টুকরো খবর
দূষণ নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়নের দাবিতে অনশন
একটি বেসরকারি স্পঞ্জ আয়রন কারখানায় চাকরির পরীক্ষার দু’মাস পরেও কোনও নিয়োগ না হওয়া, সাবমার্সিবল পাম্পের সাহায্যে সব জল টেনে নেওয়া ইত্যাদির প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে অনশন আন্দোলনে সামিল হলেন জামুড়িয়ার বিজয়নগর এলাকায় ৮০ জন গ্রামবাসী। ইতিমধ্যে আন্দোলনকারীদের দু’জনকে বাহাদুরপুর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এবং এক জনকে আসানসোল মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ধসনা ও বিজয়নগর গ্রামের জমি নিয়ে ওই স্পঞ্জ আয়রণ কারখানাটি তৈরি হয়। সেখানে আকরিক ম্যাঙ্গানিজ এবং একটি পাওয়ার স্টেশন রয়েছে। গ্রামবাসীদের পক্ষে অভিজিৎ চক্রবর্তী জানান, সাবমার্সিবল পাম্পের সাহায্যে ভূগর্ভস্থ জল টেনে নিচ্ছে কারখানাটি। তার জেরে পুকুর ও কুয়োয় জল থাকছে না। কারখানার দূষণে জেরবার হচ্ছেন এলাকার বাসিন্দারা। কিন্তু কর্তৃপক্ষ সে ব্যাপারে উদাসীন। তাঁদের আরও অভিযোগ, ২২ মে দু’টি গ্রামের ৩০০ জনের চাকরির পরীক্ষা নিয়েছিল কারখানা কর্তৃপক্ষ। এখনও পর্যন্ত সেই পরীক্ষার কোনও ফলাফল ঘোষণা করা হয়নি। তা নিয়ে কারখানা কর্তৃপক্ষের তরফে কোনও সদুত্তরও মেলেনি। গ্রামবাসীদের দাবি, দূষণ নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত গাছ লাগাতে হবে। প্রতিশ্রুতি মতো সামাজিক উন্নয়নের কাজে সংলগ্ন এলাকায় বিদ্যুৎ ও জলের ব্যবস্থা এবং বর্গাদারদের পেনশন দিতে হবে কারখানা কর্তৃপক্ষকে।

ক্লাবের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ
পথচারিদের সুবিধার্থে রাস্তার দু’ধারে গাছ লাগালেন হাড়োয়ার বাসাবাটি গ্রামের একটি ক্লাবের সদস্যরা। শুক্রবার সকালে ওই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন স্থানীয় বিধায়ক জুলফিকার মোল্লা, পঞ্চায়েত সমিতির বন ও ভূমি কর্মাধ্যক্ষ সঞ্জু বিশ্বাস, সংশ্লিষ্ট ক্লাবের সম্পাদক-সহ গ্রামের মানুষ। উদ্যোক্তাদের তরফে জানানো হয়, হাড়োয়া থেকে নাসিরহাটি পর্যন্ত প্রায় ৮ কিলোমিটার রাস্তায় তেমন গাছপালা না থাকায় পথ চলতি মানুষের সমস্যা হত। সেই কারণেই ক্লাবের তরফে ওই রাস্তায় গাছ লাগানোর পরিকল্পনা করা হয়। ক্লাবের এমন উদ্যোগে তাদের পাশে এসে দাঁড়ায় পঞ্চায়েত সমিতি। পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে ক্লাবকে ইউক্যালিপ্টাস, সেগুন, শাল, কৃষ্ণচুড়া ইত্যাদি নানা প্রজাতির প্রায় দু’হাজার গাছ দেওয়া হয়। বৃক্ষ রোপণের সঙ্গে সঙ্গে সেগুলি যাতে বাঁচে তারও দেখভাল করবে ওই ক্লাব।

ঘরছুট গন্ডারের খড়্গকাটা দেহ মিলল
ঘরছুট দ্বিতীয় গন্ডারটিকেও হারাল কাজিরাঙা। গত কাল যোরহাটের কার্তিক-চাপোড়ি থেকে উদ্ধার হল মৃত গন্ডারের খড়্গহীন দেহ। কাজিরাঙা সূত্রে খবর, এ বছরের প্রথম দিকে কাজিরাঙা থেকে বেরিয়ে আসা তিনটি গন্ডার যোরহাট চলে আসে। বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে দেখা যায় তাদের। বনরক্ষীরা কয়েকদিন ধাওয়া করেও তাদের ঘরমুখো করতে পারেনি। তার পরেই বন্যার প্রকোপ শুরু হয়। ঘরছুটদের উপরে আর নজর রাখা যায়নি। মাসখানেক আগে মাজুলিতে গ্রামবাসীদের আক্রমণ করে একটি গন্ডার। গ্রামবাসীদের পাল্টা হানায় তার মৃত্যু হয়। গত কাল, ব্রহ্মপুত্রের কার্তিক চাপোড়ির চরে অন্য একটি গন্ডারের দেহ মেলে। তার খড়্গটি কেটে নিয়ে গিয়েছে শিকারিরা। দেহে দু’টি বুলেটের ক্ষতও রয়েছে। এর পরেই যোরহাট-মাজুলি-লখিমপুর-গোলাঘাট জুড়ে তৃতীয় ঘরছুট গন্ডারটির সন্ধানে তল্লাশি শুরু হয়েছে।

তিন ভাইবোনে। ময়নাগুড়িতে দীপঙ্কর ঘটকের তোলা ছবি।

সাপের ছোবলে মৃত্যু
সাপের ছোবলে মৃত্যু হয়েছে সুচিত্রা ফুলমালি (১৩) নামে এক কিশোরীর। বৃহস্পতিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে সাগরদিঘির চন্দনবাটি গ্রামে। সঙ্গে সঙ্গে ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে সাগরদিঘি গ্রামীণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করানো হয়। রাতে সেখানেই মারা যায় সুচিত্রা।

কচ্ছপ উদ্ধার
ছবি: কৌশিক মিশ্র।
৫১টি কচ্ছপ উদ্ধার করে বন দফতরের হাতে তুলে দিল পুলিশ। ওড়িশা থেকে কচ্ছপগুলি পাচার করা হচ্ছিল। খবর পেয়ে শুক্রবার এগরার আলংগিরি থেকে কচ্ছপগুলি উদ্ধার করে পুলিশ। রবীন সাউ নামে কাঁথির কাজলাগেড়িয়া গ্রামের এক বাসিন্দাকে আটক করা হয়। পরে বন দফতর ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে। পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা বনাধিকারিক প্রশান্ত পাল বলেন, “মিষ্টি জলের কচ্ছপগুলি শঙ্করপুরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।”

‘সুন্দর’ হোক
মহারাষ্ট্রের কোলাপুরের এক মন্দিরে শিকল-বাঁধা থাকে হাতির ছানা ‘সুন্দর’। তার মুক্তির জন্য প্রাক্তন বিট্ল পল ম্যাকার্টনির পরে সরব হলেন অভিনেত্রী পামেলা অ্যান্ডারসনও। কোলাপুরের জেলাশাসককে পামেলার আর্জি, মাহুতের অত্যাচারে এক চোখে দেখতে পায় না সুন্দর। তাকে কোনও অভয়ারণ্যে ছেড়ে দেওয়া হোক।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.