয়ে পুরসভার চেয়ারম্যান সিপিএমের প্রাক্তন জেলা সম্পাদকের ভাইয়ের সংস্থাকে সংখ্যালঘু উন্নয়ন ভবনের কাজের বরাত দিয়েছে। পুরসভা তিন কোটি টাকার কাজের বরাত দিচ্ছে অথচ আমি কিছুই জানি না। আমাকে অন্ধকারে রেখে সংখ্যালঘু উন্নয়ন ভবনের টেন্ডার করেছে। মুখ্যমন্ত্রী ২৯ অগষ্ট মালদহে আসছেন। মুখ্যমন্ত্রীকে পুরসভার সরকারি অধিকারিকের বিরুদ্ধে নালিশ করব। মুখ্যমন্ত্রীকে বলব, যাদের একজন মাত্র অ্যসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার সেই পুরসভাকে এত বিপুল পরিমাণ টাকার কাজ করার অনুমতি কে দিল?” পুরসভার কংগ্রেসি চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দু চৌধুরী বলেন, “যা কিছু করেছি বোর্ড অফ কাউন্সিলরের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়ে করেছি। আমরা তো কে কংগ্রেস, কে সিপিএম কে তৃণমূল তা দেখে টেন্ডার করিনি। ই টেন্ডার করে কাজের বরাত দেওয়া হয়েছে। কোন বেআইনি করা হয়নি। যিনি কাজ পেয়েছেন, তিনি যদি সিপিএমের হন, তবে কি তাকে কাজের বরাত দেওয়া যাবে না? পুরসভা কি সিপিএমকে বাদ দিয়ে চলবে? আমাকে সবাইকে নিয়ে চলতে হবে। জেলা প্রশাসনের অনুমোদন নিয়েই সব কাজ করা হয়েছে। যে কেউ অভিযোগ করতেই পারেন। আমি বিচলিত নই।”

ছাত্রী-মৃত্যুতে পথ অবরোধ
ছোট গাড়ির ধাক্কায় এক ছাত্রীর মৃত্যুর প্রতিবাদে রাজ্য সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাল স্কুল পড়ুয়ারা। শুক্রবার সকালে দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর থানার ফুলবাড়ি এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। কয়েকশো ছাত্রছাত্রী ওই অবরোধ আন্দোলন করে। বৃহস্পতিবার সকালে স্কুলে যাওয়ার সময় রাস্তা পার হতে গেলে একটি ছোট গাড়ি এক ছাত্রী সহ তিনজন পথচারীকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। গুরুতর জখম তিনজনকে প্রথমে গঙ্গারামপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হলে রাতে ছাত্রী মারা যায়। মৃতার নাম আশিদা খাতুন (১৫)। ফুলবাড়ি হাই স্কুলের নবম শ্রেণির পড়ুয়া ওই ছাত্রীর মৃত্যুর খবর এ দিন সকালে ফুলবাড়ি এলাকায় পৌঁছলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। গঙ্গারামপুর থানার আইসি সত্যব্রত বাগচি বলেন, স্কুলের সামনে একটি গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পথচারীদের ধাক্কা মেরে পালিয়ে যায়। গাড়ির খোঁজ চলছে।”

পুড়িয়ে মারার চেষ্টা
দাবি মতো টাকা না দেওয়ায় শ্বশুরবাড়ির লোকজন অন্ত্বঃসত্বা এক বধূর গায়ে গায়ে কেরোসিন তেল ঢেলে আগুন দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার রাতে কালিয়াচক থানার ছোট সুজাপুরের ব্রহ্মোত্তর হল পাড়ায় ঘটনাটি ঘটেছে। অগ্নিদগ্ধ বধূকে প্রতিবেশীরা উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন। পরে তাঁকে মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পুলিশ জানায়, বধূর নাম, সুখেদা খাতুন। মালদহের পুলিশ সুপার জয়ন্ত পাল বলেন, “ওই ঘটনার পরে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযুক্তরা সবাই বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছে। অভিযুক্তদের ধরতে পুলিশ তল্লাশি শুরু করেছে।” অগ্নিদগ্ধ বধূর মা আনজুরা বিবির অভিযোগ, “পণের জন্য তো বটেই, কন্যা সন্তান জন্ম দেওয়ায় পরে মেয়ের উপর অত্যাচারের মাত্রা বাড়ে। ওই রাতে খাওয়া-দাওয়া সেরে আমার মেয়ে ঘুমাতে যাবে, সেই সময় আমার জামাই ও শ্বশুড়বাড়ি মেয়ের গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা করে। চিৎকারে প্রতিবেশীরা আমার মেয়েকে উদ্ধার করে মালদহ মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি না করলে আমার মেয়ে তখনই মারা যেত। তবে এখনও মেয়ে বাঁচবে কি না বলতে পারছি না।

পথে পড়ে দু’টি হাত
কোলে শিশুকন্যাকে বসিয়ে চলন্ত বাসের জানালার বাইরে হাত রেখে বসেছিলেন এক মহিলা। বাসের জানলা ঘেঁষে দ্রুত গতিতে একটি ট্রাক চলে যাওয়ার সময়ে দুজনেরই দুটি হাত কেটে রাস্তায় পড়ে যায়। শুক্রবার দুপুরে দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর থানার কালদিঘি এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানায়, গুরুতর জখম মা জান্নাতুন বিবি এবং তার ৪ বছরের মেয়ে কবিতা খাতুনকে প্রথমে গঙ্গারামপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে তাদের শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হলে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। মা ও শিশুকন্যার ডান হাত কনুইয়ের উপর থেকে কাটা পড়ার ঘটনায় এদিন কালদিঘি এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। জান্নাতুন বিবির স্বামী কাজিরুল মণ্ডলও ওই বাসের যাত্রী ছিলেন। গঙ্গারামপুর থানার পুলিন্দা এলাকার বাসিন্দা কাজিরুল মন্ডল স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে ভিন রাজ্যে শ্রমিকের কাজ সেরে এদিন গঙ্গারামপুরে নামেন। এরপর তাঁরা বেসরকারি বাসে চড়ে বাড়িতে ফিরছিলেন। সহযাত্রীরা জানান, কালদিঘির কাছে বাসটি পৌঁছতেই দুঘর্টনা ঘটে। বাসের জানালার ফাঁক দিয়ে বাইরে হাত ঝুলিয়ে ঘুমোচ্ছিলেন জান্নাতুন বিবি ও তাঁর শিশুকন্যা। বাসটির গা ঘেঁষে উল্টো দিক থেকে ট্রাকটি যাওয়ার সময় তাদের হাত দুটি কেটে দেয় বলে অভিযোগ। ট্রাকের চালককে ধরতে পারেনি পুলিশ।

ট্রেনের খাবার খারাপ, ক্ষোভ
ট্রেনে দুষ্কৃতীদের হামলা ও নিম্নমানের খাবার সরবরাহের অভিযোগ করে যাত্রীরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করায় উত্তাল হল মালদহ টাউন স্টেশন। শুক্রবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটে। খবর পেয়ে রেল পুলিশ ও আরপিএফ জওয়ানরা প্লাটফর্মে গিয়ে যাত্রী বিক্ষোভ সামাল দেন। যাত্রী বিক্ষোভের জেরে এদিন মালদহ টাউন স্টেশনে প্রায় ত্রিশ মিনিট আটকে থাকে কামাখ্যাগুড়ি-পুরী এক্সপ্রেস। রেল পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন দুপুর ১ টা ৪০ মিনিট নাগাদ কাম্যাখাগুড়ি-পুরী এক্সপ্রেস ট্রেনটি মালদহ টাউন স্টেশনের তিন নম্বর প্ল্যাটফর্মে ঢোকে। তখনই ট্রেনের সংরক্ষিত ও বাতানূকুল কামরার যাত্রীরা খাবারের প্যাকেট প্ল্যাটফর্মে ফেলে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। তাঁদের অভিযোগ, এদিন দুষ্কৃতীরা বাতানূকুল কামরা লক্ষ করে ঢিল ছুড়লে জানলার কাঁচ ভেঙে যায়। অল্পের জন্য ওই কামরা যাত্রীরা রক্ষা পান। মালদহ ডিভিশনের ডিআরএম রবীন্দ্র গুপ্ত বলেন, “ভালুকা ও একলাখি রেল স্টেশনের মাঝে কেউ চলন্ত ট্রেনে পাথর ছুঁড়েছিল। বাতানূকুল কামরার একটি কাঁচ ভেঙে যায়। তবে কেউ জখম হননি। মালদহ স্টেশনে ট্রেনটি ঢোকার পরেই ওই জানালা মেরামত করা হয়। ট্রেনে রেল খাবার সরবরাহ করে না। যাত্রী বিক্ষোভের জেরে কিছুক্ষণ কামাখ্যাগুড়ি-পুরী ট্রেনটি মালদহ টাউন স্টেশনে আটকে ছিল।” ওই ট্রেনের বেশিরভাগ যাত্রী পুরী ঘুরতে যাচ্ছিলেন। বাতানুকূল কামরার যাত্রী আলিপুরদুয়ারের বাসিন্দা অঞ্জনা দাস বলেন, “একলাখি স্টেশনে ঢোকার আগে লাইনের দুপাশ থেকে কয়েক জন এলোপাথাড়ি পাথর ছুঁড়তে থাকে। একটি পাশের জানালার কাঁচ ভেঙে কামরার ভিতরে পড়ে।” আলিপুরদুয়ারের ব্যবসায়ী গৌতম দাস বলেন, “প্যানট্রি থেকে ১৩০ টাকা দিয়ে খাবার কিনেছিলাম। প্যাকেট খুলতেই দেখি খাবার পচা।”

কংগ্রেসের আন্দোলন
পাম্প হাউস মেরামতির কাজে জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দফতরের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে কোচবিহারে আন্দোলনে নামল কংগ্রেস। শুক্রবার জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দফতরে কংগ্রেস কর্মীরা বিক্ষোভ দেখান। তাঁদের অভিযোগ, জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দফতরের সঙ্গে পুরসভার চুক্তি অনুযায়ী পাম্প হাউজ মেরামত ও আনুষঙ্গিক কাজের জন্য বার্ষিক আর্থিক বরাদ্দ দেওয়ার কথা। ফি বছরে ওই বাবদ ৩০ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা থাকলেও তা কয়েক বছর ধরে পুরসভা পাচ্ছে না। বিপাকে কর্তৃপক্ষ। আন্দোলনকারী কংগ্রেসের তরফে সমীর ঘোষ বলেন, “চুক্তি মোতাবেক বরাদ্দ দেওয়ার ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে বৃহত্তর আন্দোলন হবে।”

ধৃত
আগ্নেয়াস্ত্র সহ এক যুবককে গ্রেফতার করল পুলিশ। শুক্রবার উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জ থানার বাসষ্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে ধরা হয়। পুলিশ জানায়, ধৃতের নাম রামকুমার মৈত্র। তার বাড়ি স্থানীয় চিড়াইলপাড়ায়। ধৃতের কাছ থেকে একটি পাইপগান ও একরাউন্ড গুলি উদ্ধার হয়েছে।

জালালপুরে গোলমাল
দুষ্কৃতীদের দু’টি গোষ্ঠীর বোমা গুলির লড়াইয়ে শুক্রবার উত্তপ্ত হয় মালদহের জালালপুর। জখম হন এক ব্যক্তি। ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কে আধ ঘণ্টা বন্ধ থাকে যান চলাচল।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.