শতাব্দী প্রাচীন তারকেশ্বর রেলপথ রেল কর্তৃপক্ষের কাছে এখনও অবহেলিত। হাওড়া থেকে তারকেশ্বর পর্যন্ত এই ৫৮ কিলোমিটার পথ পেরোতে ট্রেনে সময় লেগে যায় ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট। এত দিন কর্তৃপক্ষের অজুহাত ছিল, সিঙ্গল লাইন হওয়ায় এই সময় লাগবেই। কিন্তু তারকেশ্বরে ডবল লাইন পুরোপুরি চালু হয়ে গিয়েছে। তা সত্ত্বেও সেই একই অবস্থা। তা হলে ডবল লাইনের কী সুফল পাওয়া গেল? এ ছাড়া, সকাল-সন্ধ্যায় অফিস টাইমে আরও এক জোড়া ট্রেনের দাবি দীর্ঘ দিনের। সেই দাবিকেও উপেক্ষা করে যখন-তখন ট্রেন দিচ্ছেন রেল কর্তৃপক্ষ। তাতে যাত্রীদের বিশেষ লাভ হচ্ছে না। সকাল ৮.৫৫ বা ৯টায় একটি ট্রেন দিলে খুবই উপকৃত হবেন মানুষ। সন্ধের দিকেও উচিত সময়ে আরও একটি ট্রেল চালানো দরকার।
হরদাস চক্রবর্তী। পদ্মপুকুর, তারকেশ্বর।
|
চাঁপদানি পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত ডিএইচ ব্যানার্জি লেন (তেলিপাড়া লেন) একটু বৃষ্টিতেই ফুট তিনেক জলের তলায় ডুবে যায়। বৃষ্টি না হলেও অনেক সময়ে নর্দমা উপচে জলে থইথই করে। নর্দমাগুলি নিয়মিত পরিষ্কার না করার ফলেই এই দশা। নোংরা জল রাস্তা ছাপিয়ে বাড়িতেও ঢোকে। ওই রাস্তা দিয়েই যাতায়াত করেন অসংখ্য মানুষ। সব মিলিয়ে নারকীয় পরিস্থিতি। সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কমিশনার ও পুরপ্রধানের কাছে অনুরোধ, উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করে এই অব্যবস্থার হাত থেকে রক্ষা করুন নাগরিকদের। এলাকায় যে কোনও সময় দূষণের ফলে বড়সড় রোগের প্রাদুর্ভাবও দেখা দিতে পারে।
কালীশঙ্কর মিত্র। ভদ্রেশ্বর।
|
উদয়নারায়ণপুর ব্লকের সিংটি সিনেমাতলা থেকে পাঁচারুল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার রাস্তাটি বেহাল। ২০১১ সালের বন্যায় রাস্তাটির ক্ষতি হয়। ভারি গাড়ি চলাচলের ফলেও রাস্তাটি আরও ভেঙেছে। প্রতি দিনই ছোটখাট দুর্ঘটনা ঘটছে। রাস্তাটি সারানোর দিকে নজর দিন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
নিমাই আদক। সোনাতলা, উদয়নারায়ণপুর।
|
আমতা থানার সেনের ডাঙা বাস স্টপেজে একটি যাত্রী প্রতীক্ষালয় খুবই দরকার। এখানে চাটরা, চন্দ্রপুর, দাদপুর, ঘোষপুর এবং ভান্ডারগাছা গ্রামের যাত্রীরা বাসের জন্য অপেক্ষা করেন। তাঁদের শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষায় এখানে নিরাপদে দাঁড়াতে খুবই সমস্যা হয়। বিষয়টির প্রতি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
অমল চট্টোপাধ্যায়। ঘোষপুর, আমতা। |