মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে জনস্বার্থ মামলা |
বিধানসভায় ‘পক্ষপাতদুষ্ট’ আইন ব্যবস্থা নিয়ে করা বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা ও জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হল। এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে আদালতকে স্বতস্ফুর্ত ভাবে মামলার করার আবেদন জানান আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। আইনজীবী আশিস রায় এবং মনিরুজ্জামান কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে জনস্বার্থ মামলা দাখিল করেন। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের ভিডিও ফুটেজও জমা পড়েছে প্রধান বিচারপতির কাছে। জনস্বার্থ মামলার আবেদন মঞ্জুর করেছে ডিভিশন বেঞ্চ। মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যের প্রতিবাদে আজ দুপুর দেড়টা নাগাদ কলকাতা হাইকোর্ট চত্বরে ধিক্কার মিছিলে সামিল হচ্ছেন আইনজীবীরা। আগামী কাল এই মামলার শুনানী হতে পারে। প্রসঙ্গত, গতকাল এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছিলেন সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবীরাও।
|
মাইক বাজানোর প্রতিবাদ, আক্রান্ত মহিলা |
রাত দশটার পর মাইক বাজানোর প্রতিবাদ করায় আক্রান্ত হলেন এক মহিলা। ঘটনাটি ঘটেছে গড়িয়াহাটের ডোভার টেরেস এলাকায়। আক্রান্ত মহিলার নাম রুমা হালদার। বুধবার রাতে মাইক বাজানোর প্রতিবাদ করায় স্থানীয় কিছু যুবক রুমা দেবীর উপর চড়াও হয়। স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলর দেবাশিস কুমারের নাম করে হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। গড়িয়াহাট থানায় এই বিষয়ে লিখিত অভিযোগ জানান রুমা দেবী। আর এর পরই ওই মহিলার বাড়িতে ভাঙচুর চালায় ওই যুবকরা। এই ঘটনায় আক্রান্ত মহিলার নির্দিষ্ট অভিযোগ জানানোর আট ঘন্টা পর পুলিশ দু’জনকে গ্রেফতার করে। বিনা অনুমতিতে রাত দশটার পর মাইক বাজানোর এই ঘটনায় গড়িয়াহাট থানার ভূমিকা স্বভবতই প্রশ্নের মুখে। অভিযোগ উঠেছে পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার।
|
ইসলামাবাদ থেকে ৮০ কিলোমিটার দূরে পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশের কামরা বিমানঘাঁটিতে কাল মধ্যরাতে হামলা চালায় ১০ জঙ্গি। ওই বিমানঘাঁটিতে ৩০টি যুদ্ধ বিমান ছিল। কামরা বিমানঘাঁটি পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রের সংগ্রহশালা, এই অনুমান করেই জঙ্গিরা এখানে হামলা চালায় বলে মনে করা হচ্ছে। প্রায় তিন ঘন্টা ধরে পাক সেনা ও জঙ্গিদের মধ্যে গুলির লড়াই চলে। পাক সংবাদ মাধ্যম সূত্রের খবর, এই লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছে সাত জঙ্গি ও এক সেনার। এই হামলার পেছনে তেহরিক-ই তালিবানের হাত রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
|
নতুন করে হিংসা ছড়াল অসমে। রাজ্যের কামরূপ ও বাকসা জেলায় বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষের খবর পাওয়া গিয়েছে। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে একটি কাঠের সেতুতে। আগুনে সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়েছে একটি বাস। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এলাকায় সেনা মোতায়ন করা হয়েছে। প্রসঙ্গত অসমের এই হিংসায় এখন পর্যন্ত ৭৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।
|
অসমের হিংসার জের, আতঙ্কিত কর্নাটক |
অসমের হিংসার জেরে আতঙ্কিত কর্নাটক। দেশের উত্তর পূর্ব প্রান্ত থেকে আগত অসংখ্য ছাত্র এবং তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে কর্মরত মানুষ এসএমএস-এ হুমকির ফলে শহর ছেড়ে চলে যেতে শুরু করেছেন। ফলে বড় ধাক্কার মুখে পড়তে চলেছে কর্নাটকের তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে। তবে উত্তর পূর্বের মানুষ সম্পূর্ণ নিরাপদ। কোনও রকম গুজবে কান না দিতে অনুরোধ করা হয়েছে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফ থেকে।
|